নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলা সীমান্তের শূন্যরেখায় অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করছে প্রভাবশালী চক্র। স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই এসব কর্মকাণ্ড চলছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
জৈন্তাপুর উপজেলা সীমান্তের শূন্যরেখায় ২০১৬ সাল থেকে পাথর উত্তোলন বন্ধ করা হয়। এরপর আড়ালে-আবডালে উত্তোলন করা হতো পাথর। কিন্তু ২০২০ সালের শেষ দিক থেকে প্রকাশ্যেই আবার উত্তোলন করা হচ্ছে।
গত মঙ্গলবার জৈন্তাপুর পাথর কোয়ারি ঘুরে দেখা গেছে, কয়েক শ শ্রমিক দিনের বেলায় ১২৮০ নম্বর আন্তর্জাতিক পিলার এলাকা থেকে পাথর উত্তোলন করে রাংপানি (শ্রীপুর) নদীর ধারে জড়ো করছেন। সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে সেই পাথর নিয়ে যাওয়া হয় আদর্শগ্রাম ঘাটে। তবে অপরিকল্পিতভাবে পাথর উত্তোলনের ফলে যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
পাথর উত্তোলনকারী শ্রমিকেরা জানান, এক নৌকা পাথর উত্তোলন করলে ৯০০ টাকা মজুরি দেন মহাজন। পেটের দায়েই তাঁরা কোয়ারিতে পাথর উত্তোলন করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন পাথর ব্যবসায়ী বলেন, ‘শ্রীপুর পাথর কোয়ারিতে প্রভাবশালী একটি চক্র সীমান্তের ১২৮০ মেইন পিলার ও ১২৮০-এর ৪-এস পিলার এলাকা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করে আসছে। সীমান্তে পাথর উত্তোলনে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) বাধা দেয়। তারপরও পাথর তোলা হচ্ছে।’
জৈন্তাপুর ইউনিয়ন পরিষদের এক সদস্য বলেন, ‘দুই বছর থেকে একটি প্রভাবশালী চক্র সীমান্তের জিরো লাইন থেকে এবং জিরো লাইন অতিক্রম করে পাথর উত্তোলন করছে। বিষয়টি নিয়ে কেউ কথা বলছেন না। অপরদিকে যাদের বিষয়টি দেখভাল করার কথা, তারও নীরবতা পালন করছে।’
জৈন্তাপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ছুটিতে আছি। লোক পাঠিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। এর বেশি বলতে পারব না।’
প্রশাসন জড়িত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করে এডিসি (রাজস্ব) এ এস এম কাসেম বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) মাধ্যমে আমরা একটা প্রতিবেদন নিয়ে ওপর মহলে পাঠিয়েছি। তাতে কিছু সুপারিশও করা হয়েছে।’
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলা সীমান্তের শূন্যরেখায় অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করছে প্রভাবশালী চক্র। স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই এসব কর্মকাণ্ড চলছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
জৈন্তাপুর উপজেলা সীমান্তের শূন্যরেখায় ২০১৬ সাল থেকে পাথর উত্তোলন বন্ধ করা হয়। এরপর আড়ালে-আবডালে উত্তোলন করা হতো পাথর। কিন্তু ২০২০ সালের শেষ দিক থেকে প্রকাশ্যেই আবার উত্তোলন করা হচ্ছে।
গত মঙ্গলবার জৈন্তাপুর পাথর কোয়ারি ঘুরে দেখা গেছে, কয়েক শ শ্রমিক দিনের বেলায় ১২৮০ নম্বর আন্তর্জাতিক পিলার এলাকা থেকে পাথর উত্তোলন করে রাংপানি (শ্রীপুর) নদীর ধারে জড়ো করছেন। সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে সেই পাথর নিয়ে যাওয়া হয় আদর্শগ্রাম ঘাটে। তবে অপরিকল্পিতভাবে পাথর উত্তোলনের ফলে যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা।
পাথর উত্তোলনকারী শ্রমিকেরা জানান, এক নৌকা পাথর উত্তোলন করলে ৯০০ টাকা মজুরি দেন মহাজন। পেটের দায়েই তাঁরা কোয়ারিতে পাথর উত্তোলন করেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন পাথর ব্যবসায়ী বলেন, ‘শ্রীপুর পাথর কোয়ারিতে প্রভাবশালী একটি চক্র সীমান্তের ১২৮০ মেইন পিলার ও ১২৮০-এর ৪-এস পিলার এলাকা থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করে আসছে। সীমান্তে পাথর উত্তোলনে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) বাধা দেয়। তারপরও পাথর তোলা হচ্ছে।’
জৈন্তাপুর ইউনিয়ন পরিষদের এক সদস্য বলেন, ‘দুই বছর থেকে একটি প্রভাবশালী চক্র সীমান্তের জিরো লাইন থেকে এবং জিরো লাইন অতিক্রম করে পাথর উত্তোলন করছে। বিষয়টি নিয়ে কেউ কথা বলছেন না। অপরদিকে যাদের বিষয়টি দেখভাল করার কথা, তারও নীরবতা পালন করছে।’
জৈন্তাপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ছুটিতে আছি। লোক পাঠিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
জৈন্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। এর বেশি বলতে পারব না।’
প্রশাসন জড়িত থাকার বিষয়টি অস্বীকার করে এডিসি (রাজস্ব) এ এস এম কাসেম বলেন, ‘সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনারের (ভূমি) মাধ্যমে আমরা একটা প্রতিবেদন নিয়ে ওপর মহলে পাঠিয়েছি। তাতে কিছু সুপারিশও করা হয়েছে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