অনলাইন ডেস্ক
গৌতম আদানির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ঘুষের অভিযোগের ঘটনায় ভারতের সৌরবিদ্যুৎ শিল্পের ঝুঁকি নতুন করে আলোচনায় এসেছে। গত সপ্তাহে নিউইয়র্কের প্রসিকিউটররা এই ভারতীয় ধনকুবের এবং আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে সিকিউরিটিজ এবং ওয়্যার জালিয়াতির অভিযোগ এনেছেন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা আদানি গ্রুপের ১৯ বিলিয়ন ডলারের নবায়নযোগ্য শক্তি ইউনিটের জন্য সৌরশক্তি প্রকল্প চুক্তি পেতে সরকারি কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছেন।
অভিযোগ অনুযায়ী, বাজারের চেয়ে বেশি দামের বিদ্যুৎ কিনতে সরকারকে রাজি করাতে কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছিলেন তাঁরা। পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, নবায়নযোগ্য শক্তির উদ্যোক্তাদের এই প্রবণতা ভারতের সৌরশিল্পের বৃহত্তর সমস্যাগুলোর দিকেও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
সমস্যার মূল কারণ হলো আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। সৌর প্রকল্পের জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদকদের যে ট্যারিফ ধার্য করা হয়, তা নির্ধারণ করা হয় কেন্দ্রীয় সংস্থা সোলার এনার্জি করপোরেশন অব ইন্ডিয়া (এসইসিআই) পরিচালিত নিলামের মাধ্যমে। এটি সাধারণত চুক্তি লাভের সময় নির্ধারিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, এ ক্ষেত্রে চুক্তিটি ২০২০ সালের প্রথমার্ধে হয়। এরপর উৎপাদকেরা দীর্ঘমেয়াদি বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির জন্য ক্রেতা খুঁজতে থাকেন। এর জন্য সাধারণত কয়েক মাস সময় পাওয়া যায়। তবে চার বছর আগে ক্রেতা পাওয়াই একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
এর কারণ প্রথমত, সৌর মডিউলের দাম দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছিল। কোভিড মহামারির সময় এই বাজার আরও অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে, কারণ সেমিকন্ডাক্টরের দাম সরবরাহ শৃঙ্খলের সমস্যার কারণে তখন বেড়ে যায়। এটি প্রকল্পের ব্যয় নির্ধারণ আরও জটিল করে তোলে।
দ্বিতীয়ত, সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদকেরা যে দাম নির্ধারণ করতে পারতেন, তা ক্রমাগত কমছিল। দশকেরও বেশি সময় ধরে এই প্রবণতা চললেও ২০২০ সালে এটি রেকর্ড নিচে নেমে যায়।
তৃতীয়ত, সৌর প্রকল্পের জন্য অতিরিক্ত প্রতিযোগিতা এই পরিস্থিতি আরও জটিল করে তোলে, যার ফলে বিভিন্ন কোম্পানি আকর্ষণীয় প্রস্তাব নিয়ে হাজির হতে থাকে।
এসব কারণ একত্রে বিবেচনা করলে আদানি গ্রিন এনার্জির নির্ধারিত ট্যারিফগুলোকে কয়েক মাসের মধ্যেই খুব বেশি ব্যয়বহুল হিসেবে বিবেচনা করা অস্বাভাবিক নয়। উল্লেখ্য, কোম্পানিটি এসইসিআই থেকে ৮ গিগাওয়াটের চুক্তি পেয়েছিল, যা তখন বৈশ্বিকভাবে বৃহত্তম বলে দাবি করা হয়েছিল।
এই চাপগুলো এখন কিছুটা প্রশমিত হয়েছে: ট্যারিফ এবং মডিউল খরচ উভয়ই স্থিতিশীল। কিছু বিনিয়োগকারী বাজার থেকে সরে গেছে, যেমন: সফটব্যাংক ২০২১ সালে ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের পোর্টফোলিও আদানি এবং ফিনল্যান্ডের ফোর্টুমের কাছে বিক্রি করে দেয়।
