অনলাইন ডেস্ক
কিছুদিন ধরেই বাড়ছে বিটকয়েনের দাম। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে আজ মঙ্গলবার একটি বিটকয়েনের দাম ছাড়িয়েছে ৯৫ হাজার ডলার। তবে সারা বিশ্বে আলোচিত বই ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাডের’ জনপ্রিয় লেখক রবার্ট কিয়োসাকি বিটকয়েনের দাম নিয়ে একটি সাহসী পূর্বাভাস দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এর মূল্য প্রথমে ‘ধসে’ ৬০ হাজার ডলারে নেমে আসতে পারে। তবে ২০২৫ সালের মধ্যে তা আবার আড়াই লাখে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে নিজের অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে কিয়োসাকি এই কথা জানিয়েছেন। তিনি তাঁর পোস্টে লিখেন, ‘বিটকয়েনের দাম ১ লাখ ডলারের নিচেই থমকে আছে। এর অর্থ, বিটিসি ৬০ হাজার ডলারে নেমে যেতে পারে। যদি তা হয়, আমি বিক্রি করব না। বিটিসি তখন “সেলে” থাকবে। আমি আরও কিনব। বিটকয়েনের বর্তমান মূল্য যতটা গুরুত্বপূর্ণ, তার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ সংশোধনের সময় আরও বেশি বিটকয়েন সংগ্রহ করা।’
বিটকয়েনের দীর্ঘমেয়াদি সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী কিয়োসাকি। তাঁর মতে, ২০২৫ সালের মধ্যে একেকটি বিটকয়েনের মূল্য আড়াই লাখ ডলারে পৌঁছানোর সম্ভাবনা আছে। যদিও তিনি স্বল্পমেয়াদে অস্থিরতা থাকার বিষয়টিও তুলে ধরেছেন।
এখন পর্যন্ত বিটকয়েনেরে সর্বোচ্চ মূল্য হয়েছিল ৯৯ হাজার ৬৫৫ ডলার। গত সপ্তাহে এটি $৯০ হাজার ৭৭০-এ নেমে গেলেও সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বিটকয়েন ক্রমেই ১ লাখ ডলারের ঘরের দিকে আগাতে থাকায় বাজারে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
ভারতীয় আর্থিক পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান মুডরেক্সের সিইও ও সহপ্রতিষ্ঠাতা ইদুল প্যাটেল বিটকয়েনের সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘বিটকয়েন ক্রমশ উদীয়মান ডিজিটাল অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হয়ে উঠছে। চীন ও মরক্কোর মতো দেশগুলোতে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কিত বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার প্রভাব বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।’
চলমান বুলিশ প্রবণতা (বাজারে বিটকয়েনের দাম বাড়তে থাকার প্রবণতা) সম্পর্কে প্যাটেল আরও বলেন, ‘বুল রানের সময় (দাম বাড়তে থাকার সময়) লাভ তুলে নেওয়া স্বাভাবিক, কিন্তু এই ধরনের সংশোধনগুলো প্রায়ই আরও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দিকে নিয়ে যায়।’
ভারতীয় বিটকয়েন কোম্পানি ইউনিকনের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিইও সত্যবিক বিশ্বনাথও ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছেন, তবে স্বল্পমেয়াদে কিছুটা মূল্য পতনের সম্ভাবনার বিষয়ে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেন, ‘বিটকয়েনের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা এবং আরএসআই (তুলনামূলক শক্তিমত্তা সূচক)-এর ইতিবাচক অবস্থান নির্দেশ করে যে, বিটকয়েনের দাম ১ ডলার ছাড়িয়ে গেলে তা ১ লাখ ১৩ হাজার বা ১ লাখ ২৫ হাজারের ঘরে পৌঁছে যেতে পারে। আবার ৯০ হাজার ডলারের নিচে নেমে গেলে মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা দেখা যেতে পারে।’
এদিক, কিয়োসাকি বিটকয়েনের দরপতনের কথা বললেও এখন পর্যন্ত বাজারের সামগ্রিক মনোভাব রয়ে গেছে বুলিশ অর্থাৎ বাড়তির দিকে। বিশ্লেষকদের মতে, বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থায় বিটকয়েনের অবস্থান আরও সুসংহত হওয়ার কারণে এর প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।
কিছুদিন ধরেই বাড়ছে বিটকয়েনের দাম। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে আজ মঙ্গলবার একটি বিটকয়েনের দাম ছাড়িয়েছে ৯৫ হাজার ডলার। তবে সারা বিশ্বে আলোচিত বই ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাডের’ জনপ্রিয় লেখক রবার্ট কিয়োসাকি বিটকয়েনের দাম নিয়ে একটি সাহসী পূর্বাভাস দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, এর মূল্য প্রথমে ‘ধসে’ ৬০ হাজার ডলারে নেমে আসতে পারে। তবে ২০২৫ সালের মধ্যে তা আবার আড়াই লাখে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে নিজের অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে কিয়োসাকি এই কথা জানিয়েছেন। তিনি তাঁর পোস্টে লিখেন, ‘বিটকয়েনের দাম ১ লাখ ডলারের নিচেই থমকে আছে। এর অর্থ, বিটিসি ৬০ হাজার ডলারে নেমে যেতে পারে। যদি তা হয়, আমি বিক্রি করব না। বিটিসি তখন “সেলে” থাকবে। আমি আরও কিনব। বিটকয়েনের বর্তমান মূল্য যতটা গুরুত্বপূর্ণ, তার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ সংশোধনের সময় আরও বেশি বিটকয়েন সংগ্রহ করা।’
