নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভঙ্গুর অর্থনীতি ঠিক করতেই দেশের বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়াতে এফডিআই হিটম্যাপ তৈরি করেছে বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা)। এই হিটম্যাপ তৈরি করা হয়েছে তিনটি প্রধান মানদণ্ডে। মানদণ্ড অনুযায়ী চার ক্যাটাগরিতে সম্ভাবনাময় ১৯টি খাতকে রাখা হয়েছে হিটম্যাপে। এগুলোর মাধ্যমে বিদেশিরা সরাসরি বিনিয়োগে (এফডিআই) আকৃষ্ট হবেন। মানদণ্ডগুলো হচ্ছে বাজার প্রস্তুতি ও সম্ভাবনা, ইনপুট ফ্যাক্টরের প্রাপ্যতা এবং জাতীয় লক্ষ্যের (এসডিজি ও ইএসজি) সঙ্গে কৌশলগত সংযোগ।
এ বিষয়ে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনা যেমন রয়েছে, তেমনি চ্যালেঞ্জও রয়েছে। এই চ্যালেঞ্জগুলো ধীরে ধীরে মোকাবিলা করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে এফডিআই হিটম্যাপ নামে পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এফডিআই হিটম্যাপ শুধু একটি পরিকল্পনা নয়, বরং আমাদের ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ প্রচেষ্টার জন্য একটি রূপরেখা। আমরা যেকোনো রোড শো, দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ চুক্তি বা নীতিগত সহায়তা এই তথ্যনির্ভর বিশ্লেষণ অনুযায়ী পরিচালনা করব। হিটম্যাপ চূড়ান্ত করার আগে ২০টি প্রতিষ্ঠানের মতামত নেওয়া হয়েছে।’ .
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, বাংলাদেশ ২০২৬ সাল থেকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশের জন্য প্রথমেই প্রয়োজন দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ; যা বর্তমানে স্থবির রয়েছে। বিনিয়োগ স্থবির থাকায় নতুন করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে না। তাই দেশের অর্থনীতির স্বার্থে বিনিয়োগ বাড়াতে এখনই গুরুত্ব দিতে হবে। হিটম্যাপটি ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ প্রচার ও কৌশলগুলোর জন্য একটি কৌশলগত দিকনির্দেশনা দেবে বলে মনে করেন তাঁরা।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিডার হিটম্যাপটি ভালো উদ্যোগ। এই হিটম্যাপের মধ্যেই দেশের চলমান গ্যাস, বিদ্যুৎ সমস্যার কথা চিহ্নিত করা হয়েছে। এ ছাড়া চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি বন্ধ হলে দেশে বিনিয়োগ বাড়বেই। বিগত বছরগুলোতে যে পরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে, তা যদি দেশে বিনিয়োগ হতো, তাহলে দেশের অর্থনীতি চাঙা থাকত। নতুন করে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান বাড়ত।
বিডার সূত্র মতে, বিগত বছরগুলোতে বিনিয়োগের প্রস্তাব আসছে অনেক, কিন্তু বাস্তবে বিনিয়োগ হয়নি তার ১০ শতাংশও। গত বছরের ৫ আগস্ট পরিবর্তিত পরিস্থিতির পর নতুন সরকার গঠিত হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিডাকে নতুন করে সাজানো হয়েছে। এই সময় বিনিয়োগ না আসার বিষয়টি নিয়ে সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আলোচনায় দুই শতাধিক সমস্যা চিহিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে গ্যাস, বিদ্যুৎ, আবাসনসহ ২১টি প্রধান সমস্যাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। এগুলো সমাধান করা হচ্ছে।
এ ছাড়া আগামী ৭-১০ এপ্রিল বিনিয়োগ সম্মেলন করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এই সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন ইকোনমিক জোনগুলো পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শনের পর যেসব সমস্যা পাওয়া যাবে, সেগুলোর সমাধান করা হবে।
বিডার এফডিআই হিটম্যাপ
চার ক্যাটাগরির ১৯টি অগ্রাধিকার খাতের প্রধান হলো ছয়টি খাত। এগুলো হলো কোর অ্যাপারেল, ফার্মাসিউটিক্যালস (এপিআই ছাড়া), কৃষি প্রক্রিয়াকরণ, আইটি-সক্ষম সেবা, উন্নত টেক্সটাইল এবং নবায়নযোগ্য শক্তি খাত। এসব খাত উচ্চ বাজার প্রস্তুতি সম্পন্ন, দ্রুত প্রবৃদ্ধি এবং অনন্য প্রতিযোগিতামূলক সুবিধাসম্পন্ন খাত।
