নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও খাদ্যশস্য আমদানি করতে হয়। আমদানিনির্ভরতা কমিয়ে আনতে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩ হাজার কোটি টাকা বাড়িয়ে কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ৩৮ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে সংকোচনমুখী মুদ্রানীতিসহ নানা কারণে কমছিল কৃষিঋণ বিতরণ। অবশেষে তা বাড়তে শুরু করেছে।
এক মাসের ব্যবধানে কৃষিঋণ বিতরণ বেড়েছে ৫০০ কোটি টাকার বেশি। আদায় বেড়েছে সাড়ে ৮০০ কোটির বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে ব্যাংকগুলো কৃষি খাতে ঋণ বিতরণ করেছে ২ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা। তার আগের মাস আগস্টে ব্যাংকগুলো বিতরণ করেছিল ২ হাজার ৮০ কোটি টাকা। সে হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে কৃষিঋণ বিতরণ বেড়েছে ৫০৭ কোটি টাকা। তবে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কৃষিঋণ বিতরণ ব্যাপক কমেছে।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে এই খাতে ঋণ বিতরণ ছিল ৩ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে ঋণ বিতরণ কমেছে ৯২৯ কোটি টাকা। তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর) ব্যাংকগুলো কৃষিঋণ বিতরণ করেছে ৬ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে বিতরণ করা হয়েছিল ৮ হাজার ৮২৪ কোটি টাকা। সে হিসাবে বিতরণ কমেছে ২ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ব্যাংকগুলো কৃষকদের কাছ থেকে বিতরণকৃত ঋণ আদায় করেছে ৩ হাজার ৭৬৪ কোটি টাকা। তার আগের মাসে আদায় হয়েছিল ২ হাজার ৯১১ কোটি টাকা। সে হিসাবে আদায় বেড়েছে ৮৫৩ কোটি টাকা। তবে এক বছরের ব্যবধানে আদায় বেড়েছে ১ হাজার কোটি টাকা। গত বছরের সেপ্টেম্বরে কৃষকদের কাছ থেকে ব্যাংকগুলো ঋণ আদায় করেছিল ২ হাজার ৭৬৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর) ব্যাংকগুলো আদায় করেছে ৯ হাজার ২০৯ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে আদায় হয়েছিল ৮ হাজার ১৪ কোটি টাকা। সে হিসাবে আদায় বেড়েছে ১ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা।
গত ৩০ আগস্ট কৃষিঋণের লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি খাতে ৩৮ হাজার কোটি টাকা ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৫ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও খাদ্যশস্য আমদানি করতে হয়। আমদানিনির্ভরতা কমিয়ে আনতে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩ হাজার কোটি টাকা বাড়িয়ে কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা ৩৮ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে সংকোচনমুখী মুদ্রানীতিসহ নানা কারণে কমছিল কৃষিঋণ বিতরণ। অবশেষে তা বাড়তে শুরু করেছে।
এক মাসের ব্যবধানে কৃষিঋণ বিতরণ বেড়েছে ৫০০ কোটি টাকার বেশি। আদায় বেড়েছে সাড়ে ৮০০ কোটির বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে ব্যাংকগুলো কৃষি খাতে ঋণ বিতরণ করেছে ২ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা। তার আগের মাস আগস্টে ব্যাংকগুলো বিতরণ করেছিল ২ হাজার ৮০ কোটি টাকা। সে হিসাবে এক মাসের ব্যবধানে কৃষিঋণ বিতরণ বেড়েছে ৫০৭ কোটি টাকা। তবে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কৃষিঋণ বিতরণ ব্যাপক কমেছে।
২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে এই খাতে ঋণ বিতরণ ছিল ৩ হাজার ৫১৬ কোটি টাকা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে ঋণ বিতরণ কমেছে ৯২৯ কোটি টাকা। তথ্য বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর) ব্যাংকগুলো কৃষিঋণ বিতরণ করেছে ৬ হাজার ৪৫৮ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে বিতরণ করা হয়েছিল ৮ হাজার ৮২৪ কোটি টাকা। সে হিসাবে বিতরণ কমেছে ২ হাজার ৩৬৬ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ব্যাংকগুলো কৃষকদের কাছ থেকে বিতরণকৃত ঋণ আদায় করেছে ৩ হাজার ৭৬৪ কোটি টাকা। তার আগের মাসে আদায় হয়েছিল ২ হাজার ৯১১ কোটি টাকা। সে হিসাবে আদায় বেড়েছে ৮৫৩ কোটি টাকা। তবে এক বছরের ব্যবধানে আদায় বেড়েছে ১ হাজার কোটি টাকা। গত বছরের সেপ্টেম্বরে কৃষকদের কাছ থেকে ব্যাংকগুলো ঋণ আদায় করেছিল ২ হাজার ৭৬৩ কোটি টাকা। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বর) ব্যাংকগুলো আদায় করেছে ৯ হাজার ২০৯ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে আদায় হয়েছিল ৮ হাজার ১৪ কোটি টাকা। সে হিসাবে আদায় বেড়েছে ১ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা।
গত ৩০ আগস্ট কৃষিঋণের লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি খাতে ৩৮ হাজার কোটি টাকা ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। যা ২০২৩-২৪ অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩৫ হাজার কোটি টাকা।
বাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৩ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর অন্যের বাসায় কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন গৃহকর্মী রেহানা আক্তার। সেই টাকা পুরোটাই নিয়ে গেছেন তাঁর স্বামী। এখন টাকা চাইতে গেলে উল্টো তাঁর ওপর নেমে আসে শারীরিক নির্যাতন। রেহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম দেহি নাই। পাঁচ বছর মানুষের বাসায় কাম কইরা দুই লাখ টাহা জমাইছিলাম...
৫ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার তেল-বাণিজ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞার পর বিশ্বজুড়ে ডিজেলের দাম বেড়েছে। বেড়ে গেছে পরিশোধনকারীদের মুনাফার পরিমাণও। নতুন এই নিষেধাজ্ঞার ফলে জ্বালানি তেলের সরবরাহ কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে‘ভ্যাট ফাঁকিতে আইপিডিসি ফাইন্যান্স’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, প্রকাশিত সংবাদটি ভিত্তিহীন, তথ্যগত ভুল রয়েছে। এনবিআরের নিয়মিত নিরীক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ভ্যাট নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর ২০১৮-২০২২ করবর্ষের জন্য আইপিডিসির ভ্য
২১ ঘণ্টা আগে