বিটকয়েনের দীর্ঘমেয়াদি সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী কিয়োসাকি। তাঁর মতে, ২০২৫ সালের মধ্যে একেকটি বিটকয়েনের মূল্য আড়াই লাখ ডলারে পৌঁছানোর সম্ভাবনা আছে। যদিও তিনি স্বল্পমেয়াদে অস্থিরতা থাকার বিষয়টিও তুলে ধরেছেন।
এখন পর্যন্ত বিটকয়েনেরে সর্বোচ্চ মূল্য হয়েছিল ৯৯ হাজার ৬৫৫ ডলার। গত সপ্তাহে এটি $৯০ হাজার ৭৭০-এ নেমে গেলেও সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বিটকয়েন ক্রমেই ১ লাখ ডলারের ঘরের দিকে আগাতে থাকায় বাজারে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
ভারতীয় আর্থিক পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান মুডরেক্সের সিইও ও সহপ্রতিষ্ঠাতা ইদুল প্যাটেল বিটকয়েনের সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বগতির কারণ হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘বিটকয়েন ক্রমশ উদীয়মান ডিজিটাল অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হয়ে উঠছে। চীন ও মরক্কোর মতো দেশগুলোতে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কিত বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার প্রভাব বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।’
চলমান বুলিশ প্রবণতা (বাজারে বিটকয়েনের দাম বাড়তে থাকার প্রবণতা) সম্পর্কে প্যাটেল আরও বলেন, ‘বুল রানের সময় (দাম বাড়তে থাকার সময়) লাভ তুলে নেওয়া স্বাভাবিক, কিন্তু এই ধরনের সংশোধনগুলো প্রায়ই আরও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দিকে নিয়ে যায়।’
ভারতীয় বিটকয়েন কোম্পানি ইউনিকনের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও সিইও সত্যবিক বিশ্বনাথও ইতিবাচক মনোভাব প্রকাশ করেছেন, তবে স্বল্পমেয়াদে কিছুটা মূল্য পতনের সম্ভাবনার বিষয়ে সতর্ক করেছেন। তিনি বলেন, ‘বিটকয়েনের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা এবং আরএসআই (তুলনামূলক শক্তিমত্তা সূচক)-এর ইতিবাচক অবস্থান নির্দেশ করে যে, বিটকয়েনের দাম ১ ডলার ছাড়িয়ে গেলে তা ১ লাখ ১৩ হাজার বা ১ লাখ ২৫ হাজারের ঘরে পৌঁছে যেতে পারে। আবার ৯০ হাজার ডলারের নিচে নেমে গেলে মুনাফা তুলে নেওয়ার প্রবণতা দেখা যেতে পারে।’
এদিক, কিয়োসাকি বিটকয়েনের দরপতনের কথা বললেও এখন পর্যন্ত বাজারের সামগ্রিক মনোভাব রয়ে গেছে বুলিশ অর্থাৎ বাড়তির দিকে। বিশ্লেষকদের মতে, বৈশ্বিক আর্থিক ব্যবস্থায় বিটকয়েনের অবস্থান আরও সুসংহত হওয়ার কারণে এর প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।
দেশের অধিকাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ব্যবসা শনাক্তকরণ নম্বর (বিআইএন) বা ভ্যাট নিবন্ধন নেই। ফলে এসব প্রতিষ্ঠান থেকে ভ্যাট আদায় সম্ভব হয় না। করযোগ্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে বাধ্যতামূলকভাবে টিআইএন গ্রহণ ও রিটার্ন দাখিলের আওতায় আনার পর এবার এনবিআর ভ্যাট বিভাগের পক্ষ থেকে বেশ কিছু সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে...
৮ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের (আইবিবিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মনিরুল মওলার বিরুদ্ধে দুর্নীতির একাধিক মামলা থাকা সত্ত্বেও তাঁকে বরখাস্ত বা গ্রেপ্তার না করার পেছনে রাজনৈতিক প্রভাব কাজ করছে বলে অভিযোগ করেছে স্টার্ক ব্যাংকার্স ফোরাম বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেরোজাদারদের ইফতারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ খেজুরের দাম কম হওয়া নিয়ে এবার যে প্রত্যাশা ছিল, তা মুখ থুবড়ে পড়েছে। আশা করা হচ্ছিল, আমদানি খরচ হ্রাস পাওয়া এবং গুটিকয়েক আমদানিকারকের সিন্ডিকেটের অবসান হওয়া–এই দুই কারণে খেজুরের দাম কম থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ব্যাংক খাত এক নতুন অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে, যেখানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বোচ্চ দায়িত্বশীল ব্যক্তির মন্তব্য আতঙ্ক ছড়াচ্ছে সাধারণ গ্রাহক থেকে শুরু করে ব্যাংকারদের মধ্যেও। যখনই দেশের ব্যাংকিং খাত একটু স্থিতিশীলতার দিকে যেতে শুরু করে, তখনই গভর্নরের হঠাৎ করা মন্তব্য নতুন করে শঙ্কার জন্ম দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে