নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিগত কয়েক বছরে সাইবার অপরাধ বেড়েছে। সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পৃথক ইউনিট গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, পুলিশে একটি পূর্ণাঙ্গ ‘সাইবার পুলিশ ইউনিট’ স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজারবাগ পুলিশ লাইনস মাঠে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৪ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সাইবার অপরাধ এবং এর সঙ্গে যুক্ত ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম, মানি লন্ডারিং ইত্যাদি অপরাধ মোকাবিলায় সাইবার পুলিশ সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। একটি পূর্ণাঙ্গ সাইবার পুলিশ ইউনিট স্থাপনের পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশে ইতিমধ্যে ডিএনএ ল্যাব, আধুনিক ফরেনসিক ল্যাব, Automated Finger Print Identification System (AFIS) এবং আধুনিক রাসায়নিক পরীক্ষাগার স্থাপন করা হয়েছে। কয়েকটি বিভাগীয় শহরে এই সকল ল্যাবের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ভবিষ্যতে প্রতিটি বিভাগে এ ধরনের ল্যাব স্থাপন করার পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে।’
এর আগে সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে স্বাগত জানান পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এবং অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক মো. কামরুল আহসান। পরে প্রধানমন্ত্রী প্যারেড পরিদর্শন করেন। প্যারেড কমান্ডার প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি নিয়ে প্যারেড শুরু করেন। একে একে পুলিশের বিভিন্ন কন্টিনজেন্ট ও পতাকাবাহী দল প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রধানমন্ত্রীকে অভিবাদন জানান। প্রধানমন্ত্রী পুলিশ নারী কল্যাণ পুনাক স্টল পরিদর্শন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের কল্যাণ প্যারেডে অংশ নেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পুলিশের ব্যবস্থাপনায় জনপ্রিয় জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ গত ছয় বছরে প্রায় সোয়া পাঁচ কোটি কল রিসিভ হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় সোয়া দুই কোটি সেবাপ্রত্যাশীকে জরুরি সেবা প্রদান করা হয়েছে। জরুরি সেবা ৯৯৯-কে আরও সমৃদ্ধ করা হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা খানা, ফাঁড়ি, তদন্তকেন্দ্র, ব্যারাক, আবাসিক ভবনের জন্য জমি বরাদ্দসহ এসব স্থাপনা নির্মাণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে ২০ তলা এনসিকম ভবন, এসবি ও সিআইডির আধুনিক ভবন, ১০১টি আধুনিক থানা ভবন নির্মাণ করেছি। আরও অনেক উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বর্তমানে চলমান রয়েছে। পুলিশে একটি পূর্ণাঙ্গ অ্যাভিয়েশন ইউনিট গঠনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। পুলিশ বাহিনীর কার্যক্রমে শিগগিরই দুটি হেলিকপ্টার যুক্ত হতে চলছে।’
৪০০ জনকে পদক প্রদান
পুলিশ সপ্তাহ-২০২৪ উপলক্ষে গত ১ ডিসেম্বর ২০২২ থেকে ১০ জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত অসীম সাহসিকতা, বীরত্বপূর্ণ কাজ, মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের জন্য চারটি ক্যাটাগরিতে ৪০০ পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) পদক দেওয়া হয়েছে।
অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ৩৫ পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম), ৬০ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) এবং গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ৯৫ পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা) এবং ২১০ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম-সেবা) পদকে ভূষিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁদের মাঝে পদক প্রদান করেন। তবে সময়-স্বল্পতার কারণে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সরাসরি ৪০০ জন কর্মকর্তা পদক গ্রহণ করতে পারেননি। মাঠে জায়গা কম থাকায় এবং প্রধানমন্ত্রীর সময়-স্বল্পতার কারণে ২০০ জন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পদক পান। পদকপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র্যাব, ডিএমপির ডিবি, কাউন্টার টেররিজম ইউনিট, জেলা পুলিশসহ বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তারা রয়েছেন।
কল্যাণ প্যারেডে স্মার্ট পুলিশিংয়ের তাগিদ
এদিকে পুলিশ কর্মকর্তাদের কল্যাণ প্যারেড অনুষ্ঠিত হয় এসআই শিরু মিয়া মিলনায়তনে। পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। কল্যাণ প্যারেডে আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন সভাপতিত্ব করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে সরকারের কৃতজ্ঞতা ও বর্তমান সরকারের সময়ে পুলিশের কল্যাণে নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগের কথা প্রধানমন্ত্রীকে স্মরণ করিয়ে দেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বর্তমান সরকারের উন্নয়নে পুলিশের নানাবিধ ভূমিকার প্রশংসা করেন। এ সময় তিনি পুলিশের চাওয়া-পাওয়ার কথা তুলে ধরেন।
বক্তব্যের একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট পুলিশ গড়ে তোলার তাগিদ দেন। স্মার্ট পুলিশিংয়ের জন্য সরকারের সব ধরনের সহযোগিতার কথা বলেন। স্মার্ট পুলিশ গঠনের জন্য যা যা প্রয়োজন সে আলোকে কাজ করার নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। এর পর প্রধানমন্ত্রী পুলিশ লাইনসের জন্য বড় এরিয়া নিয়ে নতুন আরেকটি পুলিশ লাইনস তৈরির আশ্বাস দেন। প্রধানমন্ত্রী নতুন পুলিশ লাইনসের জন্য জায়গা দেখতে বলেন।
বিগত কয়েক বছরে সাইবার অপরাধ বেড়েছে। সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পৃথক ইউনিট গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, পুলিশে একটি পূর্ণাঙ্গ ‘সাইবার পুলিশ ইউনিট’ স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজারবাগ পুলিশ লাইনস মাঠে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৪ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সাইবার অপরাধ এবং এর সঙ্গে যুক্ত ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম, মানি লন্ডারিং ইত্যাদি অপরাধ মোকাবিলায় সাইবার পুলিশ সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। একটি পূর্ণাঙ্গ সাইবার পুলিশ ইউনিট স্থাপনের পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশে ইতিমধ্যে ডিএনএ ল্যাব, আধুনিক ফরেনসিক ল্যাব, Automated Finger Print Identification System (AFIS) এবং আধুনিক রাসায়নিক পরীক্ষাগার স্থাপন করা হয়েছে। কয়েকটি বিভাগীয় শহরে এই সকল ল্যাবের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ভবিষ্যতে প্রতিটি বিভাগে এ ধরনের ল্যাব স্থাপন করার পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে।’
এর আগে সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রবেশ করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে স্বাগত জানান পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এবং অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক মো. কামরুল আহসান। পরে প্রধানমন্ত্রী প্যারেড পরিদর্শন করেন। প্যারেড কমান্ডার প্রধানমন্ত্রীর অনুমতি নিয়ে প্যারেড শুরু করেন। একে একে পুলিশের বিভিন্ন কন্টিনজেন্ট ও পতাকাবাহী দল প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রধানমন্ত্রীকে অভিবাদন জানান। প্রধানমন্ত্রী পুলিশ নারী কল্যাণ পুনাক স্টল পরিদর্শন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের কল্যাণ প্যারেডে অংশ নেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পুলিশের ব্যবস্থাপনায় জনপ্রিয় জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ গত ছয় বছরে প্রায় সোয়া পাঁচ কোটি কল রিসিভ হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় সোয়া দুই কোটি সেবাপ্রত্যাশীকে জরুরি সেবা প্রদান করা হয়েছে। জরুরি সেবা ৯৯৯-কে আরও সমৃদ্ধ করা হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা খানা, ফাঁড়ি, তদন্তকেন্দ্র, ব্যারাক, আবাসিক ভবনের জন্য জমি বরাদ্দসহ এসব স্থাপনা নির্মাণে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে ২০ তলা এনসিকম ভবন, এসবি ও সিআইডির আধুনিক ভবন, ১০১টি আধুনিক থানা ভবন নির্মাণ করেছি। আরও অনেক উন্নয়নমূলক কার্যক্রম বর্তমানে চলমান রয়েছে। পুলিশে একটি পূর্ণাঙ্গ অ্যাভিয়েশন ইউনিট গঠনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। পুলিশ বাহিনীর কার্যক্রমে শিগগিরই দুটি হেলিকপ্টার যুক্ত হতে চলছে।’
৪০০ জনকে পদক প্রদান
পুলিশ সপ্তাহ-২০২৪ উপলক্ষে গত ১ ডিসেম্বর ২০২২ থেকে ১০ জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত অসীম সাহসিকতা, বীরত্বপূর্ণ কাজ, মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের জন্য চারটি ক্যাটাগরিতে ৪০০ পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) পদক দেওয়া হয়েছে।
অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ৩৫ পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম), ৬০ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) এবং গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা প্রদর্শন, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ৯৫ পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম-সেবা) এবং ২১০ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম-সেবা) পদকে ভূষিত করা হয়।
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইনস প্যারেড গ্রাউন্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁদের মাঝে পদক প্রদান করেন। তবে সময়-স্বল্পতার কারণে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সরাসরি ৪০০ জন কর্মকর্তা পদক গ্রহণ করতে পারেননি। মাঠে জায়গা কম থাকায় এবং প্রধানমন্ত্রীর সময়-স্বল্পতার কারণে ২০০ জন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে পদক পান। পদকপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মধ্যে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন র্যাব, ডিএমপির ডিবি, কাউন্টার টেররিজম ইউনিট, জেলা পুলিশসহ বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তারা রয়েছেন।
কল্যাণ প্যারেডে স্মার্ট পুলিশিংয়ের তাগিদ
এদিকে পুলিশ কর্মকর্তাদের কল্যাণ প্যারেড অনুষ্ঠিত হয় এসআই শিরু মিয়া মিলনায়তনে। পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের সভাপতিত্বে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। কল্যাণ প্যারেডে আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন সভাপতিত্ব করেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে সরকারের কৃতজ্ঞতা ও বর্তমান সরকারের সময়ে পুলিশের কল্যাণে নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগের কথা প্রধানমন্ত্রীকে স্মরণ করিয়ে দেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বর্তমান সরকারের উন্নয়নে পুলিশের নানাবিধ ভূমিকার প্রশংসা করেন। এ সময় তিনি পুলিশের চাওয়া-পাওয়ার কথা তুলে ধরেন।
বক্তব্যের একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট পুলিশ গড়ে তোলার তাগিদ দেন। স্মার্ট পুলিশিংয়ের জন্য সরকারের সব ধরনের সহযোগিতার কথা বলেন। স্মার্ট পুলিশ গঠনের জন্য যা যা প্রয়োজন সে আলোকে কাজ করার নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী। এর পর প্রধানমন্ত্রী পুলিশ লাইনসের জন্য বড় এরিয়া নিয়ে নতুন আরেকটি পুলিশ লাইনস তৈরির আশ্বাস দেন। প্রধানমন্ত্রী নতুন পুলিশ লাইনসের জন্য জায়গা দেখতে বলেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
১ দিন আগেরাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
২২ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
২২ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
২২ দিন আগে