দ্বিতীয় হলো বি ক্যাটাগরি: দ্রুত প্রবেশযোগ্য খাতের ক্যাটাগরিতে রয়েছে অটোমোটিভ পার্টস, ফুটওয়্যার, হালকা প্রকৌশল এবং চামড়া খাত। মধ্যম মানের বাজার প্রস্তুতি কিন্তু শক্তিশালী প্রতিযোগিতামূলক সুবিধাসম্পন্ন খাত।
ক্যাটাগরি সি: কাস্টমাইজড চুক্তির প্রয়োজনীয় এ খাতে রয়েছে লজিস্টিকস এবং ইলেকট্রনিকস ও অ্যাসেম্বলি। উন্নয়ন সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও ইনপুট চ্যালেঞ্জ সমাধানে বিশেষ চুক্তি প্রয়োজন।
এ ছাড়া ডি ক্যাটাগরিতে রয়েছে ইভি ব্যাটারি, মেডিকেল ডিভাইস, টেকনিক্যাল টেক্সটাইল, খেলনা, অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টস (এপিআই), সেমিকন্ডাক্টর এবং প্লাস্টিক খাত। এ খাতগুলোতে দীর্ঘমেয়াদি নীতিগত সহায়তা এবং ইকোসিস্টেম উন্নয়নের প্রয়োজন।
বিডার উদ্যোগটি ভালো বলে মনে করেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারের অনেক উদ্যোগ ও নীতি রয়েছে, কিন্তু বাস্তবায়িত হচ্ছে না। বিনিয়োগ বাড়াতে চাই আইনের বাস্তবায়ন।
ভঙ্গুর অর্থনীতি ঠিক করতেই দেশের বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বাড়াতে এফডিআই হিটম্যাপ তৈরি করেছে বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (বিডা)। এই হিটম্যাপ তৈরি করা হয়েছে তিনটি প্রধান মানদণ্ডে। মানদণ্ড অনুযায়ী চার ক্যাটাগরিতে সম্ভাবনাময় ১৯টি খাতকে রাখা হয়েছে হিটম্যাপে। এগুলোর মাধ্যমে বিদেশিরা সরাসরি বিনিয়োগে (এফডিআই) আকৃষ্ট হবেন। মানদণ্ডগুলো হচ্ছে বাজার প্রস্তুতি ও সম্ভাবনা, ইনপুট ফ্যাক্টরের প্রাপ্যতা এবং জাতীয় লক্ষ্যের (এসডিজি ও ইএসজি) সঙ্গে কৌশলগত সংযোগ।
এ বিষয়ে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনা যেমন রয়েছে, তেমনি চ্যালেঞ্জও রয়েছে। এই চ্যালেঞ্জগুলো ধীরে ধীরে মোকাবিলা করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে এফডিআই হিটম্যাপ নামে পরিকল্পনা চূড়ান্ত করা হয়েছে। এফডিআই হিটম্যাপ শুধু একটি পরিকল্পনা নয়, বরং আমাদের ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ প্রচেষ্টার জন্য একটি রূপরেখা। আমরা যেকোনো রোড শো, দ্বিপক্ষীয় বিনিয়োগ চুক্তি বা নীতিগত সহায়তা এই তথ্যনির্ভর বিশ্লেষণ অনুযায়ী পরিচালনা করব। হিটম্যাপ চূড়ান্ত করার আগে ২০টি প্রতিষ্ঠানের মতামত নেওয়া হয়েছে।’ .
অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, বাংলাদেশ ২০২৬ সাল থেকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হচ্ছে। উন্নয়নশীল দেশের জন্য প্রথমেই প্রয়োজন দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ; যা বর্তমানে স্থবির রয়েছে। বিনিয়োগ স্থবির থাকায় নতুন করে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে না। তাই দেশের অর্থনীতির স্বার্থে বিনিয়োগ বাড়াতে এখনই গুরুত্ব দিতে হবে। হিটম্যাপটি ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ প্রচার ও কৌশলগুলোর জন্য একটি কৌশলগত দিকনির্দেশনা দেবে বলে মনে করেন তাঁরা।
বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিডার হিটম্যাপটি ভালো উদ্যোগ। এই হিটম্যাপের মধ্যেই দেশের চলমান গ্যাস, বিদ্যুৎ সমস্যার কথা চিহ্নিত করা হয়েছে। এ ছাড়া চাঁদাবাজি ও দুর্নীতি বন্ধ হলে দেশে বিনিয়োগ বাড়বেই। বিগত বছরগুলোতে যে পরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে, তা যদি দেশে বিনিয়োগ হতো, তাহলে দেশের অর্থনীতি চাঙা থাকত। নতুন করে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান বাড়ত।
বিডার সূত্র মতে, বিগত বছরগুলোতে বিনিয়োগের প্রস্তাব আসছে অনেক, কিন্তু বাস্তবে বিনিয়োগ হয়নি তার ১০ শতাংশও। গত বছরের ৫ আগস্ট পরিবর্তিত পরিস্থিতির পর নতুন সরকার গঠিত হয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিডাকে নতুন করে সাজানো হয়েছে। এই সময় বিনিয়োগ না আসার বিষয়টি নিয়ে সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। আলোচনায় দুই শতাধিক সমস্যা চিহিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে গ্যাস, বিদ্যুৎ, আবাসনসহ ২১টি প্রধান সমস্যাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। এগুলো সমাধান করা হচ্ছে।
