নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে বিবিধ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার কারসাজির অভিযোগে তিন ব্যক্তির বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। এ ছাড়াও বিষয়টি অধিকতর তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত মঙ্গলবার বিএসইসির ৯৪৯ তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
যাঁদের বিও স্থগিত করা হয়েছে, তাঁরা হলেন মো. আজাদ হোসেন পাটোয়ারী, নাসির উদ্দিন আকন্দ ও মো. আখতার হোসেন। তাঁরা সবাই খান ব্রাদার্সের শেয়ার কারসাজিতে জড়িত বিকন ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ এবাদুল করিমের সহযোগী বলে জানা গেছে।
বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সভায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার লেনদেনে কারসাজির সন্দেহে মো. আজাদ হোসেন পাটোয়ারী, নাসির উদ্দিন আকন্দ ও মো. আখতার হোসেনের বিও হিসাবে ডেবিট ট্রানজেকশন স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। এ ছাড়াও সভায় বিষয়টি অধিকতর তদন্তের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
সম্প্রতি খান ব্রাদার্সের শেয়ার কারসাজির অভিযোগে আট ব্যক্তি ও তিন প্রতিষ্ঠানকে ৮৬ লাখ টাকা জরিমানা করে বিএসইসি। এ কারসাজিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বিকন ফার্মার এমডি মোহাম্মদ এবাদুল করিম। এ কারসাজিতেও আজাদ হোসেন পাটোয়ারী, নাসির উদ্দিন আকন্দ ও মো. আখতার হোসেন জড়িত ছিলেন। কোম্পানিটির শেয়ার কারসাজিতে সহযোগীদের মধ্যে আরও রয়েছেন এবাদুল করিমের দুই সন্তান, তাঁর তিন প্রতিষ্ঠান এবং চার বিনিয়োগকারী।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে খান ব্রাদার্সের শেয়ারের দাম কারসাজি করে বাড়ানোর দায়ে সাত ব্যক্তি ও তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়। এর মধ্যে মোহাম্মদ এবাদুল করিমকে ৭ লাখ টাকা, তাঁর মেয়ে রিসানা করিমকে ৮ লাখ, তাঁর প্রতিষ্ঠান বিকন ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডকে ৬ লাখ, বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এমপ্লয়িজ সিপিএফকে ৭ লাখ, বিকন মেডিকেয়ারকে ৭ লাখ, ব্যক্তি বিনিয়োগকারী মো. সোহেল আলমকে ৬ লাখ, আক্তার হোসেনকে ১ লাখ, মো. মিজানুর রহমানকে ৫ লাখ, মো. নাসির উদ্দিন আকন্দকে ১ লাখ ও আজাদ হোসেন পাটোয়ারীকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। সেই হিসাবে আলোচ্য সময়ে শেয়ার কারসাজির জন্য ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অন্যদিকে ২০২৩ সালের ৫ মার্চ থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কারসাজি করে বাড়ানোর দায়ে তিন ব্যক্তি ও তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে। এর মধ্যে মোহাম্মদ এবাদুল করিমকে ৬ লাখ টাকা, তাঁর মেয়ে রিসানা করিমকে ৬ লাখ, তাঁর ছেলে উলফাত করিমকে ৬ লাখ, তাঁর প্রতিষ্ঠান বিকন ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডকে ৬ লাখ, বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এমপ্লয়িজ সিপিএফকে ৬ লাখ ও বিকন মেডিকেয়ারকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সেই হিসাবে আলোচ্য সময়ে শেয়ার কারসাজির জন্য ৩৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
গত এক বছরে খান ব্রাদার্সের শেয়ার সর্বনিম্ন ৭৬ টাকা ১০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ২০৮ টাকা ৩০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। গতকাল শেয়ারটি লেনদেন হয় ১৫৫ টাকা ৪০ পয়সায়।
পুঁজিবাজারে বিবিধ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার কারসাজির অভিযোগে তিন ব্যক্তির বিও (বেনিফিশিয়ারি ওনার্স) হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। এ ছাড়াও বিষয়টি অধিকতর তদন্তের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। গত মঙ্গলবার বিএসইসির ৯৪৯ তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
যাঁদের বিও স্থগিত করা হয়েছে, তাঁরা হলেন মো. আজাদ হোসেন পাটোয়ারী, নাসির উদ্দিন আকন্দ ও মো. আখতার হোসেন। তাঁরা সবাই খান ব্রাদার্সের শেয়ার কারসাজিতে জড়িত বিকন ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ এবাদুল করিমের সহযোগী বলে জানা গেছে।
বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সভায় পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার লেনদেনে কারসাজির সন্দেহে মো. আজাদ হোসেন পাটোয়ারী, নাসির উদ্দিন আকন্দ ও মো. আখতার হোসেনের বিও হিসাবে ডেবিট ট্রানজেকশন স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। এ ছাড়াও সভায় বিষয়টি অধিকতর তদন্তের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।
সম্প্রতি খান ব্রাদার্সের শেয়ার কারসাজির অভিযোগে আট ব্যক্তি ও তিন প্রতিষ্ঠানকে ৮৬ লাখ টাকা জরিমানা করে বিএসইসি। এ কারসাজিতে নেতৃত্ব দিয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বিকন ফার্মার এমডি মোহাম্মদ এবাদুল করিম। এ কারসাজিতেও আজাদ হোসেন পাটোয়ারী, নাসির উদ্দিন আকন্দ ও মো. আখতার হোসেন জড়িত ছিলেন। কোম্পানিটির শেয়ার কারসাজিতে সহযোগীদের মধ্যে আরও রয়েছেন এবাদুল করিমের দুই সন্তান, তাঁর তিন প্রতিষ্ঠান এবং চার বিনিয়োগকারী।
বিএসইসি সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে খান ব্রাদার্সের শেয়ারের দাম কারসাজি করে বাড়ানোর দায়ে সাত ব্যক্তি ও তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়। এর মধ্যে মোহাম্মদ এবাদুল করিমকে ৭ লাখ টাকা, তাঁর মেয়ে রিসানা করিমকে ৮ লাখ, তাঁর প্রতিষ্ঠান বিকন ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডকে ৬ লাখ, বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এমপ্লয়িজ সিপিএফকে ৭ লাখ, বিকন মেডিকেয়ারকে ৭ লাখ, ব্যক্তি বিনিয়োগকারী মো. সোহেল আলমকে ৬ লাখ, আক্তার হোসেনকে ১ লাখ, মো. মিজানুর রহমানকে ৫ লাখ, মো. নাসির উদ্দিন আকন্দকে ১ লাখ ও আজাদ হোসেন পাটোয়ারীকে ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। সেই হিসাবে আলোচ্য সময়ে শেয়ার কারসাজির জন্য ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
অন্যদিকে ২০২৩ সালের ৫ মার্চ থেকে ১৩ জুলাই পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কারসাজি করে বাড়ানোর দায়ে তিন ব্যক্তি ও তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করা হয়েছে। এর মধ্যে মোহাম্মদ এবাদুল করিমকে ৬ লাখ টাকা, তাঁর মেয়ে রিসানা করিমকে ৬ লাখ, তাঁর ছেলে উলফাত করিমকে ৬ লাখ, তাঁর প্রতিষ্ঠান বিকন ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডকে ৬ লাখ, বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড এমপ্লয়িজ সিপিএফকে ৬ লাখ ও বিকন মেডিকেয়ারকে ৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সেই হিসাবে আলোচ্য সময়ে শেয়ার কারসাজির জন্য ৩৬ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
গত এক বছরে খান ব্রাদার্সের শেয়ার সর্বনিম্ন ৭৬ টাকা ১০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ২০৮ টাকা ৩০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। গতকাল শেয়ারটি লেনদেন হয় ১৫৫ টাকা ৪০ পয়সায়।
সোনার দামের এই ঊর্ধ্বগতি দেখে বিভিন্ন ব্যাংক তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। ওসিবিসি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ এবং মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষার জন্য সোনার চাহিদা আরও বাড়বে। তাঁরা মনে করেন, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য নিয়ে
৪ ঘণ্টা আগেচীনের আবাসন খাতে বিনিয়োগ করা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিপাকে পড়েছেন। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ আলোচনার পরও বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ০.৬% অর্থ ফেরত পেয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাজারে আস্থার সংকট
১ দিন আগেঈদ বাণিজ্য বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য যেমন একটি অপরিহার্য অংশ, তেমনি দেশের অর্থনীতির জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। ঈদের আগের বাজারে বাণিজ্য যেমন তুঙ্গে পৌঁছায়, তেমনি এটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার চিত্রও তুলে ধরে। যদিও দেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র এবং স্বল্প আয়ের মধ্যে তারা জীবন যাপন করে...
১ দিন আগেবাজারে নতুন টাকার সরবরাহ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক জটিল পরিস্থিতি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত নতুন নোট ঈদের আগে ছাড়া হয়নি এবং ঈদের পরও তা বাজারে আসবে না।
১ দিন আগে