নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ই-ক্যাবের (ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন শমী কায়সার।
মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) সংগঠনের প্যাডে ই-ক্যাবের নির্বাহী পরিষদ বরাবর এক লেখা চিঠির মাধ্যমে তিনি পদত্যাগ করেন। শারীরিক অবস্থার কারণে তিনি পদত্যাগ করছেন বলে চিঠিতে জানানো হয়।
পদত্যাগের চিঠিতে বলা হয়, ‘বর্তমানে নিজের শারীরিক অবস্থা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আমি ই-ক্যাব সভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করছি এবং তাৎক্ষণিকভাবে পদত্যাগপত্রটি কার্যকর করার অনুরোধ করছি। নির্বাচনের আগপর্যন্ত কার্য পরিচালনা চলমান রাখার জন্য আমার অবর্তমানে বর্তমান ইসি (ই-ক্যাবের নির্বাহী কমিটি) দায়িত্ব পালন করবে।’
পদত্যাগের ব্যাপারে জানতে শমী কায়সারের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
শমী কায়সারের পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ই-ক্যাবের অর্থ সম্পাদক আসিফ আহনাফ। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমরা আজ (১৩ আগস্ট) শমী আপার পদত্যাগের চিঠি পেয়েছি। ব্যক্তিগত কারণে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না জানিয়েছেন তিনি। আমরা নির্বাহী কমিটির সভা করে পরে সিদ্ধান্ত নেব।’
২০১৮ সাল থেকে ই-ক্যাবের সভাপতির পদে রয়েছেন শমী কায়সার। ২০২২ সালে সংগঠনটির প্রথম নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বাধীন প্যানেল জয় পায়। ই-ক্যাবের ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাহী কমিটির নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল গত ২৭ জুলাই। এতেও শমী কায়সারের নেতৃত্বে একটি প্যানেল ছিল। তবে দেশের পরিস্থিতির কারণে নির্বাচন স্থগিত করা হয়।
আওয়ামী লীগ সরকারপন্থী হিসেবে শমী কায়সারের পরিচিতি রয়েছে। শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকেই শমী কায়সারের নেতৃত্বাধীন কমিটির পদত্যাগের দাবি করছিলেন একাধিক ই-ক্যাব সদস্য। আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ রাসেলও বর্তমান ই-ক্যাব নেতৃবৃন্দের পদত্যাগ দাবি করেছিলেন।
শমী কায়সারের পদত্যাগের পর সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জ্যেষ্ঠ সভাপতি শাহাব উদ্দিনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে জানা গেছে।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন ই-ক্যাবের (ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন শমী কায়সার।
মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) সংগঠনের প্যাডে ই-ক্যাবের নির্বাহী পরিষদ বরাবর এক লেখা চিঠির মাধ্যমে তিনি পদত্যাগ করেন। শারীরিক অবস্থার কারণে তিনি পদত্যাগ করছেন বলে চিঠিতে জানানো হয়।
পদত্যাগের চিঠিতে বলা হয়, ‘বর্তমানে নিজের শারীরিক অবস্থা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আমি ই-ক্যাব সভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করছি এবং তাৎক্ষণিকভাবে পদত্যাগপত্রটি কার্যকর করার অনুরোধ করছি। নির্বাচনের আগপর্যন্ত কার্য পরিচালনা চলমান রাখার জন্য আমার অবর্তমানে বর্তমান ইসি (ই-ক্যাবের নির্বাহী কমিটি) দায়িত্ব পালন করবে।’
পদত্যাগের ব্যাপারে জানতে শমী কায়সারের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।
শমী কায়সারের পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ই-ক্যাবের অর্থ সম্পাদক আসিফ আহনাফ। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমরা আজ (১৩ আগস্ট) শমী আপার পদত্যাগের চিঠি পেয়েছি। ব্যক্তিগত কারণে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না জানিয়েছেন তিনি। আমরা নির্বাহী কমিটির সভা করে পরে সিদ্ধান্ত নেব।’
২০১৮ সাল থেকে ই-ক্যাবের সভাপতির পদে রয়েছেন শমী কায়সার। ২০২২ সালে সংগঠনটির প্রথম নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বাধীন প্যানেল জয় পায়। ই-ক্যাবের ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাহী কমিটির নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল গত ২৭ জুলাই। এতেও শমী কায়সারের নেতৃত্বে একটি প্যানেল ছিল। তবে দেশের পরিস্থিতির কারণে নির্বাচন স্থগিত করা হয়।
আওয়ামী লীগ সরকারপন্থী হিসেবে শমী কায়সারের পরিচিতি রয়েছে। শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির পর থেকেই শমী কায়সারের নেতৃত্বাধীন কমিটির পদত্যাগের দাবি করছিলেন একাধিক ই-ক্যাব সদস্য। আলোচিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ রাসেলও বর্তমান ই-ক্যাব নেতৃবৃন্দের পদত্যাগ দাবি করেছিলেন।
শমী কায়সারের পদত্যাগের পর সংগঠনের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জ্যেষ্ঠ সভাপতি শাহাব উদ্দিনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
৩৩ মিনিট আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
২ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৩ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৩ ঘণ্টা আগে