অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশকে আরও ৩ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক। বৈশ্বিক ঋণদাতা সংস্থাটি বাংলাদেশকে ‘এনহ্যান্সমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রেংদেনিং অব পাওয়ার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ইন ইস্টার্ন রিজিওন প্রজেক্ট’ প্রকল্পের আওতায় অতিরিক্ত ৩০ মিলিয়ন ডলার বা ৩ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে।
এ লক্ষ্যে আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সরকার এবং বিশ্বব্যাংকের মধ্যে একটি ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন এই প্রকল্পের মাধ্যমে বৃহত্তর কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী অঞ্চলে নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত ও বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ।
বিশ্বব্যাংকের স্কেল-আপ ফ্যাসিলিটি (এসইউএফ) তহবিল থেকে ৩৭৬ মিলিয়ন ইউরো সমতুল্য ৪৫০ দশমিক ৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৩৬৪২ দশমিক ৪৮ কোটি টাকা) ঋণসহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে প্রকল্পটির মূল ঋণচুক্তি ২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল স্বাক্ষরিত হয়। এরপর কোভিডের সময় কোভিড-সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে রিপ্রসেসিংয়ের লক্ষ্যে প্রকল্পের মূল অর্থায়ন ৪৫০ দশমিক ৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রত্যাহার করা হয়।
বর্তমানে প্রকল্পটির সফল সমাপ্তির লক্ষ্যে ২২ দশমিক ৯০ মিলিয়ন এসডিআর বা সমপরিমাণ ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিরিক্ত প্রয়োজন হওয়ায় বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে অতিরিক্ত ঋণ সহায়তা গ্রহণ করা হবে।
আলোচ্য প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের ২২ দশমিক ৯০ মিলিয়ন এসডিআর বা সমপরিমাণ ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিরিক্ত অর্থায়ন ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ আগামী ৩০ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এই ঋণের সুদের হার ১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং সার্ভিস চার্জ ০ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এ ছাড়া, অনুত্তোলিত ফান্ডের ওপর সর্বোচ্চ ০ দশমিক ৫০ শতাংশ কমিটমেন্ট চার্জ থাকলেও আগের বছরের মতো বিশ্বব্যাংক বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই অর্থবছরে কোনো কমিটমেন্ট ফি প্রদান করতে হবে না।
বাংলাদেশকে আরও ৩ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক। বৈশ্বিক ঋণদাতা সংস্থাটি বাংলাদেশকে ‘এনহ্যান্সমেন্ট অ্যান্ড স্ট্রেংদেনিং অব পাওয়ার ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক ইন ইস্টার্ন রিজিওন প্রজেক্ট’ প্রকল্পের আওতায় অতিরিক্ত ৩০ মিলিয়ন ডলার বা ৩ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে।
এ লক্ষ্যে আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সরকার এবং বিশ্বব্যাংকের মধ্যে একটি ঋণচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব মো. শাহরিয়ার কাদের ছিদ্দিকী এবং বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর গেইল মার্টিন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন এই প্রকল্পের মাধ্যমে বৃহত্তর কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী অঞ্চলে নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত ও বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ।
বিশ্বব্যাংকের স্কেল-আপ ফ্যাসিলিটি (এসইউএফ) তহবিল থেকে ৩৭৬ মিলিয়ন ইউরো সমতুল্য ৪৫০ দশমিক ৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার (৩৬৪২ দশমিক ৪৮ কোটি টাকা) ঋণসহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে প্রকল্পটির মূল ঋণচুক্তি ২০১৮ সালের ১০ এপ্রিল স্বাক্ষরিত হয়। এরপর কোভিডের সময় কোভিড-সংশ্লিষ্ট প্রকল্পে রিপ্রসেসিংয়ের লক্ষ্যে প্রকল্পের মূল অর্থায়ন ৪৫০ দশমিক ৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রত্যাহার করা হয়।
বর্তমানে প্রকল্পটির সফল সমাপ্তির লক্ষ্যে ২২ দশমিক ৯০ মিলিয়ন এসডিআর বা সমপরিমাণ ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিরিক্ত প্রয়োজন হওয়ায় বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে অতিরিক্ত ঋণ সহায়তা গ্রহণ করা হবে।
আলোচ্য প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের ২২ দশমিক ৯০ মিলিয়ন এসডিআর বা সমপরিমাণ ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিরিক্ত অর্থায়ন ৫ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ আগামী ৩০ বছরে পরিশোধ করতে হবে। এই ঋণের সুদের হার ১ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং সার্ভিস চার্জ ০ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এ ছাড়া, অনুত্তোলিত ফান্ডের ওপর সর্বোচ্চ ০ দশমিক ৫০ শতাংশ কমিটমেন্ট চার্জ থাকলেও আগের বছরের মতো বিশ্বব্যাংক বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এই অর্থবছরে কোনো কমিটমেন্ট ফি প্রদান করতে হবে না।
সোনার দামের এই ঊর্ধ্বগতি দেখে বিভিন্ন ব্যাংক তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। ওসিবিসি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ এবং মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষার জন্য সোনার চাহিদা আরও বাড়বে। তাঁরা মনে করেন, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য নিয়ে
১ দিন আগেচীনের আবাসন খাতে বিনিয়োগ করা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিপাকে পড়েছেন। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ আলোচনার পরও বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ০.৬% অর্থ ফেরত পেয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাজারে আস্থার সংকট
২ দিন আগেঈদ বাণিজ্য বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য যেমন একটি অপরিহার্য অংশ, তেমনি দেশের অর্থনীতির জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। ঈদের আগের বাজারে বাণিজ্য যেমন তুঙ্গে পৌঁছায়, তেমনি এটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার চিত্রও তুলে ধরে। যদিও দেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র এবং স্বল্প আয়ের মধ্যে তারা জীবন যাপন করে...
৩ দিন আগেবাজারে নতুন টাকার সরবরাহ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক জটিল পরিস্থিতি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত নতুন নোট ঈদের আগে ছাড়া হয়নি এবং ঈদের পরও তা বাজারে আসবে না।
৩ দিন আগে