গত বছর আদানি গ্রুপের শেয়ারের ব্যাপক ধসের কারণ হয়েছিল মার্কিন শর্ট-সেলিং প্রতিষ্ঠান হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের একটি প্রতিবেদন। সে সময় আদানি গ্রুপ প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলার হারিয়েছিল। তবে সম্প্রতি হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের প্রতিষ্ঠাতা ন্যাট...
তাদের প্রতিবেদনের মাধ্যমে পুঁজিবাজারে আদানি গ্রুপসহ বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারমূল্যে কয়েক বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে। আদানি গ্রুপকে তারা কয়েক দশকের স্টক ম্যানিপুলেশন এবং হিসাব জালিয়াতির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছিল।
বাংলাদেশে গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন এবং অন্যান্য ঘটনাপ্রবাহে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো হাত ছিল না বলে দাবি করেছেন দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান। পাশাপাশি, তিনি দাবি করেছেন, তাঁর মনে হয়েছে, ভারতীয়...
সিঙ্গাপুরের উইলমার ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে ভোগ্যপণ্য ব্যবসার যৌথ উদ্যোগ থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে ভারতের আদানি গ্রুপ। উইলমার ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে যৌথ ব্যবসা থেকে বেরিয়ে আসতে ২০০ কোটি ডলারে চুক্তি করেছে আদানি।
নেপাল, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আন্তসীমান্ত জ্বালানি বাণিজ্য সবার জন্যই লাভজনক হবে বলে মনে করেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। তিনি বলেছেন, দেশগুলোর মধ্যে জ্বালানি বিনিময় আরও গতিশীল হলেই বাজার পরিপক্ব হবে। তখন সবার জন্যই লাভজনক...
বাংলাদেশের সঙ্গে বকেয়া ও চুক্তি সংক্রান্ত নানা ঝামেলার কারণে ঢাকা আদানির কাছ থেকে বিদ্যুৎ কমিয়েছে। এ ছাড়াও আরও অন্যান্য কারণে ঝাড়খণ্ডের গোড্ডায় অবস্থিত আদানি পাওয়ারের বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন কমে গেছে। এই অবস্থায় গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্টের বিদ্যুৎ আদানি পাওয়ার শ্রীলঙ্কার মতো প্রতিবেশী দেশগুলোতে...
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার কয়েক বিলিয়ন ডলারের চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে আদানি পাওয়ারের বিরুদ্ধে। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে পাওয়া কর সুবিধার তথ্য গোপন রাখার অভিযোগ আনা হয়েছে শিল্পগোষ্ঠীটির বিরুদ্ধে। এক নথির ভিত্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স
ভারতের ঝাড়খণ্ডে অবস্থিত আদানি গ্রুপের পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ আমদানি গত নভেম্বরে এক-তৃতীয়াংশ কমিয়েছে। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, এই ঘাটতির কারণে বাংলাদেশে জ্বালানি তেলের ব্যবহার বেড়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য ...
ভারতীয় ধনকুবের গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যে জালিয়াতি মামলা করা হয়েছে তা এমন কিছু দলিলের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত বলে মনে হচ্ছে যা কৌঁসুলিদের দৃঢ়ভাবে মামলা এগিয়ে নিতে সাহায্য করতে পারে। তবে আইন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, তবে এই ধনকুবের ভারতে অবস্থান করায় তাঁকে হয়তো শিগগির যুক্তরাষ্ট্রে
ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্টে উৎপাদিত কিছু বিদ্যুৎ নিজ দেশেও বিক্রি করতে চায় ভারতীয় শিল্প গোষ্ঠী আদানি। আর এ লক্ষ্যে তারা ভারতে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকারের কাছে বিশেষ ছাড় চেয়েছে। বিষয়টির সঙ্গে পরিচিত একাধিক সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম
বিজেপি এর আগে রাহুল গান্ধী, ওসিসিআরপি এবং ৯২ বছর বয়সী ধনকুবের ও দাতা জর্জ সরোসের বিরুদ্ধে মোদিকে ভিত্তিহীনভাবে বিদ্ধ করার অভিযোগ করেছে। গত বৃহস্পতিবার, তারা একটি ফরাসি মিডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের উল্লেখ করে জানায়...
আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে মার্কিন কর্তৃপক্ষ ঘুষ কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগ এনেছে। এ নিয়ে বেশ চাপে রয়েছে তারা। এরই মধ্যে তারা কেনিয়ায় দুটি প্রকল্প হারিয়েছে। শ্রীলঙ্কা চুক্তি পুনর্বিবেচনা করছে। তাদের অন্যতম সহযোগী ফ্রান্সের টোটালএনার্জিস বিনিয়োগ স্থগিত করেছে। বাংলাদেশ সরকারও আদানির সঙ্গে বিদ্যুৎ চুক্
বাংলাদেশ সরকার আদানির পাওয়ারের সঙ্গে বিদ্যুৎ কিনতে ২৫ বছর মেয়াদি যে চুক্তি করেছে তা পুনর্মূল্যায়ন করছে—এমন কোনো খবর তারা পায়নি। আজ সোমবার আদানি পাওয়ার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই তথ্য জানিয়েছে। একদিন আগেই অর্থাৎ, গতকাল রোববার রয়টার্স জানিয়েছিল, বাংলাদেশ চুক্তিটি পুনর্মূল্যায়ন করতে
আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ কেনার যে চুক্তি আছে বাংলাদেশের সেটি আদালত বাতিল না করলে, অন্তর্বর্তী সরকার আলোচনার মাধ্যমে ক্রয়মূল্য কমানোর চেষ্টা করবে। জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান গতকাল রোববার বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এই কথা জানিয়েছেন। আদানির প্রসঙ্গ টেনে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কোনো বিদ্যুৎ উৎপাদ
গৌতম আদানি বলেন, ‘আজকের বিশ্বে, নেতিবাচকতা সত্যের চেয়ে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। আমরা আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে কাজ করছি এবং আমি আবারও নিশ্চিত করতে চাই যে, আমরা বিশ্বমানের নিয়ন্ত্রক নীতি মেনে চলতে সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাজারের চেয়ে বেশি দামের বিদ্যুৎ কিনতে সরকারকে রাজি করাতে কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়েছিলেন তাঁরা। পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, নবায়নযোগ্য শক্তির উদ্যোক্তাদের এই প্রবণতা ভারতের সৌরশিল্পের বৃহত্তর সমস্যাগুলোর দিকেও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (এসবিআই) জানিয়েছে, চলমান এবং সম্পন্ন হওয়ার পথে থাকা প্রকল্পগুলোতে তারা অর্থায়ন বন্ধ করবে না। তবে নতুন ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংকটি আরও সাবধান হবে। ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ঋণ দেওয়ার আগে সমস্ত শর্ত পূরণ নিশ্চিত করা হবে।