পরশুরাম (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর পরশুরামে শিশু লামিয়া হত্যার একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী বড় বোনের বর্ণনা অনুযায়ী হত্যাকারীদের ছবি (স্কেচ) এঁকে নিয়েছে পুলিশ। স্কেচটি ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন থানায় পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। গতকাল শুক্রবার নিহত শিশু লামিয়ার বড় বোন ফাতেমা আক্তার নিহার (১২) বর্ণনা অনুযায়ী চারুকলা বিভাগের প্রাক্তন এক শিক্ষার্থী দিনভর এ স্কেচ করেন।
নিহত শিশু উম্মে সালমা লামিয়ার বোনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ৬ ফেব্রুয়ারি বেলা দেড়টার দিকে হেলমেট পরা দুই যুবক বাসায় গিয়ে নিজেদের পল্লী বিদ্যুতের লোক পরিচয় দিয়ে ঘরে ঢুকে পড়েন। তারা লামিয়াকে হাত-মুখ-পা স্কচটেপ দিয়ে বেঁধে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। এ সময় বড় বোন ফাতেমা আক্তার নিহা পাশের ঘরে ঢুকে দরজা আটকে দিয়ে প্রাণে বেঁচে যায়।
ঘটনার পর থেকে নিহা পুলিশকে জানিয়ে আসছেন লামিয়াকে দুই যুবক হত্যা করেছে। হত্যার সঙ্গে জড়িত দুজনকে তিনি ইতিপূর্বে পরশুরামে দেখেছেন। এ ঘটনায় পরশুরামে ঘটনার দিন নিহত লামিয়ার বাবা মো. নুরুন্নবী বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে পরশুরাম থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
নিহত লামিয়ার বাবা মামলার বাদী মো. নুরুন্নবী আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি নিয়মিত পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। শিগগিরই লামিয়া হত্যার মূল রহস্য উদ্ঘাটন করে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হবে বলে পুলিশ তাঁকে আশ্বস্ত করেছে।
অপরদিকে ফেনীর পরশুরামের বাঁশপদুযা গ্রামের লামিয়া হত্যার এক মাস পেরিয়ে গেলেও এখন কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। হত্যার মূল রহস্য এখনো উদঘাটন হয়নি। হত্যার পরিকল্পনাকারী হিসেবে লামিয়ার সৎ মা আয়েশা আক্তার কারাগারে রয়েছেন।
হত্যার ঘটনায় পরিকল্পনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে আয়েশা আক্তারকে পুলিশ দুই দফায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয়। রিমান্ড শেষে আদালতে পাঠানো হলে বিচারক তাঁর জামিন না মঞ্জুর করে আবর কারাগারে পাঠান। তিনি ফেনী কারাগারেই রয়েছেন।
এ বিষয়ে পরশুরাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাদাত হোসাইন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী নিহার কাছ থেকে বিবরণ শুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগ থেকে পাস করা এক শিক্ষার্থীর মাধ্যমে স্কেচ করানো হয়েছে। আঁকা স্কেচ ইতিমধ্যে দেশের সব থানায় পাঠানো হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘পুলিশ হত্যার মূল রহস্য উদ্ঘাটন করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। খুব শিগগিরই হত্যার রহস্য উন্মোচিত করে মূল হত্যাকারীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হবে পুলিশ।’
আরও পড়ুন:–
ফেনীর পরশুরামে শিশু লামিয়া হত্যার একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী বড় বোনের বর্ণনা অনুযায়ী হত্যাকারীদের ছবি (স্কেচ) এঁকে নিয়েছে পুলিশ। স্কেচটি ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন থানায় পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। গতকাল শুক্রবার নিহত শিশু লামিয়ার বড় বোন ফাতেমা আক্তার নিহার (১২) বর্ণনা অনুযায়ী চারুকলা বিভাগের প্রাক্তন এক শিক্ষার্থী দিনভর এ স্কেচ করেন।
নিহত শিশু উম্মে সালমা লামিয়ার বোনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ৬ ফেব্রুয়ারি বেলা দেড়টার দিকে হেলমেট পরা দুই যুবক বাসায় গিয়ে নিজেদের পল্লী বিদ্যুতের লোক পরিচয় দিয়ে ঘরে ঢুকে পড়েন। তারা লামিয়াকে হাত-মুখ-পা স্কচটেপ দিয়ে বেঁধে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। এ সময় বড় বোন ফাতেমা আক্তার নিহা পাশের ঘরে ঢুকে দরজা আটকে দিয়ে প্রাণে বেঁচে যায়।
ঘটনার পর থেকে নিহা পুলিশকে জানিয়ে আসছেন লামিয়াকে দুই যুবক হত্যা করেছে। হত্যার সঙ্গে জড়িত দুজনকে তিনি ইতিপূর্বে পরশুরামে দেখেছেন। এ ঘটনায় পরশুরামে ঘটনার দিন নিহত লামিয়ার বাবা মো. নুরুন্নবী বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে পরশুরাম থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
নিহত লামিয়ার বাবা মামলার বাদী মো. নুরুন্নবী আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি নিয়মিত পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। শিগগিরই লামিয়া হত্যার মূল রহস্য উদ্ঘাটন করে আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হবে বলে পুলিশ তাঁকে আশ্বস্ত করেছে।
অপরদিকে ফেনীর পরশুরামের বাঁশপদুযা গ্রামের লামিয়া হত্যার এক মাস পেরিয়ে গেলেও এখন কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। হত্যার মূল রহস্য এখনো উদঘাটন হয়নি। হত্যার পরিকল্পনাকারী হিসেবে লামিয়ার সৎ মা আয়েশা আক্তার কারাগারে রয়েছেন।
হত্যার ঘটনায় পরিকল্পনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে আয়েশা আক্তারকে পুলিশ দুই দফায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয়। রিমান্ড শেষে আদালতে পাঠানো হলে বিচারক তাঁর জামিন না মঞ্জুর করে আবর কারাগারে পাঠান। তিনি ফেনী কারাগারেই রয়েছেন।
এ বিষয়ে পরশুরাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাদাত হোসাইন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘটনার একমাত্র প্রত্যক্ষদর্শী নিহার কাছ থেকে বিবরণ শুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগ থেকে পাস করা এক শিক্ষার্থীর মাধ্যমে স্কেচ করানো হয়েছে। আঁকা স্কেচ ইতিমধ্যে দেশের সব থানায় পাঠানো হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘পুলিশ হত্যার মূল রহস্য উদ্ঘাটন করতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। খুব শিগগিরই হত্যার রহস্য উন্মোচিত করে মূল হত্যাকারীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হবে পুলিশ।’
আরও পড়ুন:–
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