তবু, এই সমস্যাগুলো ফিরে আসতে পারে এবং প্রকল্পের বরাদ্দ ও ক্রেতা খুঁজে পাওয়ার মধ্যবর্তী বিলম্ব এখনো রয়ে গেছে। অবশ্যই, যদি যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ প্রমাণিত হয়, তবে ঘুষ দেওয়া কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এমনকি গত সোমবার এসইসিআই পরিষ্কার করে জানিয়েছে যে, বিদ্যুৎ সরবরাহকারীরা ক্রেতা না পেলে নিলামের সময় নির্ধারিত ট্যারিফ পরবর্তীতে কমানো যেতে পারে।
আদানির বিরুদ্ধে অবশ্য অনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে প্রকল্প বাগানোর অভিযোগ নতুন নয়। বাংলাদেশেও বিদ্যুৎ খাতে অসম চুক্তি বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সেই চুক্তি পর্যালোচনার জন্য কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে। একই পদক্ষেপ নিয়েছে শ্রীলঙ্কা। এ ছাড়া কেনিয়া আদানির সঙ্গে ২৫০ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করেছে। আদানির বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষভাবে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আনুকূল্য পাওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে ভারতের পার্লামেন্টও উত্তাল। আদানি ইস্যুতে সংসদের বিরোধীদের আলোচনার দাবি ঘিরে হট্টগোলে গতকাল বৃহস্পতিবার টানা তৃতীয়দিনের মতো অধিবেশন স্থগিত হয়েছে।
তবে যারা এই ব্যবসায় ইতিমধ্যে রয়ে গেছে, যেমন: জিআইসি এবং ম্যাকোয়ারি, তাদের মুনাফা ক্রমশ কমছে। উদাহরণস্বরূপ, আদানি গ্রিন এনার্জির ইক্যুইটিতে রিটার্ন ২০২৩ সালে ২০ শতাংশ থেকে কমে ১৩ শতাংশে নেমে এসেছে। যদিও এটি বিদ্যুৎ সরবরাহকারীদের জন্য এখনো খুব খারাপ মুনাফা নয়। তবে এটি বড় ধরনের পতন এবং নতুন বা পুরোনো আর্থিক চ্যালেঞ্জের মুখে একটি নিরাপত্তা বাফারকে আরও সংকুচিত করে দিচ্ছে।
ফ্রান্সের টোটালএনার্জিস এরই মধ্যে আদানি গ্রিন এনার্জি প্রকল্পে বিনিয়োগ স্থগিত রাখার ঘোষণা দিয়েছে। গৌতম আদানি এবং অন্যদের বিরুদ্ধে মার্কিন সিকিউরিটিজ এবং ওয়্যার জালিয়াতির মামলার বিষয়ে স্পষ্টতা না আসা পর্যন্ত তারা বিনিয়োগ স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
একই দিনে, ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্য আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি স্থগিত করতে পারে বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
গৌতম আদানির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ঘুষের অভিযোগের ঘটনায় ভারতের সৌরবিদ্যুৎ শিল্পের ঝুঁকি নতুন করে আলোচনায় এসেছে। গত সপ্তাহে নিউইয়র্কের প্রসিকিউটররা এই ভারতীয় ধনকুবের এবং আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে সিকিউরিটিজ এবং ওয়্যার জালিয়াতির অভিযোগ এনেছেন। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা আদানি গ্রুপের ১৯ বিলিয়ন ডলারের নবায়নযোগ্য শক্তি ইউনিটের জন্য সৌরশক্তি প্রকল্প চুক্তি পেতে সরকারি কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছেন।
