নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি বাসা থেকে বিমানবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্ত্রীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পল্লবী থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার দুপুরে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই নারীর নাম ফারাহ দীবা।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান পল্লবী থানার পরির্দশক (তদন্ত) আদিল হোসেন।
তিনি জানান, মিরপুর ডিওএইচএসের ১০ নম্বর সড়কের একটি বাসা থেকে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত উইং কমান্ডার কাজী আবদুল মতিনের স্ত্রী ফারাহ দীবার লাশ উদ্ধার করা হয়। ওই বাসায় নিহত দীবার স্বামী এক ছেলে ও এক মেয়ে থাকতেন। ওই নারীর স্বামী, ছেলে ও মেয়ে চাকরিজীবী। ঘটনার সময় দীবা ছাড়া ওই বাসায় আর কেউ ছিলেন না।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্লবী থানার উপপরিদর্শক আব্দুল বারি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে গতকাল রোববার সকালে তাদের গাড়িচালক সবুজ ও বাসার তত্ত্বাবধায়ক মিলন ওই নারীকে হত্যার পর পালিয়ে যান। এ সময় তাঁরা নগদ ১৫ থেকে ১৬ লাখ টাকা ও প্রায় ১৫ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে যান। পরিবারের অন্য সদস্যরা বাইরে থাকার সুযোগ নিয়ে হত্যার ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে। ওই নারীর শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিল না। তারা হাত-মুখ বাঁধা ছিল। ধারণা করা হচ্ছে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, নিহত দীবার মরদেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দস্যুতাসহ হত্যা মামলা করা হয়েছে। বাসার তত্ত্বাবধায়ক ও গাড়ি চালক পলাতক রয়েছেন। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজধানীর মিরপুর ডিওএইচএস এলাকার একটি বাসা থেকে বিমানবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তার স্ত্রীর হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে পল্লবী থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার দুপুরে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই নারীর নাম ফারাহ দীবা।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানান পল্লবী থানার পরির্দশক (তদন্ত) আদিল হোসেন।
তিনি জানান, মিরপুর ডিওএইচএসের ১০ নম্বর সড়কের একটি বাসা থেকে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত উইং কমান্ডার কাজী আবদুল মতিনের স্ত্রী ফারাহ দীবার লাশ উদ্ধার করা হয়। ওই বাসায় নিহত দীবার স্বামী এক ছেলে ও এক মেয়ে থাকতেন। ওই নারীর স্বামী, ছেলে ও মেয়ে চাকরিজীবী। ঘটনার সময় দীবা ছাড়া ওই বাসায় আর কেউ ছিলেন না।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পল্লবী থানার উপপরিদর্শক আব্দুল বারি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে গতকাল রোববার সকালে তাদের গাড়িচালক সবুজ ও বাসার তত্ত্বাবধায়ক মিলন ওই নারীকে হত্যার পর পালিয়ে যান। এ সময় তাঁরা নগদ ১৫ থেকে ১৬ লাখ টাকা ও প্রায় ১৫ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে যান। পরিবারের অন্য সদস্যরা বাইরে থাকার সুযোগ নিয়ে হত্যার ঘটনাটি ঘটানো হয়েছে। ওই নারীর শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিল না। তারা হাত-মুখ বাঁধা ছিল। ধারণা করা হচ্ছে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা বলেন, নিহত দীবার মরদেহ শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় দস্যুতাসহ হত্যা মামলা করা হয়েছে। বাসার তত্ত্বাবধায়ক ও গাড়ি চালক পলাতক রয়েছেন। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