অনলাইন ডেস্ক
এবার দেশের যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে ঢাকা ব্যাংক ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) ডিজিটাল সঞ্চয়ী সেবা গ্রহণ করতে পারবেন গ্রাহকেরা। ঘরে বসেই কাগজপত্র বা ফরম পূরণের ঝামেলা ছাড়াই মাত্র কয়েক মিনিটে ব্যাংক দুটির বিভিন্ন মেয়াদ ও অঙ্কের সঞ্চয়ী স্কিম গ্রহণ করতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকেরা।
ছোট অঙ্কের মাসিক সঞ্চয়ের এই সেবায় ব্যাংকে গিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার ঝামেলা না থাকায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরে থাকা মানুষও সহজেই সঞ্চয়ী হিসাব খুলতে সক্ষম হবেন।
এর আগে দেশে প্রথমবারের মতো এমএফএসের মাধ্যমে ডিজিটাল সঞ্চয়ী সেবা চালু হয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি ফাইন্যান্স ও বিকাশের যৌথ উদ্যোগে। সেই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় বিকাশের ডিজিটাল সঞ্চয়ী প্ল্যাটফর্মটি এবার আরও সমৃদ্ধ হলো শীর্ষস্থানীয় এই ব্যাংক দুটি যুক্ত হওয়ায়।
সঞ্চয়সেবা চালু করার জন্য বিকাশ অ্যাপের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সঞ্চয়’ বা সঞ্চয়ী অপশনে ক্লিক করতে হবে। বর্তমানে মাসিক ৫০০, ১ হাজার, ২ হাজার এবং ৩ হাজার টাকা কিস্তিতে সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ চার বছর মেয়াদে সঞ্চয় স্কিম থেকে নিজের পছন্দমতো সঞ্চয় করতে পারছেন গ্রাহক। সঞ্চয়ের মেয়াদ পূরণ হওয়ার পর গ্রাহকেরা মুনাফাসহ পুরো টাকা বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে ক্যাশআউট করতে পারবেন কোনো খরচ ছাড়াই।
বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে সঞ্চয়ের কিস্তি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারিত তারিখে ঢাকা ব্যাংক বা এমটিবির অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যাবে। আর বিকাশের মাধ্যমে নির্ধারিত তারিখের আগেই প্রয়োজনীয় টাকা বিকাশ অ্যাকাউন্টে রাখার জন্য গ্রাহক বার্তা পেয়ে যাবেন। জমার পরিমাণ, সঞ্চয়ের সময়কাল, মুনাফার পরিমাণ গ্রাহক বিকাশ অ্যাপ থেকেই সরাসরি দেখতে পারবেন যেকোনো সময়।
ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এমরানুল হক বলেন, ‘ঢাকা ব্যাংক আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে অর্থবহ করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিকাশকে সঙ্গে নিয়ে একটি ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিম চালু করতে যাচ্ছে। এর ফলে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরে থাকা প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ব্যাংকে না এসেও প্রযুক্তির সাহায্যে সম্পূর্ণ ঝামেলাহীন ও নিরাপদ উপায়ে নিজেদের কষ্টার্জিত উপার্জন থেকে অর্থ জমা করতে পারবেন।’
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘অল্প অল্প করে জমানো সঞ্চয় ভবিষ্যতের প্রয়োজনে কাজে লাগানো যায়। এই দৃষ্টিভঙ্গিকে উৎসাহিত করার প্রয়াসে এমটিবি ও বিকাশ আধুনিকতম ও নিরাপদ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সঞ্চয় করাকে আরও সহজ, স্বাচ্ছন্দ্যময় ও নিরাপদ করেছে। আমরা মনে করি, ব্যাংকিং সেবার আওতায় ও আওতার বাইরে থাকা সবাইকে ডিজিটাল সঞ্চয়ী স্কিম গ্রহণের সুযোগ করে দিয়ে এই সেবাটি আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে আরও কার্যকর ও অর্থবহ করছে, যা মানুষের সামাজিক নিরাপত্তায় সহযোগিতা করবে।’
এই সেবা সম্পর্কে বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর বলেন, ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মিলে বিকাশ গ্রাহকের জন্য সঞ্চয় করাকে সবচেয়ে সহজ করেছে আধুনিকতম প্রযুক্তি ব্যবহার করে। ব্যাংকিং সেবার বাইরে থেকে শুরু করে সীমিত সেবার মধ্যে থাকা সব গ্রাহককে ডিজিটাল সঞ্চয়ী স্কিম গ্রহণের সুযোগ করে দিয়ে এই সেবা ডিজিটাল লেনদেনের ইকোসিস্টেমটিকে আরও শক্তিশালী করবে।’
