অনলাইন ডেস্ক
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি (ইজিপিপি) ’ প্রকল্পের আওতায় দেড় লাখ শ্রমিকের দৈনিক মজুরি বিতরণ করবে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। সম্প্রতি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর, নগদ লিমিটেড এবং বাংলাদেশ ডাক অধিদপ্তরের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আতিকুল হক এবং নগদের চিফ বিজনেস অফিসার শেখ আমিনুর রহমান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এ সময় নগদের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার তানভীর চৌধুরীসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দেশের তিনটি বিভাগের ১৮টি জেলার ১১৪টি উপজেলায় ১ লাখ ৪৬ হাজারের বেশি শ্রমিকের দৈনিক মজুরি পৌঁছে যাবে শ্রমিকের নগদ অ্যাকাউন্টে। প্রতি শ্রমিকের জন্য দৈনিক মজুরি ৪০০ টাকা হিসাবে বিতরণ করা হবে। ২০২২–২০২৩ সালে দুই পর্যায়ে ৮০ দিনের মজুরি এসব কর্মক্ষম বেকার শ্রমিকেরা তাদের নগদ অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাবেন। এই মজুরির অর্থের সঙ্গে ক্যাশ আউট চার্জ দিয়ে দেওয়া হবে। ফলে উপকারভোগীরা এই টাকা বাড়ির কাছের নগদ উদ্যোক্তার কাছ থেকে কোনো খরচ ছাড়াই ক্যাশ আউট করে নিতে পারবেন।
এই চুক্তি সাক্ষর উপলক্ষে নগদের চিফ বিজনেস অফিসার শেখ আমিনুর রহমান বলেছেন, ‘নগদ শুরু থেকেই সরকারের বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তার ভাতা প্রদান করে আসছে। এ ব্যাপারে আমরা স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য আপসহীন। নগদ সব ধরনের ভাতা বিতরণে দক্ষতা অর্জন করেছে। ফলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় আমাদের ওপর আস্থা রেখেছেন।’
‘অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি’ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর পরিচালনা করে থাকে। এটি সরকারের অন্যতম সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কার্যক্রম। এই কর্মসূচির ভেতর দিয়ে অসহায় ও কাজ করতে সক্ষম এমন জনগোষ্ঠীকে আর্থিক নিরাপত্তার আওতায় আনা হয়। এ ছাড়া গ্রামীণ অবকাঠামো নির্মাণ, মেরামত, সংস্কার, রাস্তা, ড্রেন, বাজার পরিষ্কার ইত্যাদি কাজে ভূমিকা রাখে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি (ইজিপিপি) ’ প্রকল্পের আওতায় দেড় লাখ শ্রমিকের দৈনিক মজুরি বিতরণ করবে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস নগদ। সম্প্রতি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর, নগদ লিমিটেড এবং বাংলাদেশ ডাক অধিদপ্তরের মধ্যে একটি ত্রিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আতিকুল হক এবং নগদের চিফ বিজনেস অফিসার শেখ আমিনুর রহমান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এ সময় নগদের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার তানভীর চৌধুরীসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দেশের তিনটি বিভাগের ১৮টি জেলার ১১৪টি উপজেলায় ১ লাখ ৪৬ হাজারের বেশি শ্রমিকের দৈনিক মজুরি পৌঁছে যাবে শ্রমিকের নগদ অ্যাকাউন্টে। প্রতি শ্রমিকের জন্য দৈনিক মজুরি ৪০০ টাকা হিসাবে বিতরণ করা হবে। ২০২২–২০২৩ সালে দুই পর্যায়ে ৮০ দিনের মজুরি এসব কর্মক্ষম বেকার শ্রমিকেরা তাদের নগদ অ্যাকাউন্টে পেয়ে যাবেন। এই মজুরির অর্থের সঙ্গে ক্যাশ আউট চার্জ দিয়ে দেওয়া হবে। ফলে উপকারভোগীরা এই টাকা বাড়ির কাছের নগদ উদ্যোক্তার কাছ থেকে কোনো খরচ ছাড়াই ক্যাশ আউট করে নিতে পারবেন।
এই চুক্তি সাক্ষর উপলক্ষে নগদের চিফ বিজনেস অফিসার শেখ আমিনুর রহমান বলেছেন, ‘নগদ শুরু থেকেই সরকারের বিভিন্ন সামাজিক নিরাপত্তার ভাতা প্রদান করে আসছে। এ ব্যাপারে আমরা স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য আপসহীন। নগদ সব ধরনের ভাতা বিতরণে দক্ষতা অর্জন করেছে। ফলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় আমাদের ওপর আস্থা রেখেছেন।’
‘অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচি’ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর পরিচালনা করে থাকে। এটি সরকারের অন্যতম সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার কার্যক্রম। এই কর্মসূচির ভেতর দিয়ে অসহায় ও কাজ করতে সক্ষম এমন জনগোষ্ঠীকে আর্থিক নিরাপত্তার আওতায় আনা হয়। এ ছাড়া গ্রামীণ অবকাঠামো নির্মাণ, মেরামত, সংস্কার, রাস্তা, ড্রেন, বাজার পরিষ্কার ইত্যাদি কাজে ভূমিকা রাখে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৬ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৭ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৮ ঘণ্টা আগে