বিজ্ঞপ্তি
জনপ্রিয় ডিজিটাল সার্ভিস প্ল্যাটফরম পাঠাও ও মাইচয়েসের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘পাঠাও বাজিমাত’ ক্যাম্পেইন। সবচেয়ে বেশি রাইড দিতে উৎসাহিত করে শীর্ষ ১০ জন পাঠাও ‘কার ক্যাপ্টেন’কে পুরস্কার দেওয়াই ছিল পাঠাওয়ের বিশেষ এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য। ১৮ এপ্রিল থেকে ১৭ মে পর্যন্ত চলা এই ক্যাম্পেইনের মূল লক্ষ্য ছিল পাঠাও ক্যাপ্টেনদের কঠোর পরিশ্রমকে স্বীকৃতি দেওয়া ও পুরস্কৃত করা।
এই ক্যাম্পেইনে পাঠাও কার ক্যাপ্টেনরা শীর্ষ ১০-এ থাকার জন্য সবচেয়ে বেশি রাইড কমপ্লিট করার প্রতিযোগিতায় ছিলেন। পাঠাও ও মাইচয়েসের পক্ষ থেকে শীর্ষ পারফরমারদের জন্য ছিল একাধিক ৩২ ইঞ্চি এলইডি টিভি, রাইসকুকার, ব্লেন্ডার, টেবিলফ্যানসহ বিভিন্ন পুরস্কার।
রাজধানীর পাঠাওয়ের প্রধান কার্যালয়ে ‘পাঠাও বাজিমাত’ ক্যাম্পেইনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানটি হয়। পাঠাওয়ের সিনিয়র ম্যানেজার আরিফুর রহমান, ব্র্যান্ড ম্যানেজার মো. আরিফুজ্জামান সিফাত ও সিনিয়র পিআর স্পেশালিস্ট মো. ফয়েজ এবং মাইচয়েস ইলেক্ট্রনিকসের পক্ষ থেকে অ্যাডমিন-ম্যানেজার তাশরিফ আহমেদ তন্ময় ও প্রোডাকশন অ্যান্ড সার্ভিস ইনচার্জ সঞ্জয় কুমারসহ অতিথিরা পাঠাও ক্যাপ্টেনদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
‘পাঠাও বাজিমাত’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা হলেন, নুরুল ইসলাম, মো. সাদ্দাম হোসেন, মো. শফিকুল ইসলাম, মো. মহির উদ্দিন, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, মো. আলমগীর, আতর খন্দকার, মো. মনিরুল ইসলাম, মো. সেলিম হোসেন ও রাসেল তালুকদার।
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও, এমন একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি করছে যা অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি এবং ই-কমার্স লজিস্টিকসে পাঠাও গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান তৈরি করেছে। এক কোটির বেশি ব্যবহারকারী, ৩ লাখ ড্রাইভার ও ডেলিভারি এজেন্ট, ১ লাখ মার্চেন্ট এবং ১০ হাজার রেস্টুরেন্ট নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছে পাঠাও। প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশে ৫ লাখের বেশি কাজের সুযোগ তৈরি করেছে, যা দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।
জনপ্রিয় ডিজিটাল সার্ভিস প্ল্যাটফরম পাঠাও ও মাইচয়েসের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘পাঠাও বাজিমাত’ ক্যাম্পেইন। সবচেয়ে বেশি রাইড দিতে উৎসাহিত করে শীর্ষ ১০ জন পাঠাও ‘কার ক্যাপ্টেন’কে পুরস্কার দেওয়াই ছিল পাঠাওয়ের বিশেষ এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য। ১৮ এপ্রিল থেকে ১৭ মে পর্যন্ত চলা এই ক্যাম্পেইনের মূল লক্ষ্য ছিল পাঠাও ক্যাপ্টেনদের কঠোর পরিশ্রমকে স্বীকৃতি দেওয়া ও পুরস্কৃত করা।
এই ক্যাম্পেইনে পাঠাও কার ক্যাপ্টেনরা শীর্ষ ১০-এ থাকার জন্য সবচেয়ে বেশি রাইড কমপ্লিট করার প্রতিযোগিতায় ছিলেন। পাঠাও ও মাইচয়েসের পক্ষ থেকে শীর্ষ পারফরমারদের জন্য ছিল একাধিক ৩২ ইঞ্চি এলইডি টিভি, রাইসকুকার, ব্লেন্ডার, টেবিলফ্যানসহ বিভিন্ন পুরস্কার।
রাজধানীর পাঠাওয়ের প্রধান কার্যালয়ে ‘পাঠাও বাজিমাত’ ক্যাম্পেইনের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানটি হয়। পাঠাওয়ের সিনিয়র ম্যানেজার আরিফুর রহমান, ব্র্যান্ড ম্যানেজার মো. আরিফুজ্জামান সিফাত ও সিনিয়র পিআর স্পেশালিস্ট মো. ফয়েজ এবং মাইচয়েস ইলেক্ট্রনিকসের পক্ষ থেকে অ্যাডমিন-ম্যানেজার তাশরিফ আহমেদ তন্ময় ও প্রোডাকশন অ্যান্ড সার্ভিস ইনচার্জ সঞ্জয় কুমারসহ অতিথিরা পাঠাও ক্যাপ্টেনদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
‘পাঠাও বাজিমাত’ ক্যাম্পেইনের বিজয়ীরা হলেন, নুরুল ইসলাম, মো. সাদ্দাম হোসেন, মো. শফিকুল ইসলাম, মো. মহির উদ্দিন, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, মো. আলমগীর, আতর খন্দকার, মো. মনিরুল ইসলাম, মো. সেলিম হোসেন ও রাসেল তালুকদার।
২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও, এমন একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম তৈরি করছে যা অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি এবং ই-কমার্স লজিস্টিকসে পাঠাও গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান তৈরি করেছে। এক কোটির বেশি ব্যবহারকারী, ৩ লাখ ড্রাইভার ও ডেলিভারি এজেন্ট, ১ লাখ মার্চেন্ট এবং ১০ হাজার রেস্টুরেন্ট নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছে পাঠাও। প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশে ৫ লাখের বেশি কাজের সুযোগ তৈরি করেছে, যা দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।
হাতিরঝিলে ২৫ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ রান ২০২৫’। এটিজেএফবি আয়োজিত এই রানে স্পনসর হিসেবে যুক্ত হয়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের জন্য থাকছে মালদ্বীপ, ব্যাংকক ও কক্সবাজার রুটের ফ্রি এয়ার টিকিট।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বৃহৎ তাপ কয়লা আমদানিকারক দেশগুলো চলতি ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি–মার্চ) কয়লা আমদানি কমিয়ে দিয়েছে। জাহাজ ট্র্যাকিং সংস্থা কেপ্লারের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহৎ দেশগুলোর কয়লা আমদানি তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে।
৯ ঘণ্টা আগেসোনার দামের এই ঊর্ধ্বগতি দেখে বিভিন্ন ব্যাংক তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। ওসিবিসি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ এবং মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষার জন্য সোনার চাহিদা আরও বাড়বে। তাঁরা মনে করেন, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য নিয়ে
২ দিন আগেচীনের আবাসন খাতে বিনিয়োগ করা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিপাকে পড়েছেন। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ আলোচনার পরও বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ০.৬% অর্থ ফেরত পেয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাজারে আস্থার সংকট
৩ দিন আগে