নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছয় কোম্পানির ওপর আরোপিত ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন সীমা) প্রত্যাহার করে নিল পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এতে করে পুঁজিবাজারে আর কোনো কোম্পানির ওপর ফ্লোর প্রাইস রইল না। গতকাল বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবায়াত–উল–ইসলাম বৃহস্পতিবার ওই অফিস আদেশে সই করেন। আজ শুক্রবার এই নির্দেশনার কথা জানা গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে বিএসইসি চেয়ারম্যান অফিস করছিলেন না। তিনি কোথায় থেকে ওই আদেশে সই করেন তা বলতে পারছেন না বিএসইসির কর্মকর্তারা।
এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃহস্পতিবারই ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিকেল ৫টার পরে তিনি (শিবলী রুবায়াত) সই করেছেন। অফিসে এসে করেছেন নাকি বাসা থেকে করে পাঠিয়েছেন, তা আমার জানা নেই।’
কমিশন সভার অনুমোদন ছাড়া তিনি এই আদেশ জারি করতে পারেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে রেজাউল করিম বলেন, ‘কমিশনের প্রধান নির্বাহী হিসেবে তিনি এর আগেও ফ্লোর প্রাইস আরোপের সিদ্ধান্তে সই করেন। এ ক্ষেত্রে কমিশনের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়নি। এবারও তাই করেছেন।’
কমিশনের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী কার্যদিবস রোববার থেকে বেক্সিমকো, খুলনা পাওয়ার ও শাহজিবাজার পাওয়ারের ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার হবে। আর ১৪ আগস্ট থেকে বিএসআরএম লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক ও মেঘনা পেট্রোলিয়ামে ফ্লোর প্রাইস থাকবে না।
পুঁজিবাজারে পতন ঠেকাতে গত চার বছরে কয়েক দফায় শেয়ারে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। ফ্লোর প্রাইস হলো, শেয়ারের বেঁধে দেওয়া দাম। অর্থাৎ, ওই দামের নিচে শেয়ার দর নামতে পারবে না।
সর্বশেষ দফায় আরোপিত ফ্লোর প্রাইসের আওতায় থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে থেকে প্রথম দফায় গত ১৮ জানুয়ারি ৩৫টি কোম্পানির ওপর বহাল রেখে বাকিগুলো থেকে তুলে নিয়েছিল কমিশন। আর দুই কার্যদিবসের মাথায় ২২ জানুয়ারি ওই ৩৫টির মধ্য থেকে ১২টি রেখে আরও ২৩টির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়। এরপর ৬ ফেব্রুয়ারি আরও ৬টির তুলে নেওয়া হয়। সেগুলোর মধ্যে রেকর্ড ডেটের দিন ফ্লোর উঠে যায় ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, গ্রামীণফোন ও রবি আজিয়াটার। আর আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ওরিয়ন ফার্মা ও রেনেটার ওপর থেকে তাৎক্ষণিক তুলে নেওয়া হয়। এতে ৬টি কোম্পানি এত দিন ফ্লোর প্রাইসে আবদ্ধ ছিল, তা আর রইল না।
ছয় কোম্পানির ওপর আরোপিত ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন সীমা) প্রত্যাহার করে নিল পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এতে করে পুঁজিবাজারে আর কোনো কোম্পানির ওপর ফ্লোর প্রাইস রইল না। গতকাল বৃহস্পতিবার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবায়াত–উল–ইসলাম বৃহস্পতিবার ওই অফিস আদেশে সই করেন। আজ শুক্রবার এই নির্দেশনার কথা জানা গেছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে বিএসইসি চেয়ারম্যান অফিস করছিলেন না। তিনি কোথায় থেকে ওই আদেশে সই করেন তা বলতে পারছেন না বিএসইসির কর্মকর্তারা।
এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃহস্পতিবারই ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। বিকেল ৫টার পরে তিনি (শিবলী রুবায়াত) সই করেছেন। অফিসে এসে করেছেন নাকি বাসা থেকে করে পাঠিয়েছেন, তা আমার জানা নেই।’
কমিশন সভার অনুমোদন ছাড়া তিনি এই আদেশ জারি করতে পারেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে রেজাউল করিম বলেন, ‘কমিশনের প্রধান নির্বাহী হিসেবে তিনি এর আগেও ফ্লোর প্রাইস আরোপের সিদ্ধান্তে সই করেন। এ ক্ষেত্রে কমিশনের অনুমোদনের প্রয়োজন হয়নি। এবারও তাই করেছেন।’
কমিশনের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী কার্যদিবস রোববার থেকে বেক্সিমকো, খুলনা পাওয়ার ও শাহজিবাজার পাওয়ারের ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার হবে। আর ১৪ আগস্ট থেকে বিএসআরএম লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক ও মেঘনা পেট্রোলিয়ামে ফ্লোর প্রাইস থাকবে না।
পুঁজিবাজারে পতন ঠেকাতে গত চার বছরে কয়েক দফায় শেয়ারে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। ফ্লোর প্রাইস হলো, শেয়ারের বেঁধে দেওয়া দাম। অর্থাৎ, ওই দামের নিচে শেয়ার দর নামতে পারবে না।
সর্বশেষ দফায় আরোপিত ফ্লোর প্রাইসের আওতায় থাকা কোম্পানিগুলোর মধ্যে থেকে প্রথম দফায় গত ১৮ জানুয়ারি ৩৫টি কোম্পানির ওপর বহাল রেখে বাকিগুলো থেকে তুলে নিয়েছিল কমিশন। আর দুই কার্যদিবসের মাথায় ২২ জানুয়ারি ওই ৩৫টির মধ্য থেকে ১২টি রেখে আরও ২৩টির ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়। এরপর ৬ ফেব্রুয়ারি আরও ৬টির তুলে নেওয়া হয়। সেগুলোর মধ্যে রেকর্ড ডেটের দিন ফ্লোর উঠে যায় ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, গ্রামীণফোন ও রবি আজিয়াটার। আর আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ওরিয়ন ফার্মা ও রেনেটার ওপর থেকে তাৎক্ষণিক তুলে নেওয়া হয়। এতে ৬টি কোম্পানি এত দিন ফ্লোর প্রাইসে আবদ্ধ ছিল, তা আর রইল না।
ভারতের অন্যতম শীর্ষ ধনকুবের গৌতম আদানি ও তাঁর ব্যবসায়িক গোষ্ঠী আদানি গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিযোগপত্র দাখিল ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও আদানি গ্রুপের সম্পর্কে প্রভাব ফেলতে পারে। এমনটাই ধারণা করছেন ঢাকার জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের আদানির বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এমন এক
১ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
২১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২১ ঘণ্টা আগে