ফরিদপুর সংবাদদাতা
ফরিদপুরে পদ্মা নদীর তীরসংলগ্ন এলাকা থেকে বালুর পর এবার মাটি কেটে বিক্রি করে দিচ্ছেন প্রভাবশালীরা। সদর উপজেলার ডিক্রির চর ইউনিয়নের ধলার মোড় এলাকায় প্রতি রাতে পাঁচটি খননযন্ত্র (এক্সকাভেটর) দিয়ে অবাধে মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে পদ্মার তীর সংরক্ষণ বাঁধ ও এলাকার বসতবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে।
গত সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, ধলার মোড় থেকে উত্তরে সিঅ্যান্ডবি ঘাট পর্যন্ত আনুমানিক আড়াই শ মিটার, মদনখালী এলাকায় কুমার নদের উৎসমুখ এলাকা এবং পূর্ব দিকে পদ্মা নদীর পানি পর্যন্ত অন্তত দু শ মিটার অংশজুড়ে চলছে মাটি কাটার কাজ। দুটি খননযন্ত্র দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে।
মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত একটি এক্সকাভেটরের চালক মো. রমজান জানান, মাটি কাটার বিনিময়ে তিনি ও তাঁর সহযোগী প্রতি ঘণ্টায় ২০০ টাকা হারে বেতন পান। প্রতি রাতে পাঁচটি এক্সকাভেটর দিয়ে মাটি কাটা হয়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, এ মাটি কাটার জন্য প্রধান ভূমিকা পালন করছেন ডিক্রির চর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আজম মিয়া। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন শের আলী, শহীদ মীর, দুলাল মিয়া, রব মিয়া, কমির মিয়া, পান্নু মিয়া, মো. মোকলেস, স্বপন, রুহুল, আসাদ মীর, রাজীব, মিলন, মো. বাবু ও মো. হাবিব।
তবে আজম মিয়া বলেন, ‘আমি মাটি কাটি না। যাঁরা মাটি কাটছেন, তাঁরা জমির মালিকদের কাছ থেকে এক বছর চুক্তিতে ইজারা নিয়ে কাটছেন।’
এদিকে মাটি কাটার সঙ্গে ডিক্রির চর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান মিন্টু ও তাঁর চাচাতো ভাই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু ফকিরের জড়িত থাকার কথাও বলছেন স্থানীয় কয়েকজন।
এ ব্যাপারে মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় আবু ফকিরের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে কথা হয় তাঁর চাচাতো ভাই মেহেদী হাসান মিন্টুর সঙ্গে।
মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, ‘আমি এ মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত নই।’ ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, ‘ধলার মোড়ে বালু কাটা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে মাটি কাটার বিষয়টি আমার জানা নেই।’
ফরিদপুরে পদ্মা নদীর তীরসংলগ্ন এলাকা থেকে বালুর পর এবার মাটি কেটে বিক্রি করে দিচ্ছেন প্রভাবশালীরা। সদর উপজেলার ডিক্রির চর ইউনিয়নের ধলার মোড় এলাকায় প্রতি রাতে পাঁচটি খননযন্ত্র (এক্সকাভেটর) দিয়ে অবাধে মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে। বর্ষা মৌসুমে পদ্মার তীর সংরক্ষণ বাঁধ ও এলাকার বসতবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যেতে পারে।
গত সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, ধলার মোড় থেকে উত্তরে সিঅ্যান্ডবি ঘাট পর্যন্ত আনুমানিক আড়াই শ মিটার, মদনখালী এলাকায় কুমার নদের উৎসমুখ এলাকা এবং পূর্ব দিকে পদ্মা নদীর পানি পর্যন্ত অন্তত দু শ মিটার অংশজুড়ে চলছে মাটি কাটার কাজ। দুটি খননযন্ত্র দিয়ে মাটি কাটা হচ্ছে।
মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত একটি এক্সকাভেটরের চালক মো. রমজান জানান, মাটি কাটার বিনিময়ে তিনি ও তাঁর সহযোগী প্রতি ঘণ্টায় ২০০ টাকা হারে বেতন পান। প্রতি রাতে পাঁচটি এক্সকাভেটর দিয়ে মাটি কাটা হয়।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, এ মাটি কাটার জন্য প্রধান ভূমিকা পালন করছেন ডিক্রির চর ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক আজম মিয়া। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন শের আলী, শহীদ মীর, দুলাল মিয়া, রব মিয়া, কমির মিয়া, পান্নু মিয়া, মো. মোকলেস, স্বপন, রুহুল, আসাদ মীর, রাজীব, মিলন, মো. বাবু ও মো. হাবিব।
তবে আজম মিয়া বলেন, ‘আমি মাটি কাটি না। যাঁরা মাটি কাটছেন, তাঁরা জমির মালিকদের কাছ থেকে এক বছর চুক্তিতে ইজারা নিয়ে কাটছেন।’
এদিকে মাটি কাটার সঙ্গে ডিক্রির চর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান মিন্টু ও তাঁর চাচাতো ভাই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু ফকিরের জড়িত থাকার কথাও বলছেন স্থানীয় কয়েকজন।
এ ব্যাপারে মোবাইল ফোন বন্ধ থাকায় আবু ফকিরের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। তবে কথা হয় তাঁর চাচাতো ভাই মেহেদী হাসান মিন্টুর সঙ্গে।
মেহেদী হাসান মিন্টু বলেন, ‘আমি এ মাটি কাটার সঙ্গে জড়িত নই।’ ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার বলেন, ‘ধলার মোড়ে বালু কাটা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে মাটি কাটার বিষয়টি আমার জানা নেই।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১০ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