বিজ্ঞপ্তি
সিটি ব্যাংক ২০২৪ সালের প্রথম ৯ মাসের ফলাফল বিনিয়োগকারীদের সামনে সম্প্রতি তুলে ধরেছে। এতে অনলাইন ও বিশ্বজুড়ে ওয়েবের মাধ্যমে ব্যাংকটি দেশ ও বিদেশের সব বিনিয়োগকারী, শেয়ার বিশ্লেষক ও গণমাধ্যমের সামনে তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেয়।
প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে ব্যাংকটির সমন্বিত পরিচালন মুনাফা বেড়েছে ৭৭ পারসেন্ট। গত বছর একই সময়ে সিটি ব্যাংক এই মুনাফা করেছিল ৯৩২ কোটি টাকা, যা এবার দাঁড়ায় ১ হাজার ৬৫৩ কোটিতে। তবে অতিসতর্কতা নিয়ে ঋণের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ বেশি রাখার কারণে কর পরবর্তী মুনাফা বেড়েছে ১৯ পারসেন্ট। গত বছর প্রথম ৯ মাসে এ মুনাফা ছিল ৩৭৯ কোটি টাকা, যা এবার দাঁড়ায় ৪৫১ কোটিতে।
ব্যাংকের এএমডি ও সিএফও মো. মাহবুবুর রহমান এই আর্থিক প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক পূর্ণাঙ্গ আকারে তুলে ধরেন। পরে এমডি ও সিইও মাসরুর আরেফিন জানান, চলতি বছর শেষে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা প্রথমবারের মতো ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার বিষয়ে তিনি আশাবাদী। প্রথম ৯ মাসে ৭৭ পারসেন্ট মুনাফা বৃদ্ধির কারণ হিসেবে তিনি জানান, ব্যাংকের আমানত এই ৯ মাসে ১০ হাজার ১০০ কোটি টাকা বাড়লেও আমানতের ব্যয় ৪ দশমিক ৫ পারসেন্টে ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে। এ ছাড়া সুদ আয়ের উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি, সরকারি বিল-বন্ডে বিনিয়োগ থেকে ভালো অংকের আয়, ইত্যাদি বিষয়কেও তিনি কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন।
মাসরুর আরেফিন আরও জানান, এই নয় মাসে ব্যাংকের আয় ৪০ শতাংশ বাড়লেও ব্যয় বেড়েছে মাত্র ৮ দশমিক ৮ পারসেন্ট, যার ফলে আয়-ব্যয়ের অনুপাত গত বছরের ৫৪ দশমিক ৫ পারসেন্ট থেকে ৪২ পারসেন্টে নেমে এসেছে। কর পরবর্তী মুনাফা ততটা না বাড়ার বিষয়ে তিনি জানান, ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ নিজেদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঋণের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ প্রয়োজনের অতিরিক্ত (এ বছর সংরক্ষিত মোট প্রভিশনের ৬৭ পারসেন্ট) ধরে রেখেছে, যা বছরের শেষে গিয়ে পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ডিএমডি ও চিফ রিস্ক অফিসার মেসবাউল আসীফ সিদ্দিকী, ডিএমডি ও হেড অব ইন্টারনাল কন্ট্রোল অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স এ কে এম সায়েফ উল্লাহ কাউসার এবং হেড অব ট্রেজারি মো. শাহ আলম। অংশগ্রহণকারীদের প্রশ্নোত্তর পর্বের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়।
গত কয়েক বছরে সিটি ব্যাংকের ক্রমোন্নতি, বিশেষ করে টেকসই ও সবুজ অর্থায়ন এবং ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে অগ্রযাত্রা, আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের নজর কেড়েছে।
সিটি ব্যাংক ২০২৪ সালের প্রথম ৯ মাসের ফলাফল বিনিয়োগকারীদের সামনে সম্প্রতি তুলে ধরেছে। এতে অনলাইন ও বিশ্বজুড়ে ওয়েবের মাধ্যমে ব্যাংকটি দেশ ও বিদেশের সব বিনিয়োগকারী, শেয়ার বিশ্লেষক ও গণমাধ্যমের সামনে তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেয়।
প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, এ বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৯ মাসে ব্যাংকটির সমন্বিত পরিচালন মুনাফা বেড়েছে ৭৭ পারসেন্ট। গত বছর একই সময়ে সিটি ব্যাংক এই মুনাফা করেছিল ৯৩২ কোটি টাকা, যা এবার দাঁড়ায় ১ হাজার ৬৫৩ কোটিতে। তবে অতিসতর্কতা নিয়ে ঋণের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ বেশি রাখার কারণে কর পরবর্তী মুনাফা বেড়েছে ১৯ পারসেন্ট। গত বছর প্রথম ৯ মাসে এ মুনাফা ছিল ৩৭৯ কোটি টাকা, যা এবার দাঁড়ায় ৪৫১ কোটিতে।
ব্যাংকের এএমডি ও সিএফও মো. মাহবুবুর রহমান এই আর্থিক প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক পূর্ণাঙ্গ আকারে তুলে ধরেন। পরে এমডি ও সিইও মাসরুর আরেফিন জানান, চলতি বছর শেষে ব্যাংকটির পরিচালন মুনাফা প্রথমবারের মতো ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার বিষয়ে তিনি আশাবাদী। প্রথম ৯ মাসে ৭৭ পারসেন্ট মুনাফা বৃদ্ধির কারণ হিসেবে তিনি জানান, ব্যাংকের আমানত এই ৯ মাসে ১০ হাজার ১০০ কোটি টাকা বাড়লেও আমানতের ব্যয় ৪ দশমিক ৫ পারসেন্টে ধরে রাখা সম্ভব হয়েছে। এ ছাড়া সুদ আয়ের উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি, সরকারি বিল-বন্ডে বিনিয়োগ থেকে ভালো অংকের আয়, ইত্যাদি বিষয়কেও তিনি কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন।
মাসরুর আরেফিন আরও জানান, এই নয় মাসে ব্যাংকের আয় ৪০ শতাংশ বাড়লেও ব্যয় বেড়েছে মাত্র ৮ দশমিক ৮ পারসেন্ট, যার ফলে আয়-ব্যয়ের অনুপাত গত বছরের ৫৪ দশমিক ৫ পারসেন্ট থেকে ৪২ পারসেন্টে নেমে এসেছে। কর পরবর্তী মুনাফা ততটা না বাড়ার বিষয়ে তিনি জানান, ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ নিজেদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঋণের বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ প্রয়োজনের অতিরিক্ত (এ বছর সংরক্ষিত মোট প্রভিশনের ৬৭ পারসেন্ট) ধরে রেখেছে, যা বছরের শেষে গিয়ে পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ডিএমডি ও চিফ রিস্ক অফিসার মেসবাউল আসীফ সিদ্দিকী, ডিএমডি ও হেড অব ইন্টারনাল কন্ট্রোল অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স এ কে এম সায়েফ উল্লাহ কাউসার এবং হেড অব ট্রেজারি মো. শাহ আলম। অংশগ্রহণকারীদের প্রশ্নোত্তর পর্বের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়।
গত কয়েক বছরে সিটি ব্যাংকের ক্রমোন্নতি, বিশেষ করে টেকসই ও সবুজ অর্থায়ন এবং ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে অগ্রযাত্রা, আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের নজর কেড়েছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৭ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৩ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৪ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে