নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে এক ব্যবসায়ীর ৩৭ লাখ টাকার স্বর্ণালংকার ডাকাতি র্যাবের এক সদস্যের পরিকল্পনায় হয়েছে বলে পুলিশের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। গত ২৯ ডিসেম্বর এ ঘটনায় হওয়া মামলার তদন্ত শেষে ওই র্যাব সদস্যসহ ১০ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পতেঙ্গা থানা-পুলিশ। আগামী ২৭ জানুয়ারি অভিযোগপত্র গ্রহণের ওপর শুনানি হবে।
অভিযুক্ত এমদাদ উল্লাহ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্য। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঘটনার সময় তিনি র্যাব-৭-এ কর্মরত ছিলেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন বাহাউল মোস্তফা, তৌফিকুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন, গাজীউল আলম, ঝুলন ধর, প্রিয়তম ধর, ঝন্টু ধর ও ইফতেখার আলম।
অপর দিকে ডাকাতির শিকার ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার বাসিন্দা।
পুলিশের প্রতিবেদনে বলা হয়, ডাকাতি মালামাল কেনেন ঝুলন, প্রিয়তম ও ঝন্টু। আসামিদের মধ্যে ইফতেখার পলাতক রয়েছেন। বাকি সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তাতে র্যাব সদস্য এমদাদের জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে।
মামলার বিবরণীতে বলা হয়, ২০২১ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি দুবাই থেকে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসেন গিয়াস উদ্দিনের ভাইসহ দুই প্রবাসী। এ সময় তাঁদের সঙ্গে ছিল ২টি সোনার বার, হাতের চুড়িসহ প্রায় ৩৭ লাখ টাকার স্বর্ণালংকার। কাস্টমসের শুল্ক পরিশোধ করে ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিনের হাতে তুলে দেওয়া হয় এসব সোনা।
গিয়াস উদ্দিন তাঁর বন্ধু বাহাউল মোস্তফার মোটরসাইকেলে করে গ্রামের বাড়ি রাউজানের উদ্দেশে বিমানবন্দর থেকে রওনা হন। মূলত বাহাউলের কাছ থেকে গিয়াসের গতিবিধি জেনে নেন আসামিরা। তাঁদের মোটরসাইকেলটি পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের আউটার রিং রোডের মুসলিমাবাদ এলাকায় পৌঁছালে একটি মাইক্রোবাস এসে গতিরোধ করে। এ সময় আসামিরা গিয়াসকে টেনে-হিঁচড়ে নামিয়ে মাইক্রোবাসে তুলে সব ছিনিয়ে নিয়ে রাস্তায় ফেলে দেন।
চট্টগ্রামে এক ব্যবসায়ীর ৩৭ লাখ টাকার স্বর্ণালংকার ডাকাতি র্যাবের এক সদস্যের পরিকল্পনায় হয়েছে বলে পুলিশের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। গত ২৯ ডিসেম্বর এ ঘটনায় হওয়া মামলার তদন্ত শেষে ওই র্যাব সদস্যসহ ১০ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পতেঙ্গা থানা-পুলিশ। আগামী ২৭ জানুয়ারি অভিযোগপত্র গ্রহণের ওপর শুনানি হবে।
অভিযুক্ত এমদাদ উল্লাহ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্য। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ঘটনার সময় তিনি র্যাব-৭-এ কর্মরত ছিলেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন বাহাউল মোস্তফা, তৌফিকুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম, শাহাদাত হোসেন, গাজীউল আলম, ঝুলন ধর, প্রিয়তম ধর, ঝন্টু ধর ও ইফতেখার আলম।
অপর দিকে ডাকাতির শিকার ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার বাসিন্দা।
পুলিশের প্রতিবেদনে বলা হয়, ডাকাতি মালামাল কেনেন ঝুলন, প্রিয়তম ও ঝন্টু। আসামিদের মধ্যে ইফতেখার পলাতক রয়েছেন। বাকি সবাই গ্রেপ্তার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। তাতে র্যাব সদস্য এমদাদের জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে।
মামলার বিবরণীতে বলা হয়, ২০২১ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি দুবাই থেকে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসেন গিয়াস উদ্দিনের ভাইসহ দুই প্রবাসী। এ সময় তাঁদের সঙ্গে ছিল ২টি সোনার বার, হাতের চুড়িসহ প্রায় ৩৭ লাখ টাকার স্বর্ণালংকার। কাস্টমসের শুল্ক পরিশোধ করে ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিনের হাতে তুলে দেওয়া হয় এসব সোনা।
গিয়াস উদ্দিন তাঁর বন্ধু বাহাউল মোস্তফার মোটরসাইকেলে করে গ্রামের বাড়ি রাউজানের উদ্দেশে বিমানবন্দর থেকে রওনা হন। মূলত বাহাউলের কাছ থেকে গিয়াসের গতিবিধি জেনে নেন আসামিরা। তাঁদের মোটরসাইকেলটি পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতের আউটার রিং রোডের মুসলিমাবাদ এলাকায় পৌঁছালে একটি মাইক্রোবাস এসে গতিরোধ করে। এ সময় আসামিরা গিয়াসকে টেনে-হিঁচড়ে নামিয়ে মাইক্রোবাসে তুলে সব ছিনিয়ে নিয়ে রাস্তায় ফেলে দেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