অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে ‘নগদ’ অসাধারণ ভূমিকা রাখছে বলে মন্তব্য করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ও বাংলাদেশ পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান মো. আসাদুজ্জামান, বিপিএম-বার। গত শনিবার ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ এবং সিটিটিসির এক মতবিনিময় সভায় এই মন্তব্য করেন তিনি।
‘নগদ’ ও সিটিটিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এবং সিটিটিসির প্রধান মো. আসাদুজ্জামান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন নগদ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট।
সিটিটিসির প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে নগদ অসাধারণ ভূমিকা রাখছে। ২০১৯ সালে যাত্রা শুরু করার পর খুব অল্প সময়ের মধ্যে তারা এগিয়ে এসেছে। তাদের এই অগ্রযাত্রা অনন্য। চার্জ কম ও সেন্ড মানি ফ্রি হওয়ায় তারা দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।’
ডিজিটাল প্রতারণা বন্ধ করার বিষয়ে মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য দরকার স্থিতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। আর সে জন্যই কাজ করে যাচ্ছে সিটিটিসি। ডিজিটালাইজেশন যত বাড়ছে প্রতারকেরা তত ক্ষমতা বাড়াচ্ছে। কিন্তু সিটিটিসি বসে নেই। আমরা আরও শক্তিশালী করছি নিজেদের। আমাদের দক্ষ কর্মকর্তাদের হাত থেকে এই প্রতারকেরা রেহাই পাচ্ছে না। আমরা নিয়মিত প্রতারকদের দমন করে আসছি। সে জন্য আমরা নগদ-এর কাছ থেকে আরও সহযোগিতা আশা করি।’
নিয়াজ মোর্শেদ এলিট তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশের ৬৫ শতাংশ মানুষ একসময় অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির বাইরে ছিল। নগদ যাত্রা শুরু করার পর সেই হার কমে ৫০ শতাংশে নেমে এসেছে। পরিসংখ্যানই বলে নগদ বাংলাদেশের প্রান্তিক মানুষকে অর্থনৈতিক অর্ন্তভূক্তিতে আনার ব্যাপারে বিশাল ভূমিকা রাখছে। নগদ এখন সাড়ে ছয় কোটি গ্রাহকের বিশাল পরিবার। আমরা এখন অর্থনীতিতে আরও ডিজিটালাইজেশনের পথে চলতে চাই।’
এলিট আরও বলেন, ‘আমরা যত দ্রুত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ডিজিটাল করছি, তত বেশি ডিজিটাল অপরাধীদের তৎপরতা বাড়ছে। আর তাদের দমনের ক্ষেত্রে অসাধারণ ভূমিকা রাখছে সিটিটিসি। সকল অপরাধের বিপক্ষে তৎপর থেকে আমাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সিটিটিসিকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।’
অনুষ্ঠানে আরও অংশ নেন নগদের চিফ এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অফিসার লে. কর্নেল মোহাম্মদ কাওসার শওকত আলী (অব.), নগদের এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের উপদেষ্টা মো. মাহবুব আলম। এ ছাড়া সিটিটিসির ডেপুটি পুলিশ কমিশনার মো. শহিদুল্লাহ, বিপিএম-পিপিএম, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার আব্দুল মান্নান, বিপিএম-বার, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ হাবীবুন নবী আনিছুর রশিদ, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার মিশুক চাকমা, বিপিএম-সেবা প্রমুখ
অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য সিটিটিসি’র কর্মকর্তাদের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন নগদের চিফ এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অফিসার লে. কর্নেল মোহাম্মদ কাওসার শওকত আলী (অব.)। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন নগদের হেড অব পাবলিক কমিউনিকেশনস জাহিদুল ইসলাম সজল।
মতবিনিময় শেষে মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সংগীত শিল্পী অনুপমা মুক্তি ছাড়াও অতিরিক্ত ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. তৌহিদুল ইসলাম, বিপিএম-বার এবং অতিরিক্ত ডেপুটি পুলিশ কমিশনার মো. জাহিদুল ইসলাম সোহাগ, পিপিএম সংগীত পরিবেশন করেন।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে ‘নগদ’ অসাধারণ ভূমিকা রাখছে বলে মন্তব্য করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার ও বাংলাদেশ পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান মো. আসাদুজ্জামান, বিপিএম-বার। গত শনিবার ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’ এবং সিটিটিসির এক মতবিনিময় সভায় এই মন্তব্য করেন তিনি।
‘নগদ’ ও সিটিটিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এবং সিটিটিসির প্রধান মো. আসাদুজ্জামান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন নগদ লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট।
