বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড ইস্পাহানি মির্জাপুরের উদ্যোগ, পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতায় মাতৃভাষা বাংলা নিয়ে মেধাভিত্তিক টিভি রিয়্যালিটি শো ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’ ষষ্ঠ বর্ষের খুলনা বিভাগের বাছাইপর্ব (অডিশন) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার খুলনা শহরের ‘খুলনা জিলা স্কুল’ প্রাঙ্গণে আয়োজিত বাছাই পর্বের প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় সহস্রাধিক শিক্ষার্থী। প্রাথমিক বাছাই পর্ব শেষে চূড়ান্ত পর্বে ঢাকায় যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে খুলনা বিভাগের সেরা পাঁচ বাংলাবিদ।
নতুন প্রজন্মের কাছে বাংলা সংস্কৃতি, শুদ্ধ বাংলা, বানান ও ব্যবহার ছড়িয়ে দিতে ষষ্ঠবারের মতো ইস্পাহানি টি লিমিটেড আয়োজন করছে বাংলা প্রতিযোগিতা ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’। প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক, মৌমিতা রায় এবং প্রথিতযশা আবৃত্তি শিল্পী মাহীদুল ইসলাম আর এই প্রতিযোগিতাটি পরিচালনায় ছিলেন চ্যানেল আই-এর তাহের শিপন। পরে নির্বাচিতদের হাতে সম্মাননা পুরস্কার তুলে দেন খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম ও ইস্পাহানি টি লিমিটেডের বিভাগীয় ব্যবস্থাপক জাফর আলী খান।
ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়ে এ প্রতিযোগিতায় ৪০ নম্বরের সাহিত্য ও ব্যাকরণভিত্তিক বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও ৩০ নম্বরের অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে নির্বাচন করা হয় বিভাগীয় সেরা ২০ প্রতিযোগীকে। পরে বিচারকেরা যাচাই করেন প্রতিযোগীদের উচ্চারণ, বানান ও ব্যাকরণের সুষ্ঠু প্রয়োগের ক্ষমতা যার মাধ্যমে সেরা ৫ জন নির্বাচিত হয়ে ঢাকায় মূলপর্বে যাওয়ার সুযোগ পায়। এ ছাড়া অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘সুন্দর হাতের লেখা’ প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান বিজয়ীকে দেওয়া হয় যথাক্রমে পাঁচ হাজার, তিন হাজার ও দুই হাজার টাকার আর্থিক পুরস্কার ও সনদপত্র।
ঢাকায় মূলপর্ব শেষে দেশসেরা বাংলাবিদ জিতে নেবে ১০ লাখ টাকার মেধাবৃত্তি এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয়স্থান অধিকারী পাবে যথাক্রমে ৩ লাখ টাকা ও ২ লাখ টাকার মেধাবৃত্তি। এ ছাড়া প্রথম দশজন প্রতিযোগী পাবে ১টি ল্যাপটপসহ ব্যক্তিগত গ্রন্থাগার করার জন্যে ৫০ হাজার টাকা সমমূল্যের বাংলা বই ও বইয়ের আলমারি।
বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড ইস্পাহানি মির্জাপুরের উদ্যোগ, পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতায় মাতৃভাষা বাংলা নিয়ে মেধাভিত্তিক টিভি রিয়্যালিটি শো ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’ ষষ্ঠ বর্ষের খুলনা বিভাগের বাছাইপর্ব (অডিশন) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার খুলনা শহরের ‘খুলনা জিলা স্কুল’ প্রাঙ্গণে আয়োজিত বাছাই পর্বের প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় সহস্রাধিক শিক্ষার্থী। প্রাথমিক বাছাই পর্ব শেষে চূড়ান্ত পর্বে ঢাকায় যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে খুলনা বিভাগের সেরা পাঁচ বাংলাবিদ।
নতুন প্রজন্মের কাছে বাংলা সংস্কৃতি, শুদ্ধ বাংলা, বানান ও ব্যবহার ছড়িয়ে দিতে ষষ্ঠবারের মতো ইস্পাহানি টি লিমিটেড আয়োজন করছে বাংলা প্রতিযোগিতা ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’। প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক, মৌমিতা রায় এবং প্রথিতযশা আবৃত্তি শিল্পী মাহীদুল ইসলাম আর এই প্রতিযোগিতাটি পরিচালনায় ছিলেন চ্যানেল আই-এর তাহের শিপন। পরে নির্বাচিতদের হাতে সম্মাননা পুরস্কার তুলে দেন খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম ও ইস্পাহানি টি লিমিটেডের বিভাগীয় ব্যবস্থাপক জাফর আলী খান।
ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়ে এ প্রতিযোগিতায় ৪০ নম্বরের সাহিত্য ও ব্যাকরণভিত্তিক বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও ৩০ নম্বরের অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে নির্বাচন করা হয় বিভাগীয় সেরা ২০ প্রতিযোগীকে। পরে বিচারকেরা যাচাই করেন প্রতিযোগীদের উচ্চারণ, বানান ও ব্যাকরণের সুষ্ঠু প্রয়োগের ক্ষমতা যার মাধ্যমে সেরা ৫ জন নির্বাচিত হয়ে ঢাকায় মূলপর্বে যাওয়ার সুযোগ পায়। এ ছাড়া অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে ‘সুন্দর হাতের লেখা’ প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান বিজয়ীকে দেওয়া হয় যথাক্রমে পাঁচ হাজার, তিন হাজার ও দুই হাজার টাকার আর্থিক পুরস্কার ও সনদপত্র।
ঢাকায় মূলপর্ব শেষে দেশসেরা বাংলাবিদ জিতে নেবে ১০ লাখ টাকার মেধাবৃত্তি এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয়স্থান অধিকারী পাবে যথাক্রমে ৩ লাখ টাকা ও ২ লাখ টাকার মেধাবৃত্তি। এ ছাড়া প্রথম দশজন প্রতিযোগী পাবে ১টি ল্যাপটপসহ ব্যক্তিগত গ্রন্থাগার করার জন্যে ৫০ হাজার টাকা সমমূল্যের বাংলা বই ও বইয়ের আলমারি।
বিমা খাতে কোনো ধরনের দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। নিজে দুর্নীতি করব না, অন্যকে দুর্নীতি করতে দেব না বলে অঙ্গীকার জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) প্রেসিডেন্ট সাঈদ আহমদ। তিনি বলেন, বিমা আহরণের ক্ষেত্রে দেশের কোম্পানিগুলোর মধ্যে একটা অসম প্রতিযোগিতা চলছে।
৯ মিনিট আগেমোংলা বন্দরের অবকাঠামো সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় পণ্য ক্রয়ে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের একটি প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে সরকার। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কন্সট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি)। প্রকল্পে ব্যয় হবে ৪ হাজার ৬৮ কোটি ২২ লাখ ৭২ হাজার টাকা।
৯ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক আমদানি ব্যাপকভাবে বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো। চলতি পঞ্জিকা বছরের জানুয়ারিতে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৬ শতাংশ তৈরি পোশাক আমদানি বাড়িয়েছে দেশটির ক্রেতারা। ওই মাসে বাজারটিতে মোট ৮০ কোটি ডলার সমমূল্যের পোশাক রপ্তানি করেন দেশের উদ্যোক্তারা।
৩২ মিনিট আগেকর দিয়ে কেউ দেউলিয়া হয় না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। তিনি বলেন, ‘সৈয়দ মুজতবা বলেছেন-বই কিনে দেউলিয়া হয় না। আমি বলব, কর দিয়ে দেউলিয়া হয়েছে বলে শুনি নাই। কর তো আয়ের ওপর, ব্যয়ের ওপর নয়। তাহলে দিতে সমস্যা কোথায়।’
৩ ঘণ্টা আগে