নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তৈরি পোশাকের ওপর ভর করে নতুন অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে বরাবরের মত পণ্য রপ্তানি বেড়েছে। গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি আয় বেশি হয়েছে ১৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। জুলাই মাসে পণ্য রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৪৫৯ কোটি ২৯ লাখ ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আড়াই শতাংশ বেশি।
গত ২০২২–২৩ অর্থবছরের জুলাই মাসে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিকারকেরা ৩৯৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল।
পণ্য রপ্তানির আয় নিয়ে আজ বুধবার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রকাশিত তথ্যে রপ্তানি আয় বৃদ্ধির খবর জানা যায়।
রপ্তানি আয় বৃদ্ধির পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে তৈরি পোশাক খাত। নিট ও ওভেন মিলিয়ে তৈরি পোশাক খাত থেকে এসেছে ৩৯৫ কোটি ৩৭ লাখ ডলার।
জুলাই মাসে নিট থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ২২৬ কোটি ৬৪ লাখ ডলার। যা গত বছরের তুলনায় এই বছর একই সময়ে এই খাতে প্রবৃদ্ধি ২২ দশমিক ২৪ শতাংশ। অন্যদিকে ওভেনে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ এবং রপ্তানি আয় এসেছে ১৬৮ কোটি ৭২ লাখ ডলার।
রপ্তানির প্রাথমিক তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুলাই মাসে পোশাক রপ্তানিতে সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
তৈরি পোশাক ছাড়াও কৃষিপণ্য রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৭ কোটি ২৫ লাখ ডলার। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৯ কোটি ৮৭ লাখ ডলার এবং পাটপণ্য রপ্তানি করে হয়েছে ৬ কোটি ৫৭ লাখ ডলার।
চলতি অর্থবছরের জন্য সরকার গত অর্থবছরের মোট রপ্তানির তুলনায় ১১ দশমিক ৫৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি বেশি ধরে নিয়ে ২০২৩–২৪ অর্থবছরে ৬২ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানি আয়ে ব্যাপক ওঠানামার মধ্যে রপ্তানিকারকেরা ৫৫ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করতে পেরেছিল। যদিও লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৮ বিলিয়ন ডলার। সম্প্রতি গত হওয়া ২০২২–২৩ অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
তৈরি পোশাকের ওপর ভর করে নতুন অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে বরাবরের মত পণ্য রপ্তানি বেড়েছে। গত অর্থবছরের তুলনায় চলতি অর্থবছরের একই সময়ে রপ্তানি আয় বেশি হয়েছে ১৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। জুলাই মাসে পণ্য রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৪৫৯ কোটি ২৯ লাখ ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আড়াই শতাংশ বেশি।
গত ২০২২–২৩ অর্থবছরের জুলাই মাসে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানিকারকেরা ৩৯৮ কোটি ৪৮ লাখ ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল।
পণ্য রপ্তানির আয় নিয়ে আজ বুধবার রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) প্রকাশিত তথ্যে রপ্তানি আয় বৃদ্ধির খবর জানা যায়।
রপ্তানি আয় বৃদ্ধির পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে তৈরি পোশাক খাত। নিট ও ওভেন মিলিয়ে তৈরি পোশাক খাত থেকে এসেছে ৩৯৫ কোটি ৩৭ লাখ ডলার।
জুলাই মাসে নিট থেকে রপ্তানি আয় এসেছে ২২৬ কোটি ৬৪ লাখ ডলার। যা গত বছরের তুলনায় এই বছর একই সময়ে এই খাতে প্রবৃদ্ধি ২২ দশমিক ২৪ শতাংশ। অন্যদিকে ওভেনে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ এবং রপ্তানি আয় এসেছে ১৬৮ কোটি ৭২ লাখ ডলার।
রপ্তানির প্রাথমিক তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, জুলাই মাসে পোশাক রপ্তানিতে সামগ্রিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
তৈরি পোশাক ছাড়াও কৃষিপণ্য রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৭ কোটি ২৫ লাখ ডলার। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে ৯ কোটি ৮৭ লাখ ডলার এবং পাটপণ্য রপ্তানি করে হয়েছে ৬ কোটি ৫৭ লাখ ডলার।
চলতি অর্থবছরের জন্য সরকার গত অর্থবছরের মোট রপ্তানির তুলনায় ১১ দশমিক ৫৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি বেশি ধরে নিয়ে ২০২৩–২৪ অর্থবছরে ৬২ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানি আয়ে ব্যাপক ওঠানামার মধ্যে রপ্তানিকারকেরা ৫৫ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করতে পেরেছিল। যদিও লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫৮ বিলিয়ন ডলার। সম্প্রতি গত হওয়া ২০২২–২৩ অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র ৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৮ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৯ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২০ ঘণ্টা আগে