এ ছাড়া আগামী ৭-১০ এপ্রিল বিনিয়োগ সম্মেলন করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এই সম্মেলনে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিভিন্ন ইকোনমিক জোনগুলো পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শনের পর যেসব সমস্যা পাওয়া যাবে, সেগুলোর সমাধান করা হবে।
বিডার এফডিআই হিটম্যাপ
চার ক্যাটাগরির ১৯টি অগ্রাধিকার খাতের প্রধান হলো ছয়টি খাত। এগুলো হলো কোর অ্যাপারেল, ফার্মাসিউটিক্যালস (এপিআই ছাড়া), কৃষি প্রক্রিয়াকরণ, আইটি-সক্ষম সেবা, উন্নত টেক্সটাইল এবং নবায়নযোগ্য শক্তি খাত। এসব খাত উচ্চ বাজার প্রস্তুতি সম্পন্ন, দ্রুত প্রবৃদ্ধি এবং অনন্য প্রতিযোগিতামূলক সুবিধাসম্পন্ন খাত।
দ্বিতীয় হলো বি ক্যাটাগরি: দ্রুত প্রবেশযোগ্য খাতের ক্যাটাগরিতে রয়েছে অটোমোটিভ পার্টস, ফুটওয়্যার, হালকা প্রকৌশল এবং চামড়া খাত। মধ্যম মানের বাজার প্রস্তুতি কিন্তু শক্তিশালী প্রতিযোগিতামূলক সুবিধাসম্পন্ন খাত।
ক্যাটাগরি সি: কাস্টমাইজড চুক্তির প্রয়োজনীয় এ খাতে রয়েছে লজিস্টিকস এবং ইলেকট্রনিকস ও অ্যাসেম্বলি। উন্নয়ন সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও ইনপুট চ্যালেঞ্জ সমাধানে বিশেষ চুক্তি প্রয়োজন।
এ ছাড়া ডি ক্যাটাগরিতে রয়েছে ইভি ব্যাটারি, মেডিকেল ডিভাইস, টেকনিক্যাল টেক্সটাইল, খেলনা, অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টস (এপিআই), সেমিকন্ডাক্টর এবং প্লাস্টিক খাত। এ খাতগুলোতে দীর্ঘমেয়াদি নীতিগত সহায়তা এবং ইকোসিস্টেম উন্নয়নের প্রয়োজন।
বিডার উদ্যোগটি ভালো বলে মনে করেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম খান। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারের অনেক উদ্যোগ ও নীতি রয়েছে, কিন্তু বাস্তবায়িত হচ্ছে না। বিনিয়োগ বাড়াতে চাই আইনের বাস্তবায়ন।
ভ্যাট বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারে দাবিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সামনে মানববন্ধন করেছে অটোমোবাইলস ওয়ার্কশপ মালিক সমিতি। পরে প্রতিবাদের মুখে দাবি মেনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনবিআর। আজ সোমবার ‘ভ্যাট চাই না, ভ্যাটমুক্ত জীবন চাই’ স্লোগান নিয়ে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবন ঘেরাও করেন সমিতির...
৩ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ দ্রুত বেড়ে যাওয়ায় নিরাপত্তা সঞ্চিতি বা প্রভিশন ঘাটতি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। খেলাপি ঋণের বিপরীতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা সঞ্চিতি রাখতে ব্যর্থ হওয়ায় এই ঘাটতি অস্বাভাবিক বাড়ছে। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর শেষে সামগ্রিক ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৫ হাজার ৩৭৮ কোটি টাকা...
৩ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের প্রথম মাস জানুয়ারির ১৮ দিনে ১২০ কোটি ৬৮ লাখ ৮০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত বাংলাদেশিরা; দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে) যার পরিমাণ ১৪ হাজার ৭২৩ কোটি টাকা। সে হিসাবে প্রতিদিন আসছে প্রায় ৮১৮ কোটি টাকা। রেমিট্যান্স আসার গতি অব্যাহত থাকলে চলতি মাসেও...
৪ ঘণ্টা আগেআজ ২০ জানুয়ারি ডোনাল্ড ট্রাম্প ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিচ্ছেন। এই শপথের মধ্য দিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের আনুষ্ঠানিক পথচলা শুরু হচ্ছে, যা ২০২৯ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, এই সময়ে ট্রাম্প...
১৫ ঘণ্টা আগে