অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের আর্থিক হিসাবের ঘাটতি মেটাতে আগামীতে মুদ্রানীতি সংস্কারে ক্ষেত্রে ডলারসহ বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার নমনীয় বা বাজারভিত্তিক রাখার উপর আবারও জোর দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। আজ মঙ্গলবার সকালে এক ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে আইএমএফের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের পরিচালক কৃষ্ণা শ্রীনিবাসন এ পরামর্শ দেন।
চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বাংলাদেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত ছিল ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার। একই সময়ে আর্থিক হিসাবে ৮৩০ ডলার ঘাটতি আছে, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে চার গুণ বেশি।
কৃষ্ণা শ্রীনিবাসন বলেন, বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কম থাকার জন্য দায়ী আর্থিক হিসাবে অবনতি। একই কারণে বাংলাদেশের স্থানীয় মুদ্রা টাকাও চাপের মধ্যে রয়েছে। মুদ্রা বিনিময় হার নমনীয় করার পদক্ষেপ নিলে বাংলাদেশ আর্থিক হিসাব ভালো হওয়ার ক্ষেত্রে ইতিবাচক ফল পাবে।
বিশ্ব অর্থনীতিতে কোভিড-১৯ মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাবের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সারা বিশ্বের মতো এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনীতিও ধাক্কা খেয়েছে। এই পরিস্থিতি থেকে অর্থনীতির টেকসই পুনরুদ্ধারের জন্য রাজস্বনীতির সংস্কারের পাশাপাশি মুদ্রা বিনিময় হারকেও নমনীয় করা উচিত।
আর্থিক হিসাবে ঘাটতি পূরণে বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আইএমএফ। গত বছরের ৩০ জানুয়ারি থেকে দু্ই কিস্তির অর্থ ছাড়ও করছে। তৃতীয় কিস্তির অর্থ পাওয়ার কথা আগামী মাসে।
এই ঋণের শর্তপূরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতির কথা জানিয়ে কৃষ্ণা শ্রীনিবাসন বলেন, সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন–সম্পর্কিত দীর্ঘমেয়াদি কাঠামোগত সমস্যা মোকাবিলা করার চেষ্টায় আছে বাংলাদেশ। দেশটি সক্রিয়ভাবে এ বিষয়ে আইএমএফের কাছে সহযোগিতা চেয়েছে এবং আইএমএফ সেই সহায়তা করছেও। আর তাই সামষ্টিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে এখন কিছুটা ভালো করছে বাংলাদেশ।
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা কমে ৫ দশমিক ৭ শতাংশে নামতে পারে। আগের অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছিল ৬ শতাংশ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য আইএমএফ বাংলাদেশের জন্য ৬ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন করেছে।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর জন্য ৪ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করেছে আইএমএফ, যা ছয় মাস আগের চেয়ে দশমিক ৩ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশের আর্থিক হিসাবের ঘাটতি মেটাতে আগামীতে মুদ্রানীতি সংস্কারে ক্ষেত্রে ডলারসহ বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার নমনীয় বা বাজারভিত্তিক রাখার উপর আবারও জোর দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। আজ মঙ্গলবার সকালে এক ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে আইএমএফের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের পরিচালক কৃষ্ণা শ্রীনিবাসন এ পরামর্শ দেন।
চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বাংলাদেশের চলতি হিসাবে উদ্বৃত্ত ছিল ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলার। একই সময়ে আর্থিক হিসাবে ৮৩০ ডলার ঘাটতি আছে, যা আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে চার গুণ বেশি।
কৃষ্ণা শ্রীনিবাসন বলেন, বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কম থাকার জন্য দায়ী আর্থিক হিসাবে অবনতি। একই কারণে বাংলাদেশের স্থানীয় মুদ্রা টাকাও চাপের মধ্যে রয়েছে। মুদ্রা বিনিময় হার নমনীয় করার পদক্ষেপ নিলে বাংলাদেশ আর্থিক হিসাব ভালো হওয়ার ক্ষেত্রে ইতিবাচক ফল পাবে।
বিশ্ব অর্থনীতিতে কোভিড-১৯ মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাবের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সারা বিশ্বের মতো এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনীতিও ধাক্কা খেয়েছে। এই পরিস্থিতি থেকে অর্থনীতির টেকসই পুনরুদ্ধারের জন্য রাজস্বনীতির সংস্কারের পাশাপাশি মুদ্রা বিনিময় হারকেও নমনীয় করা উচিত।
আর্থিক হিসাবে ঘাটতি পূরণে বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আইএমএফ। গত বছরের ৩০ জানুয়ারি থেকে দু্ই কিস্তির অর্থ ছাড়ও করছে। তৃতীয় কিস্তির অর্থ পাওয়ার কথা আগামী মাসে।
এই ঋণের শর্তপূরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের অগ্রগতির কথা জানিয়ে কৃষ্ণা শ্রীনিবাসন বলেন, সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন–সম্পর্কিত দীর্ঘমেয়াদি কাঠামোগত সমস্যা মোকাবিলা করার চেষ্টায় আছে বাংলাদেশ। দেশটি সক্রিয়ভাবে এ বিষয়ে আইএমএফের কাছে সহযোগিতা চেয়েছে এবং আইএমএফ সেই সহায়তা করছেও। আর তাই সামষ্টিক অর্থনীতির ক্ষেত্রে এখন কিছুটা ভালো করছে বাংলাদেশ।
চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা কমে ৫ দশমিক ৭ শতাংশে নামতে পারে। আগের অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছিল ৬ শতাংশ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য আইএমএফ বাংলাদেশের জন্য ৬ দশমিক ৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন করেছে।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর জন্য ৪ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি প্রাক্কলন করেছে আইএমএফ, যা ছয় মাস আগের চেয়ে দশমিক ৩ শতাংশ বেশি।
দেশের অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে আলোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। সমস্যাগুলো সবারই কমবেশি জানা, আলোচনার কমতিও নেই। সংশ্লিষ্টরা বারবার বলেছেন, বিশ্লেষণও করেছেন—কোথায় কী সমস্যা। কিন্তু সমাধান কোথায়? কেন সংস্কার বাস্তবায়িত হয় না? কোথায় গিয়ে সব থেমে যায়? প্রশ্নগুলোর উত্তরই যেন সবচেয়ে বেশি অনুপস্থিত।
৭ ঘণ্টা আগেদেশীয় টেক্সটাইল খাত চরম সংকটে। গ্যাস-সংকট, মূল্যবৃদ্ধির চাপ ছিলই, তার ওপর ভারতীয় সুতার আগ্রাসন পরিস্থিতিকে আরও বিপর্যস্ত করেছে। স্থলবন্দর দিয়ে ডাম্পিং মূল্যে সুতা-কাপড় আসায় বাজার খুলে গেছে বিদেশিদের জন্য, স্থানীয় উৎপাদকেরা টিকে থাকার লড়াইয়ে হার মানছে, রপ্তানিও পড়েছে হুমকির মুখে। সবই বিগত সরকারের ভুল
৮ ঘণ্টা আগেতিনটি মার্চেন্ট ব্যাংকের সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে তিন সদস্যের একটি পরিদর্শন কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রমে কোনো অসংগতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখবে।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বেড়েছে। মাত্র ২৩ দিনেই রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে, যা ইতিহাসে নতুন রেকর্ড। এত অল্প সময়ে এত বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে আগে কখনো আসেনি। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ফেব্রুয়ারি মাসে আরও বড় রেকর্ড গড়তে পারে
৯ ঘণ্টা আগে