সিটিটিসির প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে নগদ অসাধারণ ভূমিকা রাখছে। ২০১৯ সালে যাত্রা শুরু করার পর খুব অল্প সময়ের মধ্যে তারা এগিয়ে এসেছে। তাদের এই অগ্রযাত্রা অনন্য। চার্জ কম ও সেন্ড মানি ফ্রি হওয়ায় তারা দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে।’
ডিজিটাল প্রতারণা বন্ধ করার বিষয়ে মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য দরকার স্থিতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। আর সে জন্যই কাজ করে যাচ্ছে সিটিটিসি। ডিজিটালাইজেশন যত বাড়ছে প্রতারকেরা তত ক্ষমতা বাড়াচ্ছে। কিন্তু সিটিটিসি বসে নেই। আমরা আরও শক্তিশালী করছি নিজেদের। আমাদের দক্ষ কর্মকর্তাদের হাত থেকে এই প্রতারকেরা রেহাই পাচ্ছে না। আমরা নিয়মিত প্রতারকদের দমন করে আসছি। সে জন্য আমরা নগদ-এর কাছ থেকে আরও সহযোগিতা আশা করি।’
নিয়াজ মোর্শেদ এলিট তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশের ৬৫ শতাংশ মানুষ একসময় অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তির বাইরে ছিল। নগদ যাত্রা শুরু করার পর সেই হার কমে ৫০ শতাংশে নেমে এসেছে। পরিসংখ্যানই বলে নগদ বাংলাদেশের প্রান্তিক মানুষকে অর্থনৈতিক অর্ন্তভূক্তিতে আনার ব্যাপারে বিশাল ভূমিকা রাখছে। নগদ এখন সাড়ে ছয় কোটি গ্রাহকের বিশাল পরিবার। আমরা এখন অর্থনীতিতে আরও ডিজিটালাইজেশনের পথে চলতে চাই।’
এলিট আরও বলেন, ‘আমরা যত দ্রুত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ডিজিটাল করছি, তত বেশি ডিজিটাল অপরাধীদের তৎপরতা বাড়ছে। আর তাদের দমনের ক্ষেত্রে অসাধারণ ভূমিকা রাখছে সিটিটিসি। সকল অপরাধের বিপক্ষে তৎপর থেকে আমাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সিটিটিসিকে আমরা ধন্যবাদ জানাই।’
অনুষ্ঠানে আরও অংশ নেন নগদের চিফ এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অফিসার লে. কর্নেল মোহাম্মদ কাওসার শওকত আলী (অব.), নগদের এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স বিভাগের উপদেষ্টা মো. মাহবুব আলম। এ ছাড়া সিটিটিসির ডেপুটি পুলিশ কমিশনার মো. শহিদুল্লাহ, বিপিএম-পিপিএম, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার আব্দুল মান্নান, বিপিএম-বার, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ হাবীবুন নবী আনিছুর রশিদ, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার মিশুক চাকমা, বিপিএম-সেবা প্রমুখ
অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য সিটিটিসি’র কর্মকর্তাদের প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন নগদের চিফ এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অফিসার লে. কর্নেল মোহাম্মদ কাওসার শওকত আলী (অব.)। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন নগদের হেড অব পাবলিক কমিউনিকেশনস জাহিদুল ইসলাম সজল।
মতবিনিময় শেষে মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। সংগীত শিল্পী অনুপমা মুক্তি ছাড়াও অতিরিক্ত ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. তৌহিদুল ইসলাম, বিপিএম-বার এবং অতিরিক্ত ডেপুটি পুলিশ কমিশনার মো. জাহিদুল ইসলাম সোহাগ, পিপিএম সংগীত পরিবেশন করেন।
নাসা গ্রুপের কর্ণধার নজরুল ইসলাম মজুমদারের ছয়টি বাড়ি ও পূর্বাচলের আটটি প্লট ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে ৫৫ কোম্পানির ৫৬ কোটি ৬ লাখ ৫৮ হাজার শেয়ার অবরুদ্ধেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেডিজিটাল লোনসেবা চালুর স্বীকৃতি হিসেবে জিএসএমএ গ্লোমো ‘বেস্ট ফিনটেক ইনোভেশন’ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে বিকাশ ও হুয়াওয়ে। বার্সেলোনায় আয়োজিত মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস (এমডব্লিউসি) ২০২৫-এ প্রতিষ্ঠান দুটিকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। আজ বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেপদত্যাগ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন। আজ বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা নিয়ে বিএসইসিতে এসে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন রাশেদ মাকসুদ। তিনি বলেন, ‘আজকে সরকারের সঙ্গে কথা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের দাবিতে ফের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছেন বিনিয়োগকারীরা। তাঁরা বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের...
১০ ঘণ্টা আগে