অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার না কমিয়ে ১০ শতাংশে অপরিবর্তিত রাখায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের বিরাজমান অস্থিরতার মধ্যে বিনিয়োগ এমনিতেই চাপে আছে, তখন সংকোচনমূলক এই মুদ্রানীতি সামগ্রিক অর্থনৈতিক সম্প্রসারণকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
নতুন মুদ্রানীতিতে আগামী জুন পর্যন্ত বেসরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ৯ দশমিক ৮ শতাংশ লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি গত ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিল ৭ দশমিক ২৮ শতাংশ। মুদ্রানীতিতে সরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। গত ছয় মাসে লক্ষ্য ছিল ১৪ দশমিক ২ শতাংশ। অর্থাৎ ব্যাংক খাত থেকে সরকারকে ঋণ নেওয়ার সুযোগ বাড়ানো হয়েছে মুদ্রানীতিতে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য ঘোষিত মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার বিদ্যমান ১০ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ভোগাচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে। দুই বছরের বেশি সময় ধরে টানা সুদহার বাড়ানো হলেও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি।
এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধিতে। সর্বশেষ ডিসেম্বরে নীতি সুদহার বেড়ে ১০ শতাংশ করা হলে গ্রাহক পর্যায়ে সুদহার বেড়ে ১৫ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এত উচ্চ সুদে ব্যবসায়ীর ঋণ নিয়ে পোষাতে পারবেন না। সুদহার বেড়ে যাওয়ায় কমেছে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি।
তবু সুদহার না কমিয়েই বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি বাড়ার আশা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ডিসেম্বরে প্রথমার্ধ শেষে ৭ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে ঋণ প্রবাহ আগামী জুনে ৯ দশমিক ৮ শতাংশ হবে বলে প্রাক্বলন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর সরকারি খাতে ঋণ প্রবাহের প্রবৃদ্ধি কিছুটা কমে সাড়ে ১৭ শতাংশে নামার আশা করা হয়েছে।
ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বজায় রাখার সিদ্ধান্ত ‘কিছুটা উদ্বেগজনক’। এই কঠোর অবস্থান বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবাহ ও সামগ্রিক অর্থনৈতিক সম্প্রসারণকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
তিনি বলেন, এদিকে জানুয়ারি-জুন সময়ের জন্য বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন ৯ দশমিক ৮ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত বেসরকারি খাতকে কিছুটা আশাহত করেছে।
তবে সুদহার না বাড়ানোর বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান নিট পোশাক শিল্পমালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি শামীম এহসান।
তিনি বলেন, তবে সুদহার কমানো উচিত ব্যবসার স্বার্থে, অর্থনীতির স্বার্থে। সুদহার বাড়লে পণ্যের দাম বাড়ে, যার প্রভাব পড়ে সাধারণ মানুষের ওপরে। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ নিম্ন আয়ের। এ কারণে সুদহার কমানো না হলেও উৎপাদনমুখী শিল্পে কম সুদে ঋণের ব্যবস্থা করা হোক। এতেও পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে চলে আসবে।
চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার না কমিয়ে ১০ শতাংশে অপরিবর্তিত রাখায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের বিরাজমান অস্থিরতার মধ্যে বিনিয়োগ এমনিতেই চাপে আছে, তখন সংকোচনমূলক এই মুদ্রানীতি সামগ্রিক অর্থনৈতিক সম্প্রসারণকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
নতুন মুদ্রানীতিতে আগামী জুন পর্যন্ত বেসরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ৯ দশমিক ৮ শতাংশ লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এটি গত ডিসেম্বর পর্যন্ত ছিল ৭ দশমিক ২৮ শতাংশ। মুদ্রানীতিতে সরকারি ঋণের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ১৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। গত ছয় মাসে লক্ষ্য ছিল ১৪ দশমিক ২ শতাংশ। অর্থাৎ ব্যাংক খাত থেকে সরকারকে ঋণ নেওয়ার সুযোগ বাড়ানো হয়েছে মুদ্রানীতিতে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের জন্য ঘোষিত মুদ্রানীতিতে নীতি সুদহার বিদ্যমান ১০ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ভোগাচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে। দুই বছরের বেশি সময় ধরে টানা সুদহার বাড়ানো হলেও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি।
এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধিতে। সর্বশেষ ডিসেম্বরে নীতি সুদহার বেড়ে ১০ শতাংশ করা হলে গ্রাহক পর্যায়ে সুদহার বেড়ে ১৫ শতাংশ ছাড়িয়েছে। এত উচ্চ সুদে ব্যবসায়ীর ঋণ নিয়ে পোষাতে পারবেন না। সুদহার বেড়ে যাওয়ায় কমেছে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি।
তবু সুদহার না কমিয়েই বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি বাড়ার আশা করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ডিসেম্বরে প্রথমার্ধ শেষে ৭ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে ঋণ প্রবাহ আগামী জুনে ৯ দশমিক ৮ শতাংশ হবে বলে প্রাক্বলন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর সরকারি খাতে ঋণ প্রবাহের প্রবৃদ্ধি কিছুটা কমে সাড়ে ১৭ শতাংশে নামার আশা করা হয়েছে।
ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বজায় রাখার সিদ্ধান্ত ‘কিছুটা উদ্বেগজনক’। এই কঠোর অবস্থান বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবাহ ও সামগ্রিক অর্থনৈতিক সম্প্রসারণকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
তিনি বলেন, এদিকে জানুয়ারি-জুন সময়ের জন্য বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন ৯ দশমিক ৮ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত বেসরকারি খাতকে কিছুটা আশাহত করেছে।
তবে সুদহার না বাড়ানোর বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানান নিট পোশাক শিল্পমালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি শামীম এহসান।
তিনি বলেন, তবে সুদহার কমানো উচিত ব্যবসার স্বার্থে, অর্থনীতির স্বার্থে। সুদহার বাড়লে পণ্যের দাম বাড়ে, যার প্রভাব পড়ে সাধারণ মানুষের ওপরে। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ নিম্ন আয়ের। এ কারণে সুদহার কমানো না হলেও উৎপাদনমুখী শিল্পে কম সুদে ঋণের ব্যবস্থা করা হোক। এতেও পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে চলে আসবে।
হাতিরঝিলে ২৫ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ রান ২০২৫’। এটিজেএফবি আয়োজিত এই রানে স্পনসর হিসেবে যুক্ত হয়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের জন্য থাকছে মালদ্বীপ, ব্যাংকক ও কক্সবাজার রুটের ফ্রি এয়ার টিকিট।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বৃহৎ তাপ কয়লা আমদানিকারক দেশগুলো চলতি ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি–মার্চ) কয়লা আমদানি কমিয়ে দিয়েছে। জাহাজ ট্র্যাকিং সংস্থা কেপ্লারের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহৎ দেশগুলোর কয়লা আমদানি তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে।
১০ ঘণ্টা আগেসোনার দামের এই ঊর্ধ্বগতি দেখে বিভিন্ন ব্যাংক তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। ওসিবিসি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ এবং মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষার জন্য সোনার চাহিদা আরও বাড়বে। তাঁরা মনে করেন, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য নিয়ে
২ দিন আগেচীনের আবাসন খাতে বিনিয়োগ করা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিপাকে পড়েছেন। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ আলোচনার পরও বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ০.৬% অর্থ ফেরত পেয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাজারে আস্থার সংকট
৩ দিন আগে