অনলাইন ডেস্ক
গত ৩০ নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে ম্যান্ডারিন বা চীনা কমলা রপ্তানির মৌসুম। ভুটান এরই মধ্যে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৭০৩ বাক্স কমলা বাংলাদেশে রপ্তানি করেছে। এ থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২৩ লাখ ৮৪ হাজার মার্কিন ডলার আয় করেছে দেশটি।
ভুটানের কৃষি বিপণন ও সমবায় বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ২৭ জন রপ্তানিকারক পাঁচটি প্রধান গেটওয়ে—গেলেপু, সামদ্রুপজংখার, সামটসে, ফুয়েনশোলিং এবং নংগলাম—ব্যবহার করে এই রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এ মৌসুমে মোট ৫২৫টি ট্রাক ব্যবহার করা হয়েছে।
গেলেপু রপ্তানিতে শীর্ষস্থানে রয়েছে, যেখানে ১ লাখ ৭ হাজার ৯৪৩ বাক্স ম্যান্ডারিন রপ্তানি করে ১৩ লাখ ৫৭ হাজার মার্কিন ডলার আয় হয়েছে। এই গেটওয়েতে ১৫ জন রপ্তানিকারক ৩০৩টি ট্রাক ব্যবহার করেছেন। সামদ্রুপজংখার ২৩ হাজার ৯২৯ বাক্স রপ্তানি করে ৩ লাখ ২ হাজার মার্কিন ডলার আয় করেছে। সামটসে ২২ হাজার ৪৬০ বাক্স রপ্তানি করে ২ লাখ ৮৯ হাজার মার্কিন ডলার আয় করেছে, যেখানে তিনজন রপ্তানিকারক জড়িত।
নংগলাম গেটওয়ে ৪৭টি ট্রাক ব্যবহার করে ১৬ হাজার ২৪১ বাক্স রপ্তানি করেছে এবং ফুয়েনশোলিং ১৫ হাজার ১৩০ বাক্স রপ্তানি করেছে। এই দুটি গেটওয়েতে যথাক্রমে দুইজন করে রপ্তানিকারক কাজ করছেন।
রপ্তানিকারকেরা বড় ম্যান্ডারিন (মিল) প্রতি বাক্স ১ হাজার ৪০০ নু (ভুটানি মুদ্রা যা বাংলাদেশি টাকার প্রায় সমান) এবং ছোট ম্যান্ডারিন (কিল) প্রতি বাক্স ১ হাজার ২০০ নু করে বিক্রি করছেন। বাংলাদেশে এসব ম্যান্ডারিনের মূল্য বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে প্রতি বাক্স ১৫ ডলার এবং ১২ ডলার।
কমলা উৎপাদন ও রপ্তানিতে ভুটান সরকার নানাভাবে প্রণোদনা দিচ্ছে। এর মধ্যে ভুটান–ভারত সীমান্ত গেটের কাছে রপ্তানি ডিপো নির্মাণ, তহবিল সরবরাহ, রাস্তা, বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং বন্যপ্রাণী প্রবেশ রোধে পরিখা খনন ও রাস্তার ধুলি কমাতে পানির ট্যাংকের ব্যবস্থা করা অন্যতম।
ভুটান সরকারের বাণিজ্য পরিসংখ্যান ২০২৩ অনুসারে, দেশটি প্রতি বছর ১৩ কোটি ৩৮ লাখ ২ হাজার ৭৮৮ কেজি ম্যান্ডারিন রপ্তানি করে ৫০ দশমিক ৮৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে।
প্রধানত বাংলাদেশ এবং ভারতে রপ্তানির জন্য ভুটানে ম্যান্ডারিন উৎপাদিত হয়। ২০২৩ সালে ভুটান প্রায় ২১ হাজার ১৭০ টন ম্যান্ডারিন উৎপাদন করেছে, যেখানে ২০২২ সালে ছিল মাত্র ২ হাজার ৭০৩ টন।
ভুটানের প্রায় সর্বত্র ম্যান্ডারিন উৎপাদিত হয়। দেশজুড়ে মোট ২৬ হাজার ৯৬৩ জন বাণিজ্যিক উৎপাদক রয়েছেন।
গত ৩০ নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে ম্যান্ডারিন বা চীনা কমলা রপ্তানির মৌসুম। ভুটান এরই মধ্যে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৭০৩ বাক্স কমলা বাংলাদেশে রপ্তানি করেছে। এ থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ২৩ লাখ ৮৪ হাজার মার্কিন ডলার আয় করেছে দেশটি।
ভুটানের কৃষি বিপণন ও সমবায় বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ২৭ জন রপ্তানিকারক পাঁচটি প্রধান গেটওয়ে—গেলেপু, সামদ্রুপজংখার, সামটসে, ফুয়েনশোলিং এবং নংগলাম—ব্যবহার করে এই রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। এ মৌসুমে মোট ৫২৫টি ট্রাক ব্যবহার করা হয়েছে।
