নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৩৫ কোম্পানি ছাড়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন দরসীমা তুলে নেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আগামী রোববার (২১ জানুয়ারি) থেকে ৩৫টি কোম্পানি ছাড়া কোনো কোম্পানির শেয়ারের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে না।
যে কোম্পানিগুলোর ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে, সেগুলো হচ্ছে—আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বারাকা পাওয়ার, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো, বিএসসিসিএল, বিএসআরএম লিমিটেড, বিএসআরএম স্টিল, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডিবিএইচ, ডোরিন পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, গ্রামীণফোন, এইচআর টেক্সটাইল, আইডিএলসি, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, ইসলামী ব্যাংক, কেডিএস লিমিটেড, কেপিসিএল, কট্টালি টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, ওরিয়ন ফার্মা, পদ্মা অয়েল, রেনাটা, রবি, সায়হাম কটন, শাশা ডেনিমস, সোনালী পেপার, সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, শাহজীবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার।
বিধি অনুসারে, এসব কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকার তথা এক দিনে মূল্য পরিবর্তনের সর্বোচ্চ সীমা কার্যকর হবে।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কমিশন ৩৫ প্রতিষ্ঠান বাদে বাকিগুলোর ফ্লোর প্রাইস তুলে দিয়েছে। ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বাভাবিক সার্কিট ব্রেকার কার্যকর হবে। আর ফ্লোর প্রাইসের আওতায় থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘কমিশন আশা করছে, ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার কারণে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং বাজারে গতি ফিরে আসবে।’
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং শ্রীলঙ্কার দেউলিয়া ঘোষণাজনিত আতঙ্কের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের পুঁজিবাজারে বড় দর পতনের আশঙ্কার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২২ সালের ২৮ জুলাই দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে বিএসইসি। তার আগে কোভিড-১৯-এর প্রকোপ শুরু হওয়ার পর একবার ফ্লোর প্রাইস আরোপ করা হয়েছিল।
ফ্লোর প্রাইসের কারণে বাজারে শেয়ার কেনাবেচা একেবারে কমে যায়। দীর্ঘদিন ধরে ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকায় বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি ব্রোকার হাউস, মার্চেন্ট ব্যাংক ও অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিগুলোও সংকটে পড়ে।
ফ্লোর প্রাইস দিয়ে সূচকের পতন ঠেকানো গেলেও ২০২৩ সালে পুঁজিবাজার থেকে বিশেষ লাভ হয়নি বিনিয়োগকারীদের। নতুন বছরে পুঁজিবাজারে প্রাণ ফেরাতে ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের পরেই ফ্লোর প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছিলেন অংশীজনেরা। তবে একটি পক্ষের অবস্থান ছিল এখনই ফ্লোর প্রত্যাহার না করার পক্ষে।
আজ বিকেলেই ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ) এবং ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) মতবিনিময় সভায় ফ্লোর প্রাইসের তীব্র সমালোচনা করা হয়। উভয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বাজারকে স্বাভাবিক গতিতে চলতে দেওয়ার আহ্বান জানান। এরপরই বিকেলে ফ্লোর প্রত্যাহারের ঘোষণা আসে ৷
৩৫ কোম্পানি ছাড়া পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সব কোম্পানির শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন দরসীমা তুলে নেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আগামী রোববার (২১ জানুয়ারি) থেকে ৩৫টি কোম্পানি ছাড়া কোনো কোম্পানির শেয়ারের ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে না।
যে কোম্পানিগুলোর ওপর ফ্লোর প্রাইস থাকবে, সেগুলো হচ্ছে—আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, বারাকা পাওয়ার, বিএটিবিসি, বেক্সিমকো, বিএসসিসিএল, বিএসআরএম লিমিটেড, বিএসআরএম স্টিল, কনফিডেন্স সিমেন্ট, ডিবিএইচ, ডোরিন পাওয়ার, এনভয় টেক্সটাইল, গ্রামীণফোন, এইচআর টেক্সটাইল, আইডিএলসি, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, ইসলামী ব্যাংক, কেডিএস লিমিটেড, কেপিসিএল, কট্টালি টেক্সটাইল, মালেক স্পিনিং, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স, ন্যাশনাল পলিমার, ওরিয়ন ফার্মা, পদ্মা অয়েল, রেনাটা, রবি, সায়হাম কটন, শাশা ডেনিমস, সোনালী পেপার, সোনার বাংলা ইনস্যুরেন্স, শাইনপুকুর সিরামিকস, শাহজীবাজার পাওয়ার, সামিট পাওয়ার ও ইউনাইটেড পাওয়ার।
বিধি অনুসারে, এসব কোম্পানির শেয়ার লেনদেনের ক্ষেত্রে সার্কিট ব্রেকার তথা এক দিনে মূল্য পরিবর্তনের সর্বোচ্চ সীমা কার্যকর হবে।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, পুঁজিবাজার ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে কমিশন ৩৫ প্রতিষ্ঠান বাদে বাকিগুলোর ফ্লোর প্রাইস তুলে দিয়েছে। ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোতে স্বাভাবিক সার্কিট ব্রেকার কার্যকর হবে। আর ফ্লোর প্রাইসের আওতায় থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘কমিশন আশা করছে, ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার কারণে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং বাজারে গতি ফিরে আসবে।’
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ এবং শ্রীলঙ্কার দেউলিয়া ঘোষণাজনিত আতঙ্কের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের পুঁজিবাজারে বড় দর পতনের আশঙ্কার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২২ সালের ২৮ জুলাই দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে বিএসইসি। তার আগে কোভিড-১৯-এর প্রকোপ শুরু হওয়ার পর একবার ফ্লোর প্রাইস আরোপ করা হয়েছিল।
ফ্লোর প্রাইসের কারণে বাজারে শেয়ার কেনাবেচা একেবারে কমে যায়। দীর্ঘদিন ধরে ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকায় বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি ব্রোকার হাউস, মার্চেন্ট ব্যাংক ও অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিগুলোও সংকটে পড়ে।
ফ্লোর প্রাইস দিয়ে সূচকের পতন ঠেকানো গেলেও ২০২৩ সালে পুঁজিবাজার থেকে বিশেষ লাভ হয়নি বিনিয়োগকারীদের। নতুন বছরে পুঁজিবাজারে প্রাণ ফেরাতে ৭ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচনের পরেই ফ্লোর প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছিলেন অংশীজনেরা। তবে একটি পক্ষের অবস্থান ছিল এখনই ফ্লোর প্রত্যাহার না করার পক্ষে।
আজ বিকেলেই ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ) এবং ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) মতবিনিময় সভায় ফ্লোর প্রাইসের তীব্র সমালোচনা করা হয়। উভয় সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বাজারকে স্বাভাবিক গতিতে চলতে দেওয়ার আহ্বান জানান। এরপরই বিকেলে ফ্লোর প্রত্যাহারের ঘোষণা আসে ৷
আইএমএফ বাংলাদেশকে যে ঋণ দিয়েছে, তার শর্তগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ কমানো ও সুশাসন নিশ্চিত করা। কিন্তু বাস্তবে ঠিক উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে। তিন বছর আগে দেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ ছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণ
৮ ঘণ্টা আগেকেনাকাটার অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা যোগ করতে দারাজ বাংলাদেশ চালু করেছে ‘চয়েস’— নামে একটি বিশেষ শপিং চ্যানেল। যেখানে গ্রাহকেরা পাবেন উন্নত মানের বাছাইকৃত পণ্য, দ্রুত ডেলিভারি, এবং এক্সক্লুসিভ ডিল।
১০ ঘণ্টা আগেউত্তরবঙ্গের অন্যতম বৃহৎ নৌবন্দর সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ী নৌবন্দর, যা দেশের নৌপরিবহন-ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত হয়। প্রতিদিন চট্টগ্রাম, খুলনা, মোংলা এবং অন্যান্য নৌবন্দর থেকে সার, কয়লা, পাথর, সিমেন্ট, জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন পণ্যবাহী জাহাজ এখানে নোঙর করে। তবে শুকনো মৌসুম এলেই নাব্য
১০ ঘণ্টা আগেব্যাংক এশিয়া পিএলসি নানা কর্মকাণ্ডের মধ্য দিয়ে গত সোমবার (৩ মার্চ) আর্থিক সাক্ষরতা দিবস— ২০২৫ পালন করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসরণ করে দিনটি পালন উপলক্ষে দেশব্যাপী ব্যাংকের এজেন্ট, মাঠকর্মী ও শাখা কর্মকর্তাদের সংযুক্ত করে আর্থিক সাক্ষরতা বিষয়ক একটি অনলাইন মিটিংয়ের আয়োজন করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে