অনলাইন ডেস্ক
পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে স্যামসাং ও ফেয়ার ইলেকট্রনিকসের উদ্যোগে নাবিহা রাইদা ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বিশেষ শিশুদের নিয়ে একটি আর্ট ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে স্যামসাং ফ্ল্যাগশিপ স্টোর, গুলশান এভিনিউতে এ আয়োজন করা হয়।
স্যামসাং ইলেকট্রনিকস লিমিটেড এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুয়াং সাং উ এবং ফেয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান রুহুল আলম আল মাহবুবের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়।
স্বাগত বক্তব্যে ফেয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান রুহুল আলম আল মাহবুব বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ এর কাছ থেকে উদ্বুদ্ধ হয়েই এ আয়োজন। শুধু ব্যবসা করাই নয়, সামাজিকভাবেও আমরা দায়বদ্ধ। শিশুরা আমাদের সম্পদ। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ট্যাবু থেকে বের হয়ে আসতে হবে এবং এই বিশেষ শিশুদের মেধার যোগ্যতায় কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কাজ করে যাবে ফেয়ার গ্রুপ।’
স্যামসাং ইলেকট্রনিকস লিমিটেড এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুয়াং সাং উ বলেন, আজকের এ আর্ট ক্যাম্পের মধ্য দিয়ে স্যামসাং ফ্ল্যাগশিপ স্টোর সকলের জন্য খুলে দেওয়া হলো। বিশেষ এ শিশুদের সঙ্গে নিয়ে আজকের উদ্যোগ সত্যিই অসাধারণ। স্যামসাং সব সময় সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে যায়।
সাংস্কৃতিক অঙ্গনের জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব সুবর্ণা মোস্তফা ও আফজাল হোসেন এ আর্ট ক্যাম্পে যোগ দেন। এ ছাড়াও ছিলেন নির্মাতা অমিতাভ রেজা, অপি করিম ও ইরেশ যাকের। এ সময় তাঁরা বিশেষ শিশুদের সঙ্গে সময় কাটান এবং তাদের উৎসাহ প্রদান করেন।
ডিপার্টমেন্ট অফ কমিউনিকেশনস ডিসঅর্ডার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায় এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। চিত্রশিল্পী এফ রহমান ভুটান ও রুবিনা নার্গিসের সহায়তায় ১৯ জন বিশেষ শিশু প্রতিযোগী রং তুলির আঁচড়ে পয়লা বৈশাখকে ফুটিয়ে তোলায় মেতে ওঠেন। প্রতিযোগিতা শেষে আমন্ত্রিত অন্যান্য অতিথিরা সকলের উদ্দেশে বক্তব্য প্রদান করেন।
বিশেষ শিশুদের নিয়ে এ আয়োজনের ভূয়সী প্রশংসা করে ফেয়ার ইলেকট্রনিকসের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে অভিনেত্রী অপি করিম বলেন, পৃথিবীর সমস্ত বাচ্চা হাসুক, সমস্ত বাচ্চা ভালো থাকুক।
নির্মাতা অমিতাভ রেজা বলেন, বিশেষ শিশু বলে কিছু নেই, বাচ্চাদের ছবি আঁকা, চিন্তার জায়গা বিকশিত করা, নিজের মতো করে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা যখন কোনো করপোরেট সেক্টর থেকে আসে তা নিশ্চয়ই প্রশংসার দাবি রাখে।
বরেণ্য অভিনেত্রী ও সংসদ সদস্য সুবর্ণা মোস্তফা বলেন, শুধুমাত্র নিজেদের বিজ্ঞাপনের জন্য নয়, নিজেদের বিবেকের তাড়নায় সরকারের সহায়ক শক্তি হিসেবে দাঁড়াতে হবে। ফেয়ার ইলেকট্রনিকসের তথা ফেয়ার গ্রুপের এ চমৎকার আয়োজনের মতো আরও অন্যান্য ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়ী যারা রয়েছেন তাদের এগিয়ে আসতে হবে।
প্রয়াস বিশেষায়িত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সোসাইটি ফর ওয়েলফেয়ার অফ অটিস্টিক চিলড্রেন, কেরানিগঞ্জ বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়, হোপ অটিজম সেন্টার এবং ডাউন সিনড্রোম সোসাইটি অব বাংলাদেশ ৫টি সংগঠনের মোট ১৯ জন বিশেষ শিশু আর্ট ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন। প্রত্যেককেই বিজয়ী ঘোষণা করে এ সময় তাদের মেডেল, সার্টিফিকেট এবং পুরস্কার প্রদান করা হয়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ফেয়ার গ্রুপের ডিরেক্টর মুতাসিম দায়ান, ফেয়ার গ্রুপের চিফ মার্কেটিং অফিসার মেসবাহ উদ্দিন, ফেয়ার গ্রুপের হেড অফ কমিউনিকেশন এন্ড করপোরেট ফিলাপি হাসনাইন খুরশেদ, হেড অফ মার্কেটিং জে এম তসলীম কবীর, পাবলিক রিলেশন অফিসার সাঈদ আহমেদ ও অন্যান্যরা।
পয়লা বৈশাখ উপলক্ষে স্যামসাং ও ফেয়ার ইলেকট্রনিকসের উদ্যোগে নাবিহা রাইদা ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে বিশেষ শিশুদের নিয়ে একটি আর্ট ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে স্যামসাং ফ্ল্যাগশিপ স্টোর, গুলশান এভিনিউতে এ আয়োজন করা হয়।
স্যামসাং ইলেকট্রনিকস লিমিটেড এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুয়াং সাং উ এবং ফেয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান রুহুল আলম আল মাহবুবের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়।
স্বাগত বক্তব্যে ফেয়ার গ্রুপের চেয়ারম্যান রুহুল আলম আল মাহবুব বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ এর কাছ থেকে উদ্বুদ্ধ হয়েই এ আয়োজন। শুধু ব্যবসা করাই নয়, সামাজিকভাবেও আমরা দায়বদ্ধ। শিশুরা আমাদের সম্পদ। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ট্যাবু থেকে বের হয়ে আসতে হবে এবং এই বিশেষ শিশুদের মেধার যোগ্যতায় কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কাজ করে যাবে ফেয়ার গ্রুপ।’
স্যামসাং ইলেকট্রনিকস লিমিটেড এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুয়াং সাং উ বলেন, আজকের এ আর্ট ক্যাম্পের মধ্য দিয়ে স্যামসাং ফ্ল্যাগশিপ স্টোর সকলের জন্য খুলে দেওয়া হলো। বিশেষ এ শিশুদের সঙ্গে নিয়ে আজকের উদ্যোগ সত্যিই অসাধারণ। স্যামসাং সব সময় সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে যায়।
সাংস্কৃতিক অঙ্গনের জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব সুবর্ণা মোস্তফা ও আফজাল হোসেন এ আর্ট ক্যাম্পে যোগ দেন। এ ছাড়াও ছিলেন নির্মাতা অমিতাভ রেজা, অপি করিম ও ইরেশ যাকের। এ সময় তাঁরা বিশেষ শিশুদের সঙ্গে সময় কাটান এবং তাদের উৎসাহ প্রদান করেন।
ডিপার্টমেন্ট অফ কমিউনিকেশনস ডিসঅর্ডার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহায়তায় এ উদ্যোগ নেওয়া হয়। চিত্রশিল্পী এফ রহমান ভুটান ও রুবিনা নার্গিসের সহায়তায় ১৯ জন বিশেষ শিশু প্রতিযোগী রং তুলির আঁচড়ে পয়লা বৈশাখকে ফুটিয়ে তোলায় মেতে ওঠেন। প্রতিযোগিতা শেষে আমন্ত্রিত অন্যান্য অতিথিরা সকলের উদ্দেশে বক্তব্য প্রদান করেন।
বিশেষ শিশুদের নিয়ে এ আয়োজনের ভূয়সী প্রশংসা করে ফেয়ার ইলেকট্রনিকসের এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে অভিনেত্রী অপি করিম বলেন, পৃথিবীর সমস্ত বাচ্চা হাসুক, সমস্ত বাচ্চা ভালো থাকুক।
নির্মাতা অমিতাভ রেজা বলেন, বিশেষ শিশু বলে কিছু নেই, বাচ্চাদের ছবি আঁকা, চিন্তার জায়গা বিকশিত করা, নিজের মতো করে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরণা যখন কোনো করপোরেট সেক্টর থেকে আসে তা নিশ্চয়ই প্রশংসার দাবি রাখে।
বরেণ্য অভিনেত্রী ও সংসদ সদস্য সুবর্ণা মোস্তফা বলেন, শুধুমাত্র নিজেদের বিজ্ঞাপনের জন্য নয়, নিজেদের বিবেকের তাড়নায় সরকারের সহায়ক শক্তি হিসেবে দাঁড়াতে হবে। ফেয়ার ইলেকট্রনিকসের তথা ফেয়ার গ্রুপের এ চমৎকার আয়োজনের মতো আরও অন্যান্য ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়ী যারা রয়েছেন তাদের এগিয়ে আসতে হবে।
প্রয়াস বিশেষায়িত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সোসাইটি ফর ওয়েলফেয়ার অফ অটিস্টিক চিলড্রেন, কেরানিগঞ্জ বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়, হোপ অটিজম সেন্টার এবং ডাউন সিনড্রোম সোসাইটি অব বাংলাদেশ ৫টি সংগঠনের মোট ১৯ জন বিশেষ শিশু আর্ট ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন। প্রত্যেককেই বিজয়ী ঘোষণা করে এ সময় তাদের মেডেল, সার্টিফিকেট এবং পুরস্কার প্রদান করা হয়।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ফেয়ার গ্রুপের ডিরেক্টর মুতাসিম দায়ান, ফেয়ার গ্রুপের চিফ মার্কেটিং অফিসার মেসবাহ উদ্দিন, ফেয়ার গ্রুপের হেড অফ কমিউনিকেশন এন্ড করপোরেট ফিলাপি হাসনাইন খুরশেদ, হেড অফ মার্কেটিং জে এম তসলীম কবীর, পাবলিক রিলেশন অফিসার সাঈদ আহমেদ ও অন্যান্যরা।
ভারতের আদানি গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম আদানিকে ২৬৫ মিলিয়ন ডলার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিকিউটরেরা। এর পরপরই কেনিয়ায় গ্রুপটির দুটি বড় প্রকল্প বাতিল হয়ে গেছে। যদিও আদানি গ্রুপ তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
২৪ মিনিট আগেভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
২ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১ দিন আগে