অনলাইন ডেস্ক
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর থেকে বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে লাভবান হয়েছে ভারতের তৈরি পোশাকশিল্প। ভারতের এই খাতের অংশীদারেরা এমনটাই মনে করছেন। দেশটির সংবাদমাধ্যম ম্যারিটাইম গেটওয়ের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, ভারতের তৈরি পোশাকশিল্প (আরএমজি) খাত গত আগস্টে আগের বছরের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি রপ্তানি করেছে, যা চলতি বছরের এপ্রিলে শুরু হওয়া অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি। এই প্রবৃদ্ধি ভারতের তৈরি পোশাকশিল্পের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এর আগে লোহিতসাগরে চলমান সংকটের কারণে ভারত বেশ চাপের মুখে পড়েছিল লজিস্টিকস খরচ বেড়ে যাওয়ায়।
বিপরীতে, বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্য, যা ঐতিহাসিকভাবে তৈরি পোশাকশিল্পের ওপর নির্ভরশীল—অভ্যন্তরীণ সংকটের কারণে ধীরগতির হয়ে গেছে। প্রাপ্ত তথ্য বলছে, বাংলাদেশের প্রধান বন্দর চট্টগ্রামে গত দুই মাসে রপ্তানিমুখী কনটেইনার কম দেখা গেছে। বাংলাদেশ যে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে চাপের মুখে আছে, তার একটি চিহ্ন এটি। এর কারণ হলো, বৈশ্বিক আমদানিকারকেরা বাংলাদেশের রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে উৎপাদন সময়সূচি ও সরবরাহের প্রতিশ্রুতির বিষয়ে ঝুঁকির ব্যাপারে সতর্ক অবস্থান নিয়েছেন।
ম্যারিটাইম গেটওয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগস্ট মাসে বাংলাদেশ থেকে ২০ ফুটি পণ্যবাহী কনটেইনার বের হয়েছে ৭৮ হাজার ১৪৬টি, সেপ্টেম্বরে এই সংখ্যা ছিল ৭৫ হাজার ৬০৩। তবে এই সময়সীমার মধ্যে বাংলাদেশের আমদানির পরিমাণ বেড়েছে বেশ। আগস্টে বাংলাদেশে যেখানে পণ্যবাহী ২০ ফুটি কনটেইনার এসেছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৭০৮টি, সেখানে সেপ্টেম্বর মাসে এসেছে ১ লাখ ১৭ হাজার ৪০২টি।
এদিকে, ভারতীয় তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকেরা বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার ফায়দা তুলতে একমত। যদিও ভারত এই মুহূর্তে বিশ্ববাজারে চাহিদার পড়তি নিয়ে কিছুটা শঙ্কিত। বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ভারতের বাজার ধরার যে সুযোগ তৈরি হয়েছে, তা ধরতেও একমত ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। তবে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক যতটা সহজে প্রবেশাধিকার পায়, ভারত ততটা পায় না।
ভারতের তৈরি পোশাক খাতের সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, দেশটির অ্যাপারেলস এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলসহ অন্যান্য প্রতিনিধিত্বশীল সংস্থা বিশ্ববাজারে অধিকতর জায়গা খোঁজার চেষ্টা করছে। এরই মধ্যে কিছুটা সফলও হয়েছে তারা। ভারতীয় অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, মরিশাস ও নরওয়েতে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে।
তৈরি পোশাকশিল্পের রপ্তানি কিছুটা বাড়লেও ভারতের সামগ্রিক রপ্তানি অনেকটাই কমেছে। মধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংঘাতের কারণে গত আগস্টে ভারতের রপ্তানি কমেছে ৯ শতাংশ। তাই এই মুহূর্তে ভারত তৈরি পোশাক খাত থেকে কিছুটা ফায়দা তুলতে বেশি আগ্রহী।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর থেকে বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে লাভবান হয়েছে ভারতের তৈরি পোশাকশিল্প। ভারতের এই খাতের অংশীদারেরা এমনটাই মনে করছেন। দেশটির সংবাদমাধ্যম ম্যারিটাইম গেটওয়ের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, ভারতের তৈরি পোশাকশিল্প (আরএমজি) খাত গত আগস্টে আগের বছরের তুলনায় ১২ শতাংশ বেশি রপ্তানি করেছে, যা চলতি বছরের এপ্রিলে শুরু হওয়া অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি। এই প্রবৃদ্ধি ভারতের তৈরি পোশাকশিল্পের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এর আগে লোহিতসাগরে চলমান সংকটের কারণে ভারত বেশ চাপের মুখে পড়েছিল লজিস্টিকস খরচ বেড়ে যাওয়ায়।
বিপরীতে, বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্য, যা ঐতিহাসিকভাবে তৈরি পোশাকশিল্পের ওপর নির্ভরশীল—অভ্যন্তরীণ সংকটের কারণে ধীরগতির হয়ে গেছে। প্রাপ্ত তথ্য বলছে, বাংলাদেশের প্রধান বন্দর চট্টগ্রামে গত দুই মাসে রপ্তানিমুখী কনটেইনার কম দেখা গেছে। বাংলাদেশ যে পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে চাপের মুখে আছে, তার একটি চিহ্ন এটি। এর কারণ হলো, বৈশ্বিক আমদানিকারকেরা বাংলাদেশের রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে উৎপাদন সময়সূচি ও সরবরাহের প্রতিশ্রুতির বিষয়ে ঝুঁকির ব্যাপারে সতর্ক অবস্থান নিয়েছেন।
ম্যারিটাইম গেটওয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগস্ট মাসে বাংলাদেশ থেকে ২০ ফুটি পণ্যবাহী কনটেইনার বের হয়েছে ৭৮ হাজার ১৪৬টি, সেপ্টেম্বরে এই সংখ্যা ছিল ৭৫ হাজার ৬০৩। তবে এই সময়সীমার মধ্যে বাংলাদেশের আমদানির পরিমাণ বেড়েছে বেশ। আগস্টে বাংলাদেশে যেখানে পণ্যবাহী ২০ ফুটি কনটেইনার এসেছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৭০৮টি, সেখানে সেপ্টেম্বর মাসে এসেছে ১ লাখ ১৭ হাজার ৪০২টি।
এদিকে, ভারতীয় তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকেরা বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার ফায়দা তুলতে একমত। যদিও ভারত এই মুহূর্তে বিশ্ববাজারে চাহিদার পড়তি নিয়ে কিছুটা শঙ্কিত। বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ভারতের বাজার ধরার যে সুযোগ তৈরি হয়েছে, তা ধরতেও একমত ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। তবে বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক যতটা সহজে প্রবেশাধিকার পায়, ভারত ততটা পায় না।
ভারতের তৈরি পোশাক খাতের সাম্প্রতিক তথ্য বলছে, দেশটির অ্যাপারেলস এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলসহ অন্যান্য প্রতিনিধিত্বশীল সংস্থা বিশ্ববাজারে অধিকতর জায়গা খোঁজার চেষ্টা করছে। এরই মধ্যে কিছুটা সফলও হয়েছে তারা। ভারতীয় অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, মরিশাস ও নরওয়েতে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে।
তৈরি পোশাকশিল্পের রপ্তানি কিছুটা বাড়লেও ভারতের সামগ্রিক রপ্তানি অনেকটাই কমেছে। মধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংঘাতের কারণে গত আগস্টে ভারতের রপ্তানি কমেছে ৯ শতাংশ। তাই এই মুহূর্তে ভারত তৈরি পোশাক খাত থেকে কিছুটা ফায়দা তুলতে বেশি আগ্রহী।
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
৫ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
৫ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
৫ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
৫ ঘণ্টা আগে