দেশের পুঁজিবাজারে গত পাঁচ বছরে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কেনার চেয়ে বিক্রি করেছেন বেশি। এ সময়ে তাঁরা পুঁজিবাজার থেকে সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা মুনাফা তুলে নিয়েছেন। পাশাপাশি আস্থার সংকটে শেয়ারবাজার ছেড়েছেন ১ লাখ ১ হাজার বিদেশি বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাবধারী।
পুঁজিবাজারের দরবেশ হিসেবে পরিচিত সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেডের সঙ্গে সম্পৃক্ত ১৫টি প্রতিষ্ঠান ও ৭৬ ব্যক্তির ১১৭ বেনিফিশিয়ারি ওনার্স বা বিও হিসাব স্থগিতের আদেশ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। একই সঙ্গে এসব বিও হিসাবের পোর্টফো
৫ ব্যাংককে বন্ড ছেড়ে ২ হাজার কোটি টাকা উত্তোলনের অনুমোদন দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আজ মঙ্গলবার ৯৩২ তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পূবালী ব্যাংকের ৪০০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আজ মঙ্গলবার ৯৩১ তম কমিশন সভায় এর অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৯ কোম্পানি বিধি অনুযায়ী বিনিয়োগকারীদের মাঝে ঘোষিত লভ্যাংশ বিতরণ করেনি। আগামী ১৫ ডিসেম্বরের মধ্যে লভ্যাংশ বিতরণের নির্দেশ দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তা না হলে কোম্পানিগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও পরিচালকদের ২
ওয়ালটন গ্রুপের মৌলভিত্তিসম্পন্ন ভালো কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির চেষ্টা চালাচ্ছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে ওয়ালটন গ্রুপের কর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএসইসি।
পুঁজিবাজার নিয়ে যে কোনো ধরনের অসত্য তথ্য বা গুজব ছড়ালে আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আবারও সতর্ক করেছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সিনিয়র সচিব পদমর্যাদা পেলেন পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। তিনি বিএসইসির ১০ম চেয়ারম্যান হিসেবে চলতি বছরের গত ১৯ আগস্ট থেকে দায়িত্ব পালন করছেন
পুঁজিবাজারে শেয়ার লেনদেনের নিষ্পত্তির সময় আরও কমিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এজন্য অংশীজনদের নিয়ে একটি সমন্বিত কমিটি গঠন করা হবে। এ বিষয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা থেকে ইতিবাচক সাড়া মিলেছে।
ক্যাপিটাল গেইন বা পুঁজিবাজারে শেয়ার বিক্রি করে যে মুনাফা হয়, তাঁর ওপর আরোপিত করহার কমানোর চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
পুঁজিবাজারে অব্যাহত দরপতনের কারণ হিসেবে বিনিয়োগকারীরা দুষছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি)। অন্যদিকে পুঞ্জীভূত অনেক সমস্যার মধ্যে বিএসইসির দৃষ্টিতে তারল্যসংকটই হলো এ মুহূর্তের পুঁজিবাজারের সবচেয়ে বড় সমস্যা।
গ্রামীণফোনের মাধ্যমে দেশের সাধারণ মানুষের কাছে বিনিয়োগ শিক্ষা ছড়িয়ে দিতে চায় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে গ্রামীণফোনের সঙ্গে বিএসইসি কাজ করবে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
পুঁজিবাজারের দরবেশখ্যাত একসময়ের দোর্দণ্ড প্রতাপশালী সালমান এফ রহমান। পুঁজিবাজারের নানা অনিয়মে বিভিন্ন সময় তাঁর নাম উঠে এলেও কখনো বিচারের সম্মুখীন হতে হয়নি তাঁকে।
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগ দাবিতে আবার মানববন্ধন করেছেন বিনিয়োগকারীরা। পুঁজিবাজারে ক্রমাগত দরপতনের কারণে কয়েক দিনের বিরতির পর আজ সোমবার দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে এ মানববন্ধন করেন তাঁরা
অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ এরই মধ্যে ২ মাস ১১ দিন অতিবাহিত হয়েছে। পুঁজিবাজার পরিস্থিতির দীর্ঘ হতাশা কাটিয়ে এই সময় প্রথম কিছুদিন ইতিবাচক স্বপ্ন দেখাচ্ছিল বিনিয়োগকারীদের। তবে সেটি বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। পরে সময় যত গড়িয়েছে, সেই পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়েছে। বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমার পাশাপাশি সমা
পুঁজিবাজারের সংস্কারের লক্ষ্যে টাস্কফোর্স গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। টাস্কফোর্সের অধীনে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে গঠন করা হবে বেশ কিছু ফোকাস গ্রুপ। নির্ধারিত বিষয়ের জন্য এসব ফোকাস গ্রুপের কাজ হবে অসংগতি ও করণীয় সম্পর্কে তথ্য
পুঁজিবাজারে টানা দরপতন ঠেকাতে ‘জেড’ ক্যাটাগরি হিসেবে পরিচিত দুর্বল শ্রেণির কোম্পানির বিশেষ ছাড় দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। অনুমোদিত লভ্যাংশের ন্যূনতম ৮০ শতাংশ বিনিয়োগকারীদের দিলে কোম্পানিকে ‘জেড’ থেকে উন্নীত করা হবে।