অভিযোগ অনুযায়ী, বাজারের চেয়ে বেশি দামের বিদ্যুৎ কিনতে সরকারকে রাজি করাতে কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছিলেন তাঁরা। পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, নবায়নযোগ্য শক্তির উদ্যোক্তাদের এই প্রবণতা ভারতের সৌরশিল্পের বৃহত্তর সমস্যাগুলোর দিকেও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
সমস্যার মূল কারণ হলো আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। সৌর প্রকল্পের জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদকদের যে ট্যারিফ ধার্য করা হয়, তা নির্ধারণ করা হয় কেন্দ্রীয় সংস্থা সোলার এনার্জি করপোরেশন অব ইন্ডিয়া (এসইসিআই) পরিচালিত নিলামের মাধ্যমে। এটি সাধারণত চুক্তি লাভের সময় নির্ধারিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, এ ক্ষেত্রে চুক্তিটি ২০২০ সালের প্রথমার্ধে হয়। এরপর উৎপাদকেরা দীর্ঘমেয়াদি বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির জন্য ক্রেতা খুঁজতে থাকেন। এর জন্য সাধারণত কয়েক মাস সময় পাওয়া যায়। তবে চার বছর আগে ক্রেতা পাওয়াই একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
এর কারণ প্রথমত, সৌর মডিউলের দাম দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছিল। কোভিড মহামারির সময় এই বাজার আরও অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে, কারণ সেমিকন্ডাক্টরের দাম সরবরাহ শৃঙ্খলের সমস্যার কারণে তখন বেড়ে যায়। এটি প্রকল্পের ব্যয় নির্ধারণ আরও জটিল করে তোলে।
দ্বিতীয়ত, সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদকেরা যে দাম নির্ধারণ করতে পারতেন, তা ক্রমাগত কমছিল। দশকেরও বেশি সময় ধরে এই প্রবণতা চললেও ২০২০ সালে এটি রেকর্ড নিচে নেমে যায়।
তৃতীয়ত, সৌর প্রকল্পের জন্য অতিরিক্ত প্রতিযোগিতা এই পরিস্থিতি আরও জটিল করে তোলে, যার ফলে বিভিন্ন কোম্পানি আকর্ষণীয় প্রস্তাব নিয়ে হাজির হতে থাকে।
এসব কারণ একত্রে বিবেচনা করলে আদানি গ্রিন এনার্জির নির্ধারিত ট্যারিফগুলোকে কয়েক মাসের মধ্যেই খুব বেশি ব্যয়বহুল হিসেবে বিবেচনা করা অস্বাভাবিক নয়। উল্লেখ্য, কোম্পানিটি এসইসিআই থেকে ৮ গিগাওয়াটের চুক্তি পেয়েছিল, যা তখন বৈশ্বিকভাবে বৃহত্তম বলে দাবি করা হয়েছিল।
এই চাপগুলো এখন কিছুটা প্রশমিত হয়েছে: ট্যারিফ এবং মডিউল খরচ উভয়ই স্থিতিশীল। কিছু বিনিয়োগকারী বাজার থেকে সরে গেছে, যেমন: সফটব্যাংক ২০২১ সালে ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের পোর্টফোলিও আদানি এবং ফিনল্যান্ডের ফোর্টুমের কাছে বিক্রি করে দেয়।
তবু, এই সমস্যাগুলো ফিরে আসতে পারে এবং প্রকল্পের বরাদ্দ ও ক্রেতা খুঁজে পাওয়ার মধ্যবর্তী বিলম্ব এখনো রয়ে গেছে। অবশ্যই, যদি যুক্তরাষ্ট্রের অভিযোগ প্রমাণিত হয়, তবে ঘুষ দেওয়া কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এমনকি গত সোমবার এসইসিআই পরিষ্কার করে জানিয়েছে যে, বিদ্যুৎ সরবরাহকারীরা ক্রেতা না পেলে নিলামের সময় নির্ধারিত ট্যারিফ পরবর্তীতে কমানো যেতে পারে।
আদানির বিরুদ্ধে অবশ্য অনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে প্রকল্প বাগানোর অভিযোগ নতুন নয়। বাংলাদেশেও বিদ্যুৎ খাতে অসম চুক্তি বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সেই চুক্তি পর্যালোচনার জন্য কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে। একই পদক্ষেপ নিয়েছে শ্রীলঙ্কা। এ ছাড়া কেনিয়া আদানির সঙ্গে ২৫০ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করেছে। আদানির বিরুদ্ধে প্রত্যক্ষভাবে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আনুকূল্য পাওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে ভারতের পার্লামেন্টও উত্তাল। আদানি ইস্যুতে সংসদের বিরোধীদের আলোচনার দাবি ঘিরে হট্টগোলে গতকাল বৃহস্পতিবার টানা তৃতীয়দিনের মতো অধিবেশন স্থগিত হয়েছে।
তবে যারা এই ব্যবসায় ইতিমধ্যে রয়ে গেছে, যেমন: জিআইসি এবং ম্যাকোয়ারি, তাদের মুনাফা ক্রমশ কমছে। উদাহরণস্বরূপ, আদানি গ্রিন এনার্জির ইক্যুইটিতে রিটার্ন ২০২৩ সালে ২০ শতাংশ থেকে কমে ১৩ শতাংশে নেমে এসেছে। যদিও এটি বিদ্যুৎ সরবরাহকারীদের জন্য এখনো খুব খারাপ মুনাফা নয়। তবে এটি বড় ধরনের পতন এবং নতুন বা পুরোনো আর্থিক চ্যালেঞ্জের মুখে একটি নিরাপত্তা বাফারকে আরও সংকুচিত করে দিচ্ছে।
ফ্রান্সের টোটালএনার্জিস এরই মধ্যে আদানি গ্রিন এনার্জি প্রকল্পে বিনিয়োগ স্থগিত রাখার ঘোষণা দিয়েছে। গৌতম আদানি এবং অন্যদের বিরুদ্ধে মার্কিন সিকিউরিটিজ এবং ওয়্যার জালিয়াতির মামলার বিষয়ে স্পষ্টতা না আসা পর্যন্ত তারা বিনিয়োগ স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
একই দিনে, ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্য আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি স্থগিত করতে পারে বলে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফিন্যান্সিয়াল ইনকরপোরেটেড নামের এই কোম্পানিটি উইটকফ পরিবার গত সেপ্টেম্বরে প্রতিষ্ঠা করে। কোম্পানির সঙ্গে চীনা উদ্যোক্তা জাস্টিন সানের প্রতিষ্ঠিত ক্রিপ্টো প্ল্যাটফর্ম ট্রন–এর অংশীদারত্ব রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম চিনি উৎপাদক দেশ ভারত। কম বৃষ্টিপাতের কারণে আখের ফলন কমে যাওয়ায় দুই বছরের জন্য রপ্তানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে দেশটি। তবে ব্যাপক উৎপাদন সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় ২০২৫–২৬ সালে আবার রপ্তানি শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের হ্যাম্পশায়ার–ভিত্তিক এই গ্রুপের গ্রাহকদের মধ্যে অন্যতম দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক অব ইংল্যান্ড। ডি লা রু জানিয়েছে, তাদের বার্ষিক টার্নওভার ১০ দশমিক ২ শতাংশ কমে ১৪ কোটি ৫১ লাখ পাউন্ডে দাঁড়িয়েছে। গত ২৮ সেপ্টেম্বর তাদের অর্থবছরের প্রথমার্ধ শেষ হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে ভোজ্যতেলের সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। বাজারে অত্যাবশ্যকীয় এই পণ্যটির সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে সরকার বহুমুখী পদক্ষেপ নিচ্ছে। আমদানি প্রক্রিয়া সহজ করার পাশাপাশি সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন দেশ থেকে তেল আমদানি বাড়ানোর চেষ্টা চলছে। এরই অংশ হিসেবে একটি নতুন কৌশল বাস্তবায়নের পথে সরকার।
১০ ঘণ্টা আগে