এবার দেশের যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে ঢাকা ব্যাংক ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) ডিজিটাল সঞ্চয়ী সেবা গ্রহণ করতে পারবেন গ্রাহকেরা। ঘরে বসেই কাগজপত্র বা ফরম পূরণের ঝামেলা ছাড়াই মাত্র কয়েক মিনিটে ব্যাংক দুটির বিভিন্ন মেয়াদ ও অঙ্কের সঞ্চয়ী স্কিম গ্রহণ করতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকেরা।
ছোট অঙ্কের মাসিক সঞ্চয়ের এই সেবায় ব্যাংকে গিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার ঝামেলা না থাকায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরে থাকা মানুষও সহজেই সঞ্চয়ী হিসাব খুলতে সক্ষম হবেন।
এর আগে দেশে প্রথমবারের মতো এমএফএসের মাধ্যমে ডিজিটাল সঞ্চয়ী সেবা চালু হয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি ফাইন্যান্স ও বিকাশের যৌথ উদ্যোগে। সেই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় বিকাশের ডিজিটাল সঞ্চয়ী প্ল্যাটফর্মটি এবার আরও সমৃদ্ধ হলো শীর্ষস্থানীয় এই ব্যাংক দুটি যুক্ত হওয়ায়।
সঞ্চয়সেবা চালু করার জন্য বিকাশ অ্যাপের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সঞ্চয়’ বা সঞ্চয়ী অপশনে ক্লিক করতে হবে। বর্তমানে মাসিক ৫০০, ১ হাজার, ২ হাজার এবং ৩ হাজার টাকা কিস্তিতে সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ চার বছর মেয়াদে সঞ্চয় স্কিম থেকে নিজের পছন্দমতো সঞ্চয় করতে পারছেন গ্রাহক। সঞ্চয়ের মেয়াদ পূরণ হওয়ার পর গ্রাহকেরা মুনাফাসহ পুরো টাকা বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে ক্যাশআউট করতে পারবেন কোনো খরচ ছাড়াই।
বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে সঞ্চয়ের কিস্তি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারিত তারিখে ঢাকা ব্যাংক বা এমটিবির অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যাবে। আর বিকাশের মাধ্যমে নির্ধারিত তারিখের আগেই প্রয়োজনীয় টাকা বিকাশ অ্যাকাউন্টে রাখার জন্য গ্রাহক বার্তা পেয়ে যাবেন। জমার পরিমাণ, সঞ্চয়ের সময়কাল, মুনাফার পরিমাণ গ্রাহক বিকাশ অ্যাপ থেকেই সরাসরি দেখতে পারবেন যেকোনো সময়।
ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এমরানুল হক বলেন, ‘ঢাকা ব্যাংক আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে অর্থবহ করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিকাশকে সঙ্গে নিয়ে একটি ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিম চালু করতে যাচ্ছে। এর ফলে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরে থাকা প্রান্তিক জনগোষ্ঠী ব্যাংকে না এসেও প্রযুক্তির সাহায্যে সম্পূর্ণ ঝামেলাহীন ও নিরাপদ উপায়ে নিজেদের কষ্টার্জিত উপার্জন থেকে অর্থ জমা করতে পারবেন।’
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘অল্প অল্প করে জমানো সঞ্চয় ভবিষ্যতের প্রয়োজনে কাজে লাগানো যায়। এই দৃষ্টিভঙ্গিকে উৎসাহিত করার প্রয়াসে এমটিবি ও বিকাশ আধুনিকতম ও নিরাপদ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সঞ্চয় করাকে আরও সহজ, স্বাচ্ছন্দ্যময় ও নিরাপদ করেছে। আমরা মনে করি, ব্যাংকিং সেবার আওতায় ও আওতার বাইরে থাকা সবাইকে ডিজিটাল সঞ্চয়ী স্কিম গ্রহণের সুযোগ করে দিয়ে এই সেবাটি আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে আরও কার্যকর ও অর্থবহ করছে, যা মানুষের সামাজিক নিরাপত্তায় সহযোগিতা করবে।’
এই সেবা সম্পর্কে বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর বলেন, ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মিলে বিকাশ গ্রাহকের জন্য সঞ্চয় করাকে সবচেয়ে সহজ করেছে আধুনিকতম প্রযুক্তি ব্যবহার করে। ব্যাংকিং সেবার বাইরে থেকে শুরু করে সীমিত সেবার মধ্যে থাকা সব গ্রাহককে ডিজিটাল সঞ্চয়ী স্কিম গ্রহণের সুযোগ করে দিয়ে এই সেবা ডিজিটাল লেনদেনের ইকোসিস্টেমটিকে আরও শক্তিশালী করবে।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৬ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৭ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগে