অনলাইন ডেস্ক
ডলারের অতিরিক্ত মূল্যস্ফীতির কারণে আজ সোমবার জ্বালানি তেলের দাম আবারও হ্রাস পেয়েছে। এই মূল্যস্ফীতি ডলারের সুদের হারে লাগাম টানতে পারে। সেই আশঙ্কা থেকেই বিশ্ব তেলের বাজারে চাহিদা হ্রাস পেয়েছে। আর তাতেই গত দুই সপ্তাহ ধরে তেলে বাজারে দরপতন চলছে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ১৪ সেন্ট বা ০ দশমিক ৪ শতাংশ কমে ৮১ দশমিক ২৭ ডলারে দাঁড়িয়েছে। একই সময়ে ইউএস ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুড ওয়েল (ডব্লিউটিআই) ২২ সেন্ট বা ০ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ব্যারেল প্রতি ৭৬ দশমিক ১৪ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
দুই মাস আগে ডলারের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সুদের হারে লাগাম টানা শুরু হয়। এরই পরিক্রমায় গত সপ্তাহে অপরিশোধিত তেলের দাম ২ শতাংশ এবং ডব্লুউটিআই ৩ শতাংশ হ্রাস পায়।
এদিকে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে অন্যান্য দেশের মুদ্রার মান দুর্বল হয়ে পড়ছে। এতে অন্যান্য দেশের জন্য তেল আমদানি–রপ্তানি আরও ব্যয়বহুল হয়ে যাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী জ্বালানির চাহিদাও হ্রাস পাচ্ছে দিনদিন।
অকল্যান্ডভিত্তিক বিশ্লেষক টিনা টেং বলেছেন, ‘তেলের বাজারে এই অবনতি শুরু হয়েছে গত সপ্তাহে, যখন দীর্ঘ সময় ধরে সুদের হার উচ্চ রাখতে এনভিডিয়া কিছু নীতি গ্রহণ করায় মার্কিন ডলারের দাম বাড়া শুরু করেছে। আর এর প্রভাব পড়ছে পণ্যবাজারের ওপর।
মধ্যপ্রাচ্য ও ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের মধ্যেও যুক্তরাষ্ট্রে তেলের সরবরাহ বৃদ্ধি, চীনে তেলের চাহিদা হ্রাস ও ওপেক প্লাসের তেল সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ার ফলে গত বছরের নভেম্বর থেকে প্রতি ব্যারেল তেল ৭০ থেকে ৯০ ডলারের মধ্যে কেনা-বেচা হচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডভিত্তিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান এএনজেডের বিশ্লেষকরা এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, নতুন ক্রেতার অভাবে অপরিশোধিত তেলের দাম কমেছে। অন্যান্য কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে, ওপেকের স্বল্প তেল উৎপাদন, ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি এবং চীনে চাহিদা হ্রাস।
নিউইয়র্কভিত্তিক বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ‘গোল্ডম্যান স্যাকসের’ বিশ্লেষকরা এক বিবৃতিতে বলেছেন, লোহিত সাগরে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালানোয় ভূ-রাজনৈতিক অনিরাপত্তা হয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে তেলের বাজারে। ফলে গোল্ডম্যান স্যাকস গ্রীষ্ম মৌসুমে ব্যারেল প্রতি তেলের দাম ৮৫ থেকে ৮৭ ডলার করেছে।
চলতি বছর তেলের চাহিদা প্রতিদিন ১৫ লাখ ব্যারেল (বিপিডি) বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করছে গোল্ডম্যান স্যাকস। চীনকে নিয়ে প্রতিষ্ঠনটির করা পূর্বাভাসে প্রত্যাশা কমানো হলেও যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের বেলায় তা বাড়ানো হয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-হামাস সংঘাত অব্যাহত থাকায় হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা জেক সুলিভান গতকাল রোববার মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনকে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র, মিশর, কাতার ও ইসরায়েলের মধ্যস্থতাকারীরা প্যারিসে আলোচনার সময় জিম্মি চুক্তির মৌলিক রূপরেখা নিয়ে একমত হয়েছেন। তবে এখনও আলোচনা কোনো সমাধানে আসেনি।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, চুক্তিটি বাস্তবায়িত হবে কিনা তা এখনও পরিষ্কার নয়।
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফিরে এলে ও ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান হলে বিশ্ববাজার কিছুটা স্থিতিশীল হতে পারে। বাজার স্থিতিশীর হলে তেলের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। তখন তেলের দাম আবারও বাড়তে পারে।
ডলারের অতিরিক্ত মূল্যস্ফীতির কারণে আজ সোমবার জ্বালানি তেলের দাম আবারও হ্রাস পেয়েছে। এই মূল্যস্ফীতি ডলারের সুদের হারে লাগাম টানতে পারে। সেই আশঙ্কা থেকেই বিশ্ব তেলের বাজারে চাহিদা হ্রাস পেয়েছে। আর তাতেই গত দুই সপ্তাহ ধরে তেলে বাজারে দরপতন চলছে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স আজ সোমবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপরিশোধিত তেলের দাম ব্যারেল প্রতি ১৪ সেন্ট বা ০ দশমিক ৪ শতাংশ কমে ৮১ দশমিক ২৭ ডলারে দাঁড়িয়েছে। একই সময়ে ইউএস ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট ক্রুড ওয়েল (ডব্লিউটিআই) ২২ সেন্ট বা ০ দশমিক ৫ শতাংশ কমে ব্যারেল প্রতি ৭৬ দশমিক ১৪ ডলারে দাঁড়িয়েছে।