গেলেপু রপ্তানিতে শীর্ষস্থানে রয়েছে, যেখানে ১ লাখ ৭ হাজার ৯৪৩ বাক্স ম্যান্ডারিন রপ্তানি করে ১৩ লাখ ৫৭ হাজার মার্কিন ডলার আয় হয়েছে। এই গেটওয়েতে ১৫ জন রপ্তানিকারক ৩০৩টি ট্রাক ব্যবহার করেছেন। সামদ্রুপজংখার ২৩ হাজার ৯২৯ বাক্স রপ্তানি করে ৩ লাখ ২ হাজার মার্কিন ডলার আয় করেছে। সামটসে ২২ হাজার ৪৬০ বাক্স রপ্তানি করে ২ লাখ ৮৯ হাজার মার্কিন ডলার আয় করেছে, যেখানে তিনজন রপ্তানিকারক জড়িত।
নংগলাম গেটওয়ে ৪৭টি ট্রাক ব্যবহার করে ১৬ হাজার ২৪১ বাক্স রপ্তানি করেছে এবং ফুয়েনশোলিং ১৫ হাজার ১৩০ বাক্স রপ্তানি করেছে। এই দুটি গেটওয়েতে যথাক্রমে দুইজন করে রপ্তানিকারক কাজ করছেন।
রপ্তানিকারকেরা বড় ম্যান্ডারিন (মিল) প্রতি বাক্স ১ হাজার ৪০০ নু (ভুটানি মুদ্রা যা বাংলাদেশি টাকার প্রায় সমান) এবং ছোট ম্যান্ডারিন (কিল) প্রতি বাক্স ১ হাজার ২০০ নু করে বিক্রি করছেন। বাংলাদেশে এসব ম্যান্ডারিনের মূল্য বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে প্রতি বাক্স ১৫ ডলার এবং ১২ ডলার।
কমলা উৎপাদন ও রপ্তানিতে ভুটান সরকার নানাভাবে প্রণোদনা দিচ্ছে। এর মধ্যে ভুটান–ভারত সীমান্ত গেটের কাছে রপ্তানি ডিপো নির্মাণ, তহবিল সরবরাহ, রাস্তা, বিদ্যুৎ ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং বন্যপ্রাণী প্রবেশ রোধে পরিখা খনন ও রাস্তার ধুলি কমাতে পানির ট্যাংকের ব্যবস্থা করা অন্যতম।
ভুটান সরকারের বাণিজ্য পরিসংখ্যান ২০২৩ অনুসারে, দেশটি প্রতি বছর ১৩ কোটি ৩৮ লাখ ২ হাজার ৭৮৮ কেজি ম্যান্ডারিন রপ্তানি করে ৫০ দশমিক ৮৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করে।
প্রধানত বাংলাদেশ এবং ভারতে রপ্তানির জন্য ভুটানে ম্যান্ডারিন উৎপাদিত হয়। ২০২৩ সালে ভুটান প্রায় ২১ হাজার ১৭০ টন ম্যান্ডারিন উৎপাদন করেছে, যেখানে ২০২২ সালে ছিল মাত্র ২ হাজার ৭০৩ টন।
ভুটানের প্রায় সর্বত্র ম্যান্ডারিন উৎপাদিত হয়। দেশজুড়ে মোট ২৬ হাজার ৯৬৩ জন বাণিজ্যিক উৎপাদক রয়েছেন।
পরিবার প্রতি গড় মাসিক খরচের মধ্যেও গ্রাম (৫৩%) ও শহরে (৬০%) খাবার বাদে অন্যান্য পণ্যে ব্যয় বেড়েছে। মূলত পরিবহন, পোশাক, জুতা, বিনোদন এবং দীর্ঘমেয়াদি ভোগ্যপণ্যের খরচ বেড়েছে। শহরে বাড়ি–গাড়ি ভাড়া, হোটেলে থাকার খরচ বেড়েছে। খাবারের মধ্যে বেড়েছে পানীয় এবং প্রক্রিয়াজাত খাদ্যপণ্যের।
২ ঘণ্টা আগেটানা তিন সপ্তাহ ধরে হ্রাস পেয়েছে ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, ২০ ডিসেম্বর শেষ হওয়া সপ্তাহে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন থেকে কমে ৬৪৪ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। এটি সাত মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে সর্বনিম্ন।
১৬ ঘণ্টা আগেদেশের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত রাখতে সরকারি গুদামে পর্যাপ্ত চালের মজুত থাকা অপরিহার্য। তবে বাস্তবতা হলো, এই মজুত প্রয়োজনের তুলনায় এখন অনেকটাই কম। সরকারি গুদামে যদি সাড়ে ১২ লাখ টন চাল মজুত থাকে, তাহলে দেশীয় চাহিদা অনুযায়ী তা দিয়ে ১৫ দিনের খাদ্য চাহিদা মেটানো সম্ভব। তবে এর মাধ্যমে আপৎকালীন নিরাপত্তা নিশ
১ দিন আগেডলারের বাজারে কারসাজির অভিযোগে সংশ্লিষ্ট ১৩ ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগের প্রধানদের অপসারণের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ ছাড়া তদন্ত দলের সুপারিশ অনুযায়ী, এসব ব্যাংককে তাদের অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী জরিমানা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগে