শাহরিয়ার হাসান, ঢাকা
সাইবার অপরাধ দমন নিয়ে কিছুটা অস্বস্তির মধ্যে আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গত দুই-তিন বছর ধরে চ্যালেঞ্জ নিয়েও সাইবার অপরাধ দমনে কোনো কূলকিনারা করতে পারছে না তারা। উল্টো অনলাইনে বিভিন্ন মাধ্যমে ধর্মীয় উসকানি, আর্থিক জালিয়াতি, নারী পাচার এমনকি জঙ্গিবাদ প্রচারের মতো অপরাধ বেড়ে চলেছে।
সাইবার অপরাধ যে বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তা উঠে এসেছে সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে পুলিশপ্রধানের দেওয়া বক্তব্যেও। সাইবার সহিংসতা নিয়ে পুলিশ মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ বলেছেন, প্রতিনিয়ত পুরোনো অপরাধ কমছে, সাইবার অপরাধ বাড়ছে। যার ফলে সাইবার জগৎ দেশের মানুষের জন্য হুমকি তৈরি করছে। সাইবার ঝুঁকির কাছে আত্মসমর্পণ না করে ইস্পাত কঠিন প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আগামী দিনে পুলিশের সামনে চ্যালেঞ্জ—সাইবার অপরাধ ও সোশ্যাল মিডিয়া।
২০২১ সালে সারা দেশে আলোচিত অপরাধগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ই-কমার্স খাতে ডিজিটাল জালিয়াতি। ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও অনলাইনে বিনিয়োগসহ ঋণ প্রদানের নামে গ্রাহকদের কাছ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছিল অনন্ত ২৬টি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠান প্রকাশ্যে ডিজিটাল জালিয়াতির মাধ্যমে প্রতারণা চালিয়ে গেলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কোনো প্রতিরোধ করতে পারেনি। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা গেছে, যখন এই জালিয়াতি ধরা পড়েছে ততক্ষণে হাজার হাজার গ্রাহক পথে বসে গেছেন।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, শুধু ডিজিটাল জালিয়াতি না। গুজবের মাধ্যমে সহিংসতা, ধর্মীয় উগ্রবাদ, শিশু-নারী পাচার, নানা রকম সহিংসতার উৎপত্তি হচ্ছে সাইবারে। এখনই এসবের লাগাম না টানতে পারলে যেকোনো ইস্যুতেই পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাবে। তাই চলতি বছর অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও দক্ষতা বাড়িয়ে সাইবার জগতের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে নিতে চায় পুলিশ। কমাতে চায় এ ধরনের অপরাধ। এরই মধ্যে সাইবার অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
এ বিষয়ে সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টারের অতিরিক্ত ডিআইজি কামরুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডিজিটাল-মাধ্যম ব্যবহার করে এমন প্রতারণা ঠেকাতে প্রস্তুত ছিল না প্রশাসন। সেই লাগাম এখন টেনে ধরার চেষ্টা করছেন তাঁরা।
গত বছরের ১৩ অক্টোবর কুমিল্লার নানুয়ার দিঘির পাড়ে পূজামণ্ডপে কোরআন শরিফ রাখা নিয়ে যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছিল তার মূলে ছিল সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি লাইভ। সেদিন ফেসবুকে মিনিট তিনেকের ওই লাইভ করেছিলেন ইবনে বতুতা রোহান জামিল ফাহিম নামের এক তরুণ। তাৎক্ষণিকভাবে ওই সাইবার তৎপরতা রুখে দিতে পারলে এমন সহিংস পরিস্থিতি দেখতে হতো না বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাইবার ও স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের উপকমিশনার জুনায়েদ আলম বলেন, এ ধরনের গুজব বা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানোর আগেই জবাবদিহির আওতায় আনার সুযোগ আছে। তবে সেটার জন্য প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও সমৃদ্ধি থাকতে হয়। সেটা অর্জন করার চেষ্টা করছে গোয়েন্দা পুলিশ।
প্রায় একই ধরনের কথা বলেছিলেন পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদও। তিনি বলেন, সাইবারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে হলে র্যাব-পুলিশকে প্রযুক্তিগত হালনাগাদ তথ্য ও দক্ষতার সঙ্গে এগিয়ে থাকতে হবে।
পুলিশ সদর দপ্তরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ই-কমার্সে ডিজিটাল জালিয়াতি ছাড়াও বাংলাদেশে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন, পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, আইসিটি অ্যাক্ট, টেলি-কমিউনিকেশন অ্যাক্টসহ এ ধরনের আইনে গত ২ বছরে মোট ৬ হাজার ১৫২টি মামলা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নারী পাচারও। পাচারের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিশেষ করে ফেসবুক ও টিকটকের মতো অ্যাপসগুলো।
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ তানভীর হাসান জোহা আজকের পত্রিকাকে বলছেন, সাইবারে ডার্কনেটের অপরাধগুলো আরও ভয়াবহ। খুন, হ্যাকিং থেকে শুরু করে এমন কোনো অপরাধ নেই, যা এখানে হচ্ছে না। এ ধরনের অপরাধ বন্ধে বা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়ানো বন্ধে আরও কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে সংশ্লিষ্টদের। বাড়াতে হবে প্রযুক্তিগত দক্ষতাও।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশে জঙ্গিদের প্রত্যক্ষ অপতৎপরতা লক্ষ্য করা না গেলেও অনলাইনে তৎপরতা আগের তুলনায় বেড়েছে। জঙ্গিবাদ দমনে গঠিত কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, যত জঙ্গি সদস্য সংগ্রহ চলছে, তার ৭০ শতাংশ হচ্ছে অনলাইনকেন্দ্রিক। আর অনলাইনে নারীদের হয়রানির অভিযোগ তো আছেই।
পুলিশ সদর দপ্তর, সিআইডি ও ডিবির সাইবার-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, অপরাধ উসকে না দিতে সামাজিক যোগাযোগের বেশ কয়েকটি অ্যাপস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে তাঁদের কথা হয়েছে। তাঁরাও এমন অপরাধ দমনে সহযোগিতার হাত বাড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন।
পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র মো. কামরুজ্জামান বলেন, সাইবার অপরাধ দমনে পুলিশ কয়েক বছর ধরেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। নতুন বছরেও পুলিশের চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে এটিকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।
সাইবার অপরাধ দমন নিয়ে কিছুটা অস্বস্তির মধ্যে আছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। গত দুই-তিন বছর ধরে চ্যালেঞ্জ নিয়েও সাইবার অপরাধ দমনে কোনো কূলকিনারা করতে পারছে না তারা। উল্টো অনলাইনে বিভিন্ন মাধ্যমে ধর্মীয় উসকানি, আর্থিক জালিয়াতি, নারী পাচার এমনকি জঙ্গিবাদ প্রচারের মতো অপরাধ বেড়ে চলেছে।
সাইবার অপরাধ যে বড় মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তা উঠে এসেছে সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে পুলিশপ্রধানের দেওয়া বক্তব্যেও। সাইবার সহিংসতা নিয়ে পুলিশ মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ বলেছেন, প্রতিনিয়ত পুরোনো অপরাধ কমছে, সাইবার অপরাধ বাড়ছে। যার ফলে সাইবার জগৎ দেশের মানুষের জন্য হুমকি তৈরি করছে। সাইবার ঝুঁকির কাছে আত্মসমর্পণ না করে ইস্পাত কঠিন প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আগামী দিনে পুলিশের সামনে চ্যালেঞ্জ—সাইবার অপরাধ ও সোশ্যাল মিডিয়া।
২০২১ সালে সারা দেশে আলোচিত অপরাধগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ই-কমার্স খাতে ডিজিটাল জালিয়াতি। ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও অনলাইনে বিনিয়োগসহ ঋণ প্রদানের নামে গ্রাহকদের কাছ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছিল অনন্ত ২৬টি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠান প্রকাশ্যে ডিজিটাল জালিয়াতির মাধ্যমে প্রতারণা চালিয়ে গেলেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কোনো প্রতিরোধ করতে পারেনি। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা গেছে, যখন এই জালিয়াতি ধরা পড়েছে ততক্ষণে হাজার হাজার গ্রাহক পথে বসে গেছেন।
পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, শুধু ডিজিটাল জালিয়াতি না। গুজবের মাধ্যমে সহিংসতা, ধর্মীয় উগ্রবাদ, শিশু-নারী পাচার, নানা রকম সহিংসতার উৎপত্তি হচ্ছে সাইবারে। এখনই এসবের লাগাম না টানতে পারলে যেকোনো ইস্যুতেই পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাবে। তাই চলতি বছর অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও দক্ষতা বাড়িয়ে সাইবার জগতের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে নিতে চায় পুলিশ। কমাতে চায় এ ধরনের অপরাধ। এরই মধ্যে সাইবার অপরাধীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
এ বিষয়ে সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টারের অতিরিক্ত ডিআইজি কামরুল আহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডিজিটাল-মাধ্যম ব্যবহার করে এমন প্রতারণা ঠেকাতে প্রস্তুত ছিল না প্রশাসন। সেই লাগাম এখন টেনে ধরার চেষ্টা করছেন তাঁরা।
গত বছরের ১৩ অক্টোবর কুমিল্লার নানুয়ার দিঘির পাড়ে পূজামণ্ডপে কোরআন শরিফ রাখা নিয়ে যে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছিল তার মূলে ছিল সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি লাইভ। সেদিন ফেসবুকে মিনিট তিনেকের ওই লাইভ করেছিলেন ইবনে বতুতা রোহান জামিল ফাহিম নামের এক তরুণ। তাৎক্ষণিকভাবে ওই সাইবার তৎপরতা রুখে দিতে পারলে এমন সহিংস পরিস্থিতি দেখতে হতো না বলে মনে করেন বিশ্লেষকেরা।
গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাইবার ও স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের উপকমিশনার জুনায়েদ আলম বলেন, এ ধরনের গুজব বা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানোর আগেই জবাবদিহির আওতায় আনার সুযোগ আছে। তবে সেটার জন্য প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও সমৃদ্ধি থাকতে হয়। সেটা অর্জন করার চেষ্টা করছে গোয়েন্দা পুলিশ।
প্রায় একই ধরনের কথা বলেছিলেন পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদও। তিনি বলেন, সাইবারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে হলে র্যাব-পুলিশকে প্রযুক্তিগত হালনাগাদ তথ্য ও দক্ষতার সঙ্গে এগিয়ে থাকতে হবে।
পুলিশ সদর দপ্তরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ই-কমার্সে ডিজিটাল জালিয়াতি ছাড়াও বাংলাদেশে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন, পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন, আইসিটি অ্যাক্ট, টেলি-কমিউনিকেশন অ্যাক্টসহ এ ধরনের আইনে গত ২ বছরে মোট ৬ হাজার ১৫২টি মামলা হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নারী পাচারও। পাচারের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিশেষ করে ফেসবুক ও টিকটকের মতো অ্যাপসগুলো।
প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ তানভীর হাসান জোহা আজকের পত্রিকাকে বলছেন, সাইবারে ডার্কনেটের অপরাধগুলো আরও ভয়াবহ। খুন, হ্যাকিং থেকে শুরু করে এমন কোনো অপরাধ নেই, যা এখানে হচ্ছে না। এ ধরনের অপরাধ বন্ধে বা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়ানো বন্ধে আরও কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে সংশ্লিষ্টদের। বাড়াতে হবে প্রযুক্তিগত দক্ষতাও।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশে জঙ্গিদের প্রত্যক্ষ অপতৎপরতা লক্ষ্য করা না গেলেও অনলাইনে তৎপরতা আগের তুলনায় বেড়েছে। জঙ্গিবাদ দমনে গঠিত কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, যত জঙ্গি সদস্য সংগ্রহ চলছে, তার ৭০ শতাংশ হচ্ছে অনলাইনকেন্দ্রিক। আর অনলাইনে নারীদের হয়রানির অভিযোগ তো আছেই।
পুলিশ সদর দপ্তর, সিআইডি ও ডিবির সাইবার-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, অপরাধ উসকে না দিতে সামাজিক যোগাযোগের বেশ কয়েকটি অ্যাপস কর্তৃপক্ষের সঙ্গে তাঁদের কথা হয়েছে। তাঁরাও এমন অপরাধ দমনে সহযোগিতার হাত বাড়ানোর আশ্বাস দিয়েছেন।
পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র মো. কামরুজ্জামান বলেন, সাইবার অপরাধ দমনে পুলিশ কয়েক বছর ধরেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। নতুন বছরেও পুলিশের চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে এটিকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৬ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৬ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২০ দিন আগে