দুই মাস আগে ডলারের মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সুদের হারে লাগাম টানা শুরু হয়। এরই পরিক্রমায় গত সপ্তাহে অপরিশোধিত তেলের দাম ২ শতাংশ এবং ডব্লুউটিআই ৩ শতাংশ হ্রাস পায়।
এদিকে ডলারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে অন্যান্য দেশের মুদ্রার মান দুর্বল হয়ে পড়ছে। এতে অন্যান্য দেশের জন্য তেল আমদানি–রপ্তানি আরও ব্যয়বহুল হয়ে যাচ্ছে। বিশ্বব্যাপী জ্বালানির চাহিদাও হ্রাস পাচ্ছে দিনদিন।
অকল্যান্ডভিত্তিক বিশ্লেষক টিনা টেং বলেছেন, ‘তেলের বাজারে এই অবনতি শুরু হয়েছে গত সপ্তাহে, যখন দীর্ঘ সময় ধরে সুদের হার উচ্চ রাখতে এনভিডিয়া কিছু নীতি গ্রহণ করায় মার্কিন ডলারের দাম বাড়া শুরু করেছে। আর এর প্রভাব পড়ছে পণ্যবাজারের ওপর।
মধ্যপ্রাচ্য ও ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের মধ্যেও যুক্তরাষ্ট্রে তেলের সরবরাহ বৃদ্ধি, চীনে তেলের চাহিদা হ্রাস ও ওপেক প্লাসের তেল সরবরাহ কমিয়ে দেওয়ার ফলে গত বছরের নভেম্বর থেকে প্রতি ব্যারেল তেল ৭০ থেকে ৯০ ডলারের মধ্যে কেনা-বেচা হচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডভিত্তিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান এএনজেডের বিশ্লেষকরা এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, নতুন ক্রেতার অভাবে অপরিশোধিত তেলের দাম কমেছে। অন্যান্য কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে, ওপেকের স্বল্প তেল উৎপাদন, ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি এবং চীনে চাহিদা হ্রাস।
নিউইয়র্কভিত্তিক বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ‘গোল্ডম্যান স্যাকসের’ বিশ্লেষকরা এক বিবৃতিতে বলেছেন, লোহিত সাগরে ইয়েমেনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী হুতি বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা চালানোয় ভূ-রাজনৈতিক অনিরাপত্তা হয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে তেলের বাজারে। ফলে গোল্ডম্যান স্যাকস গ্রীষ্ম মৌসুমে ব্যারেল প্রতি তেলের দাম ৮৫ থেকে ৮৭ ডলার করেছে।
চলতি বছর তেলের চাহিদা প্রতিদিন ১৫ লাখ ব্যারেল (বিপিডি) বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করছে গোল্ডম্যান স্যাকস। চীনকে নিয়ে প্রতিষ্ঠনটির করা পূর্বাভাসে প্রত্যাশা কমানো হলেও যুক্তরাষ্ট্র এবং ভারতের বেলায় তা বাড়ানো হয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-হামাস সংঘাত অব্যাহত থাকায় হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা জেক সুলিভান গতকাল রোববার মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএনকে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র, মিশর, কাতার ও ইসরায়েলের মধ্যস্থতাকারীরা প্যারিসে আলোচনার সময় জিম্মি চুক্তির মৌলিক রূপরেখা নিয়ে একমত হয়েছেন। তবে এখনও আলোচনা কোনো সমাধানে আসেনি।’
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, চুক্তিটি বাস্তবায়িত হবে কিনা তা এখনও পরিষ্কার নয়।
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ফিরে এলে ও ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান হলে বিশ্ববাজার কিছুটা স্থিতিশীল হতে পারে। বাজার স্থিতিশীর হলে তেলের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। তখন তেলের দাম আবারও বাড়তে পারে।
ভবিষ্যৎ আয়ের এক অপার সম্ভাবনার দুয়ার হলো বিমা—যাকে সংকটকালে নির্ভেজাল এক বিশ্বস্ত সঙ্গী বলা যায়। বিশ্বজুড়ে তাই বিমার প্রতি মানুষের আকর্ষণ যেন অদম্য স্রোতের মতো ক্রমাগত বাড়ছে। অথচ এই ঢেউ বাংলাদেশে...
৩ ঘণ্টা আগে‘মিডিয়াকম ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট ২০২৫’-এর চ্যাম্পিয়ন হয়েছে সংবাদভিত্তিক টিভি চ্যানেল নিউজ ২৪। আজ শনিবার গুলশান-২-এ অবস্থিত মিডিয়াকমের নিজস্ব প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলায় বাংলাদেশ প্রতিদিনকে হারিয়ে শিরোপা জয় করে এই গণমাধ্যম।
৬ ঘণ্টা আগেএনআরবি ব্যাংক পিএলসির বার্ষিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভার আয়োজন করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি ব্যবসায়িক অবস্থান মূল্যায়ন এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে ‘বিজনেস পলিসি ও প্ল্যানিং কনফারেন্স-২০২৫’-এর আয়োজন করেছে। ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইনের সভাপতিত্বে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধানেরা, শাখাপ্রধানেরা, সব উপশাখা এবং অফশোর ব্যাংকিং ইউন
৬ ঘণ্টা আগে