নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে নতুন নির্ধারিত মুনাফার হার পালনের জন্য দেশের ব্যাংকগুলোর প্রতি নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, যারা নতুন করে সঞ্চয়পত্র কিনবেন, তাদের জন্য বিভিন্ন স্কিমে এ মুনাফা কার্যকর হবে। পাশাপাশি আগের কেনা সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পুনর্বিনিয়োগ করলেও নতুন মুনাফার হার কার্যকর হবে।
আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেট ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট (ডিএমডি) থেকে মহাব্যবস্থাপক রূপ রতন পাইন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেশের সব তফসিলী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়, এই আদেশ জারির আগে কেনা সঞ্চয় স্কিম ক্রয়কালীন হারে মুনাফা পাবেন। যেই মেয়াদের জন্য ইস্যু করা হয়েছিল সেই মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত ওই হারে মুনাফা পাবেন। তবে পুনর্বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিনিয়োগের তারিখে বর্তমান মুনাফার হার প্রযোজ্য হবে। নির্দেশনা জারির তারিখ থেকেই এটি কার্যকর হবে।
এর আগে গত ২১ সেপ্টেম্বরে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বর্তমানে পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ মুনাফা পাওয়া যায়। নতুন নিয়মে যাদের সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হবে মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে। ৩০ লাখ টাকার বেশি থাকলে মুনাফার হার হবে সাড়ে ৯ শতাংশ। বর্তমানে তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। তবে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফার হার কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে।
এখন থেকে সঞ্চয়পত্রে ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগকারী মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ৯ শতাংশ হারে। পাঁচ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে এতদিন ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ হারে মুনাফা পাওয়া গেলেও এখন থেকে যাদের বিনিয়োগ ১৫ লাখ টাকার বেশি তাঁরা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে। আর বিনিয়োগ ৩০ লাখ টাকার বেশি হলে এ হার হবে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ হবে। পাঁচ বছর মেয়াদি পরিবার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ছিল ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। এখন থেকে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার হবে সাড়ে ১০ শতাংশ, ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হলে এ হার সাড়ে ৯ শতাংশ।
এ ছাড়া ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। এখন থেকে এ সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফার হার হবে ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ, ৩০ লাখ টাকার বেশি হলে হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ।
পাঁচ বছর মেয়াদি ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ডের মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক ২০ শতাংশ। এ বন্ডে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হলে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার হবে ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ, ৩০ লাখ টাকার বেশি হলে ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ৫০ লাখ টাকার বেশি হলে ৮ দশমিক ৪০ শতাংশ হবে।
তবে ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড ৩ বছর মেয়াদি বন্ডে মুনাফার হার পরিবর্তন হয়নি। মেয়াদ শেষে এ বন্ডের মুনাফার হার সাড়ে ৭ শতাংশ। তিন বছর মেয়াদি ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ডের মেয়াদ শেষে মুনাফার হার হবে সাড়ে ৬ শতাংশ।
উল্লেখ্য, সরকার জাতীয় সঞ্চয়পত্রের বিভিন্ন স্কিমের মুনাফার হার কমিয়েছে। নতুন হার অনুযায়ী, সঞ্চয়পত্রে যার যত বেশি বিনিয়োগ, তাঁর মুনাফার হার ততো কমবে। তবে ১৫ লাখ টাকার কম বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফার হার আগের মতোই থাকছে।
জাতীয় সঞ্চয়পত্রের ক্ষেত্রে নতুন নির্ধারিত মুনাফার হার পালনের জন্য দেশের ব্যাংকগুলোর প্রতি নির্দেশনা জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, যারা নতুন করে সঞ্চয়পত্র কিনবেন, তাদের জন্য বিভিন্ন স্কিমে এ মুনাফা কার্যকর হবে। পাশাপাশি আগের কেনা সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর পুনর্বিনিয়োগ করলেও নতুন মুনাফার হার কার্যকর হবে।
আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেট ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট (ডিএমডি) থেকে মহাব্যবস্থাপক রূপ রতন পাইন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা দেশের সব তফসিলী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা হয়, এই আদেশ জারির আগে কেনা সঞ্চয় স্কিম ক্রয়কালীন হারে মুনাফা পাবেন। যেই মেয়াদের জন্য ইস্যু করা হয়েছিল সেই মেয়াদ শেষ হওয়া পর্যন্ত ওই হারে মুনাফা পাবেন। তবে পুনর্বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিনিয়োগের তারিখে বর্তমান মুনাফার হার প্রযোজ্য হবে। নির্দেশনা জারির তারিখ থেকেই এটি কার্যকর হবে।
এর আগে গত ২১ সেপ্টেম্বরে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বর্তমানে পাঁচ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষে ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ মুনাফা পাওয়া যায়। নতুন নিয়মে যাদের সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হবে মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ হারে। ৩০ লাখ টাকার বেশি থাকলে মুনাফার হার হবে সাড়ে ৯ শতাংশ। বর্তমানে তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। তবে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফার হার কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে।
এখন থেকে সঞ্চয়পত্রে ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগকারী মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ৯ শতাংশ হারে। পাঁচ বছর মেয়াদি পেনশনার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে এতদিন ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ হারে মুনাফা পাওয়া গেলেও এখন থেকে যাদের বিনিয়োগ ১৫ লাখ টাকার বেশি তাঁরা মেয়াদ শেষে মুনাফা পাবেন ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ হারে। আর বিনিয়োগ ৩০ লাখ টাকার বেশি হলে এ হার হবে ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ হবে। পাঁচ বছর মেয়াদি পরিবার সঞ্চয়পত্রে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ছিল ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। এখন থেকে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগে মুনাফার হার হবে সাড়ে ১০ শতাংশ, ৩০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হলে এ হার সাড়ে ৯ শতাংশ।
এ ছাড়া ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বর্তমানে মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ। এখন থেকে এ সঞ্চয়পত্রে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফার হার হবে ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ, ৩০ লাখ টাকার বেশি হলে হবে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ।
পাঁচ বছর মেয়াদি ওয়েজ আর্নার ডেভেলপমেন্ট বন্ডের মেয়াদ শেষে মুনাফার হার ১১ দশমিক ২০ শতাংশ। এ বন্ডে ১৫ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ হলে মেয়াদ শেষে মুনাফার হার হবে ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ, ৩০ লাখ টাকার বেশি হলে ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ, ৫০ লাখ টাকার বেশি হলে ৮ দশমিক ৪০ শতাংশ হবে।
তবে ইউএস ডলার প্রিমিয়াম বন্ড ৩ বছর মেয়াদি বন্ডে মুনাফার হার পরিবর্তন হয়নি। মেয়াদ শেষে এ বন্ডের মুনাফার হার সাড়ে ৭ শতাংশ। তিন বছর মেয়াদি ইউএস ডলার ইনভেস্টমেন্ট বন্ডের মেয়াদ শেষে মুনাফার হার হবে সাড়ে ৬ শতাংশ।
উল্লেখ্য, সরকার জাতীয় সঞ্চয়পত্রের বিভিন্ন স্কিমের মুনাফার হার কমিয়েছে। নতুন হার অনুযায়ী, সঞ্চয়পত্রে যার যত বেশি বিনিয়োগ, তাঁর মুনাফার হার ততো কমবে। তবে ১৫ লাখ টাকার কম বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মুনাফার হার আগের মতোই থাকছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগে