নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রস্তাবিত বাজেট ৪০ শতাংশ নাগরিককে টেলিযোগাযোগ সেবা থেকে বঞ্চিত করবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে।
অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য ও দপ্তর সম্পাদক শেখ ফরিদ স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, গ্রাহক স্বার্থ নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন মনে করে, মহান সংসদে যে বাজেট উপস্থাপন করা হয়েছে সেখানে দেশের ৪০ শতাংশ নাগরিককে টেলিযোগাযোগ সেবার বাইরে রাখবে।
প্রস্তাবিত বাজেট ২০২৪-২৫ নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় সংগঠন সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটে টেলিযোগাযোগ সেবার ক্ষেত্রে নতুন করে ৫ শতাংশ কর বৃদ্ধি করার ফলে বর্তমানে গ্রাহকের কাছ থেকে কর আদায় করা হবে ৩৯ শতাংশ। যা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ। যার ফলে গ্রাহকেরা কম পরিমাণ সেবা ভোগ করবে যেখানে অপারেটররা মূল্যবৃদ্ধি না করলেও দিন শেষে খরচ বৃদ্ধি পাবে। অন্যদিকে দেশের ৪০ শতাংশ নাগরিক যেখানে এখনো টেলিযোগাযোগ সেবার বাইরে সেখানে নতুন করে সিমট্যাক্স বাড়িয়ে ৩০০ টাকা করা হয়েছে যা আগে পূর্বে ছিল ২০০ টাকা। এখানেও এই অর্থ দিন শেষে সংযুক্তির বাইরে থাকা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছ থেকে আদায় করা হবে। এ ধরনের বাজেট কেন করা হলো তা আমাদের কাছে বোধগম্য নয়।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যেখানে সরকারের ২০৪১ সালের মধ্যে শতভাগ মানুষকে টেলিযোগাযোগ ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনার পরিকল্পনা সেখানে সিমট্যাক্স ও সেবার ক্ষেত্রে কর বৃদ্ধির কারণে সেবার বাইরে থাকা নাগরিকদের সংযুক্তি থেকে দূরে সরিয়ে রাখবে।
মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন বলছে, প্রস্তাবিত বাজেট দ্রুত বাস্তবায়ন না করে অধিকতর আলোচনা ও পরিকল্পনা নিয়ে বাস্তবায়ন করতে হবে। আর তা না হলে সেবা বঞ্চিত গ্রাহকদের নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়া ছাড়া বিকল্প থাকবে না।
প্রস্তাবিত বাজেট ৪০ শতাংশ নাগরিককে টেলিযোগাযোগ সেবা থেকে বঞ্চিত করবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। আজ বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে।
অ্যাসোসিয়েশনের তথ্য ও দপ্তর সম্পাদক শেখ ফরিদ স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, গ্রাহক স্বার্থ নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন মনে করে, মহান সংসদে যে বাজেট উপস্থাপন করা হয়েছে সেখানে দেশের ৪০ শতাংশ নাগরিককে টেলিযোগাযোগ সেবার বাইরে রাখবে।
প্রস্তাবিত বাজেট ২০২৪-২৫ নিয়ে প্রতিক্রিয়ায় সংগঠন সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘প্রস্তাবিত বাজেটে টেলিযোগাযোগ সেবার ক্ষেত্রে নতুন করে ৫ শতাংশ কর বৃদ্ধি করার ফলে বর্তমানে গ্রাহকের কাছ থেকে কর আদায় করা হবে ৩৯ শতাংশ। যা দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্বোচ্চ। যার ফলে গ্রাহকেরা কম পরিমাণ সেবা ভোগ করবে যেখানে অপারেটররা মূল্যবৃদ্ধি না করলেও দিন শেষে খরচ বৃদ্ধি পাবে। অন্যদিকে দেশের ৪০ শতাংশ নাগরিক যেখানে এখনো টেলিযোগাযোগ সেবার বাইরে সেখানে নতুন করে সিমট্যাক্স বাড়িয়ে ৩০০ টাকা করা হয়েছে যা আগে পূর্বে ছিল ২০০ টাকা। এখানেও এই অর্থ দিন শেষে সংযুক্তির বাইরে থাকা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছ থেকে আদায় করা হবে। এ ধরনের বাজেট কেন করা হলো তা আমাদের কাছে বোধগম্য নয়।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, যেখানে সরকারের ২০৪১ সালের মধ্যে শতভাগ মানুষকে টেলিযোগাযোগ ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনার পরিকল্পনা সেখানে সিমট্যাক্স ও সেবার ক্ষেত্রে কর বৃদ্ধির কারণে সেবার বাইরে থাকা নাগরিকদের সংযুক্তি থেকে দূরে সরিয়ে রাখবে।
মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন বলছে, প্রস্তাবিত বাজেট দ্রুত বাস্তবায়ন না করে অধিকতর আলোচনা ও পরিকল্পনা নিয়ে বাস্তবায়ন করতে হবে। আর তা না হলে সেবা বঞ্চিত গ্রাহকদের নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাওয়া ছাড়া বিকল্প থাকবে না।
হাতিরঝিলে ২৫ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে ‘বিউটিফুল বাংলাদেশ রান ২০২৫’। এটিজেএফবি আয়োজিত এই রানে স্পনসর হিসেবে যুক্ত হয়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের জন্য থাকছে মালদ্বীপ, ব্যাংকক ও কক্সবাজার রুটের ফ্রি এয়ার টিকিট।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বৃহৎ তাপ কয়লা আমদানিকারক দেশগুলো চলতি ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি–মার্চ) কয়লা আমদানি কমিয়ে দিয়েছে। জাহাজ ট্র্যাকিং সংস্থা কেপ্লারের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহৎ দেশগুলোর কয়লা আমদানি তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে।
১০ ঘণ্টা আগেসোনার দামের এই ঊর্ধ্বগতি দেখে বিভিন্ন ব্যাংক তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। ওসিবিসি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ এবং মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষার জন্য সোনার চাহিদা আরও বাড়বে। তাঁরা মনে করেন, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য নিয়ে
২ দিন আগেচীনের আবাসন খাতে বিনিয়োগ করা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিপাকে পড়েছেন। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ আলোচনার পরও বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ০.৬% অর্থ ফেরত পেয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাজারে আস্থার সংকট
৩ দিন আগে