অনলাইন ডেস্ক
ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ ইসলামিক’-এর আয়োজনে ‘নগদ’ উদ্যোক্তাদের ‘সন্তানের কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত’ গ্র্যান্ড ফিনালে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই প্রতিযোগিতায় তিন বিভাগে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। বিজয়ীরা হলেন—কুমিল্লার সাকিবুল ইসলাম, বরিশালের মোহাম্মদ ফাহিমুর রহমান এবং ময়মনসিংহের মোহাম্মদ লাবিব আল হাসান।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘নগদ'-এর নির্বাহী পরিচালক এবং নগদ ইসলামিক শরিয়া সুপারভিসারি কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আমিনুল হক, ‘নগদ’-এর প্রধান বিপণন কর্মকর্তা শেখ আমিনুর রহমান এবং ‘নগদ’-এর প্রধান বিক্রয় কর্মকর্তা মো. শিহাব উদ্দিন চৌধুরী।
মাত্র সাড়ে তিন বছর আগে যাত্রা শুরু করা ‘নগদ’ এখন সাড়ে ছয় কোটি গ্রাহকের বিশাল এক পরিবার। এই পরিবারের বড় অংশ হলেন ২ লাখ উদ্যোক্তা। এই দুই লাখ উদ্যোক্তার সন্তানদের জন্য ‘নগদ ইসলামিক’ আয়োজন করে ‘সন্তানের কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত’ শীর্ষক প্রতিযোগিতা।
এই প্রতিযোগিতার প্রথম ধাপে ১০টি অঞ্চলে প্রতিযোগীরা অংশ নেন। প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় তিনটি বয়সভিত্তিক গ্রুপে। গ্রুপগুলো ছিল—৩ থেকে ৬ বছর বয়সভিত্তিক, ৭ থেকে ১১ বছর বয়সভিত্তিক এবং ১২ থেকে ১৬ বছর বয়সভিত্তিক। এখানে ৬ হাজারেরও বেশি শিশু নিজেদের কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত রেকর্ড করে পাঠান। অনলাইনে এই ভিডিওগুলো পাঠানো হয়। এর প্রতিটি ভিডিও দেখে যাচাই-বাছাই করেছেন ‘নগদ ইসলামিক’-এর শরিয়া সুপারভাইজারি কমিটির সদস্যরা। তারা এই ৬ হাজার প্রতিযোগী থেকে বেছে নেন ৩০ জন সেরা প্রতিযোগীকে। প্রতিটি বয়সভিত্তিক গ্রুপ থেকে বেছে নেওয়া হয় ১০ জন করে শীর্ষ তেলোয়াতকারী।
বিচারকের দায়িত্বে ছিলেন শরিয়া সুপারভিজরি কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক অধ্যাপক ড. এইচ এম শহীদুল ইসলাম বারাকাতি এবং কমিটির সদস্য মাওলানা মুফতি মাহমুদুল হাসান মাদানী।
এই ৩০ জন তিলাওয়াতকারীকে নিয়ে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয় ‘সন্তানের কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত’ গ্র্যান্ড ফিনালে। জাঁকজমকপূর্ণ এই গ্র্যান্ড ফিনালেতে সবাই দারুণভাবে কোরআন তিলাওয়াত করেন। তারপর প্রতিযোগিতার নিয়ম অনুসারে এখান থেকে বেছে নেওয়া হয় প্রতি বিভাগের তিনজন করে বিজয়ীকে। এই ৯ বিজয়ীর হাতে তুলে দেওয়া হয় পুরস্কার।
এই প্রতিযোগিতায় ৩ থেকে ৬ বছর বয়সভিত্তিক গ্রুপে বিজয়ী হন কুমিল্লার সাকিবুল ইসলাম (প্রথম), ময়মনসিংহের সুহাইবা ইসলাম রুশদা (দ্বিতীয়) এবং ঢাকা দক্ষিণের মোসাম্মাত আমিনা রহমান মামনুন। ৭ থেকে ১১ বছর বয়সভিত্তিক গ্রুপে পুরস্কার জিতেছেন বরিশালের মোহাম্মদ ফাহিমুর রহমান (প্রথম), ময়মনসিংহের মোহাম্মদ আবদুর রহমান ইয়াসিন (দ্বিতীয়) এবং বগুড়ার ফারিয়া আক্তার (তৃতীয়)। ১২ থেকে ১৬ বছর বয়সভিত্তিক গ্রুপে পুরস্কার জেতেন ময়মনসিংহের মোহাম্মদ লাবিব আল হাসান (প্রথম), বরিশালের নুহা ইসলাম মারিয়া (দ্বিতীয়) এবং ঢাকা উত্তরের মোহাম্মদ রায়হান হোসেন (তৃতীয়)।
ভিন্নধর্মী এই আয়োজন সম্পর্কে ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক এবং নগদ ইসলামিক শরিয়া সুপারভিসারি কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আমিনুল হক বলেন, ‘সম্পূর্ণ ইসলামিক শরিয়াভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে এই ধরনের আয়োজন করতে পেরে আমরা গর্বিত। আমি মনে করি, ‘সন্তানের কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত’-এর মতো আয়োজন ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে কোরআন চর্চাকে আরও উদ্বুদ্ধ করবে। ‘নগদ ইসলামিক’ ভবিষ্যতেও এ রকম আরও ভিন্নধর্মী আয়োজন করবে।’
ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ ইসলামিক’-এর আয়োজনে ‘নগদ’ উদ্যোক্তাদের ‘সন্তানের কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত’ গ্র্যান্ড ফিনালে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই প্রতিযোগিতায় তিন বিভাগে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। বিজয়ীরা হলেন—কুমিল্লার সাকিবুল ইসলাম, বরিশালের মোহাম্মদ ফাহিমুর রহমান এবং ময়মনসিংহের মোহাম্মদ লাবিব আল হাসান।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ‘নগদ'-এর নির্বাহী পরিচালক এবং নগদ ইসলামিক শরিয়া সুপারভিসারি কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আমিনুল হক, ‘নগদ’-এর প্রধান বিপণন কর্মকর্তা শেখ আমিনুর রহমান এবং ‘নগদ’-এর প্রধান বিক্রয় কর্মকর্তা মো. শিহাব উদ্দিন চৌধুরী।
মাত্র সাড়ে তিন বছর আগে যাত্রা শুরু করা ‘নগদ’ এখন সাড়ে ছয় কোটি গ্রাহকের বিশাল এক পরিবার। এই পরিবারের বড় অংশ হলেন ২ লাখ উদ্যোক্তা। এই দুই লাখ উদ্যোক্তার সন্তানদের জন্য ‘নগদ ইসলামিক’ আয়োজন করে ‘সন্তানের কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত’ শীর্ষক প্রতিযোগিতা।
এই প্রতিযোগিতার প্রথম ধাপে ১০টি অঞ্চলে প্রতিযোগীরা অংশ নেন। প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় তিনটি বয়সভিত্তিক গ্রুপে। গ্রুপগুলো ছিল—৩ থেকে ৬ বছর বয়সভিত্তিক, ৭ থেকে ১১ বছর বয়সভিত্তিক এবং ১২ থেকে ১৬ বছর বয়সভিত্তিক। এখানে ৬ হাজারেরও বেশি শিশু নিজেদের কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত রেকর্ড করে পাঠান। অনলাইনে এই ভিডিওগুলো পাঠানো হয়। এর প্রতিটি ভিডিও দেখে যাচাই-বাছাই করেছেন ‘নগদ ইসলামিক’-এর শরিয়া সুপারভাইজারি কমিটির সদস্যরা। তারা এই ৬ হাজার প্রতিযোগী থেকে বেছে নেন ৩০ জন সেরা প্রতিযোগীকে। প্রতিটি বয়সভিত্তিক গ্রুপ থেকে বেছে নেওয়া হয় ১০ জন করে শীর্ষ তেলোয়াতকারী।
বিচারকের দায়িত্বে ছিলেন শরিয়া সুপারভিজরি কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক অধ্যাপক ড. এইচ এম শহীদুল ইসলাম বারাকাতি এবং কমিটির সদস্য মাওলানা মুফতি মাহমুদুল হাসান মাদানী।
এই ৩০ জন তিলাওয়াতকারীকে নিয়ে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয় ‘সন্তানের কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত’ গ্র্যান্ড ফিনালে। জাঁকজমকপূর্ণ এই গ্র্যান্ড ফিনালেতে সবাই দারুণভাবে কোরআন তিলাওয়াত করেন। তারপর প্রতিযোগিতার নিয়ম অনুসারে এখান থেকে বেছে নেওয়া হয় প্রতি বিভাগের তিনজন করে বিজয়ীকে। এই ৯ বিজয়ীর হাতে তুলে দেওয়া হয় পুরস্কার।
এই প্রতিযোগিতায় ৩ থেকে ৬ বছর বয়সভিত্তিক গ্রুপে বিজয়ী হন কুমিল্লার সাকিবুল ইসলাম (প্রথম), ময়মনসিংহের সুহাইবা ইসলাম রুশদা (দ্বিতীয়) এবং ঢাকা দক্ষিণের মোসাম্মাত আমিনা রহমান মামনুন। ৭ থেকে ১১ বছর বয়সভিত্তিক গ্রুপে পুরস্কার জিতেছেন বরিশালের মোহাম্মদ ফাহিমুর রহমান (প্রথম), ময়মনসিংহের মোহাম্মদ আবদুর রহমান ইয়াসিন (দ্বিতীয়) এবং বগুড়ার ফারিয়া আক্তার (তৃতীয়)। ১২ থেকে ১৬ বছর বয়সভিত্তিক গ্রুপে পুরস্কার জেতেন ময়মনসিংহের মোহাম্মদ লাবিব আল হাসান (প্রথম), বরিশালের নুহা ইসলাম মারিয়া (দ্বিতীয়) এবং ঢাকা উত্তরের মোহাম্মদ রায়হান হোসেন (তৃতীয়)।
ভিন্নধর্মী এই আয়োজন সম্পর্কে ‘নগদ’-এর নির্বাহী পরিচালক এবং নগদ ইসলামিক শরিয়া সুপারভিসারি কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আমিনুল হক বলেন, ‘সম্পূর্ণ ইসলামিক শরিয়াভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে এই ধরনের আয়োজন করতে পেরে আমরা গর্বিত। আমি মনে করি, ‘সন্তানের কণ্ঠে কোরআন তিলাওয়াত’-এর মতো আয়োজন ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মধ্যে কোরআন চর্চাকে আরও উদ্বুদ্ধ করবে। ‘নগদ ইসলামিক’ ভবিষ্যতেও এ রকম আরও ভিন্নধর্মী আয়োজন করবে।’
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৬ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৭ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৭ ঘণ্টা আগে