নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশকে ৬০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তা দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দেশের বাণিজ্যনীতি ও লজিস্টিকস, আর্থিক ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী এবং রাষ্ট্রমালিকানাধীন সংস্থাগুলোর ব্যবস্থাপনা ও বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নয়নের জন্য এই ঋণ দিতে যাচ্ছে সংস্থাটি।
১২০ টাকা ডলার মূল্য ধরে এই অর্থের পরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) আজ বুধবার ‘স্ট্রেনদেনিং ইকোনমিক ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড গভর্ন্যান্স প্রোগ্রাম’-এর আওতায় এই ঋণচুক্তি হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ইআরডি সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী ও এডিবির পক্ষে অফিসার্স ইনচার্জ জিংবো নিং চুক্তি স্বাক্ষর করেন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘এডিবি স্ট্রেনদেনিং ইকোনমিক ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড গভর্ন্যান্স প্রোগ্রাম, সাবপ্রোগ্রাম-১’ শীর্ষক কর্মসূচির মাধ্যমে ৯ হাজার ১৭৬ কোটি ৪০ লাখ জাপানি ইয়েন সহায়তা দেবে, যা ৬০ কোটি মার্কিন ডলারের সমান। ঋণচুক্তি অনুযায়ী এ কর্মসূচির পূর্বশর্তগুলো ইতিমধ্যে অর্জিত হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অর্থ বিভাগ ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ কর্তৃপক্ষ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন এবং যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর, পরিকল্পনা কমিশনের আওতাধীন কার্যক্রম বিভাগ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে কর্মসূচি বাস্তবায়িত হবে। এ কর্মসূচির নীতি সংস্কারের উদ্দেশ্য হলো দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী করা এবং বেসরকারি খাতের উন্নয়নে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা জোরদার করা।
এডিবি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান উন্নয়ন সহযোগী। ১৯৭৩ সালে সদস্যপদ লাভ করার পর থেকে এডিবি আর্থিক সহায়তার একটি বড় অংশ বাংলাদেশকে দিয়ে আসছে। এডিবি এ যাবৎ বাংলাদেশ সরকারকে ৩ হাজার ২৪৯ কোটি ৭ লাখ ডলারের ঋণ সহায়তা ও ৫৭ কোটি ১৩ লাখ ডলার অনুদান সহায়তা দিয়েছে। বাংলাদেশে উন্নয়ন সহায়তার ক্ষেত্রে এডিবি সাধারণত বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পরিবহন, শিক্ষা, স্থানীয় সরকার, কৃষ্টি ও সুশাসন খাতকে প্রাধান্য দেয়।
বাংলাদেশকে ৬০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তা দেবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। দেশের বাণিজ্যনীতি ও লজিস্টিকস, আর্থিক ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী এবং রাষ্ট্রমালিকানাধীন সংস্থাগুলোর ব্যবস্থাপনা ও বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নয়নের জন্য এই ঋণ দিতে যাচ্ছে সংস্থাটি।
১২০ টাকা ডলার মূল্য ধরে এই অর্থের পরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় দাঁড়ায় ৭ হাজার ২০০ কোটি টাকা।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগে (ইআরডি) আজ বুধবার ‘স্ট্রেনদেনিং ইকোনমিক ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড গভর্ন্যান্স প্রোগ্রাম’-এর আওতায় এই ঋণচুক্তি হয়। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে ইআরডি সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী ও এডিবির পক্ষে অফিসার্স ইনচার্জ জিংবো নিং চুক্তি স্বাক্ষর করেন।
এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ‘এডিবি স্ট্রেনদেনিং ইকোনমিক ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড গভর্ন্যান্স প্রোগ্রাম, সাবপ্রোগ্রাম-১’ শীর্ষক কর্মসূচির মাধ্যমে ৯ হাজার ১৭৬ কোটি ৪০ লাখ জাপানি ইয়েন সহায়তা দেবে, যা ৬০ কোটি মার্কিন ডলারের সমান। ঋণচুক্তি অনুযায়ী এ কর্মসূচির পূর্বশর্তগুলো ইতিমধ্যে অর্জিত হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অর্থ বিভাগ ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ কর্তৃপক্ষ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন এবং যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর, পরিকল্পনা কমিশনের আওতাধীন কার্যক্রম বিভাগ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে কর্মসূচি বাস্তবায়িত হবে। এ কর্মসূচির নীতি সংস্কারের উদ্দেশ্য হলো দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী করা এবং বেসরকারি খাতের উন্নয়নে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা জোরদার করা।
এডিবি বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান উন্নয়ন সহযোগী। ১৯৭৩ সালে সদস্যপদ লাভ করার পর থেকে এডিবি আর্থিক সহায়তার একটি বড় অংশ বাংলাদেশকে দিয়ে আসছে। এডিবি এ যাবৎ বাংলাদেশ সরকারকে ৩ হাজার ২৪৯ কোটি ৭ লাখ ডলারের ঋণ সহায়তা ও ৫৭ কোটি ১৩ লাখ ডলার অনুদান সহায়তা দিয়েছে। বাংলাদেশে উন্নয়ন সহায়তার ক্ষেত্রে এডিবি সাধারণত বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পরিবহন, শিক্ষা, স্থানীয় সরকার, কৃষ্টি ও সুশাসন খাতকে প্রাধান্য দেয়।
বাংলাদেশের পোশাকশিল্প বর্তমানে এক কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি। একদিকে গ্যাস-বিদ্যুতের ঘাটতি, দুর্বল ব্যাংকিং ব্যবস্থা, শ্রমিক অসন্তোষ এবং অপর দিকে উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি—এসব সমস্যায় পড়ে দেশের পোশাক কারখানাগুলো আজ চরম সংকটের মধ্যে রয়েছে। মুনাফা প্রায় তলানিতে চলে যাওয়ার পাশাপাশি উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ার ফলে ব্য
২২ মিনিট আগেদেশের চলমান জ্বালানি সংকট নিরসন এবং জ্বালানি সরবরাহ বাড়ানোর লক্ষ্যে সরকার ‘রশিদপুর-১১ নং কূপ (অনুসন্ধান রূপ) খনন’ প্রকল্প গ্রহণ করেছে। ২৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্প জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। ২৩ ডিসেম্বর রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি
৩৯ মিনিট আগেবাজার ব্যবস্থায় ব্যবসায়ীদের শক্তিশালী প্রভাব এবং এ থেকে সৃষ্ট জটিলতা ভাঙা অত্যন্ত কঠিন বলে মন্তব্য করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
১ ঘণ্টা আগেমেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সভাপতি হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন কামরান তানভিরুর রহমান। হাবিবুল্লাহ এন করিম জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এবং সিমিন রহমান সহসভাপতি পদে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁরা ২০২৫ সালের জন্য নির্বাচিত হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে