প্রতিনিধি
লামা (বান্দরবান) : লামায় কুয়েত প্রবাসীর স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। নিহত নারীর মা লালমতি খাতুন (৬০) বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে এ মামলা রুজু করেন। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া ছয়জনকে ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারেও এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) মো. আলমগীর হোসেন।
মামলার বাদী লালমতি খাতুন বলেন, আমার মেয়ে মাজেদা বেগমের স্বামী নুর মোহাম্মদ কুয়েতে থাকেন। তার অনুপস্থিতির সুযোগে অপরাধীরা লুটপাটের উদ্দেশ্যে ২০ মে দিবাগত রাতে লামা পৌরসভার চাম্পাতলী এলাকার বাড়িতে হানা দেয়। তারা টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে আমার মেয়ে মাজেদা বেগমকে গলায় কাপড় পেঁচিয়ে, আমার দশ মাস বয়সী নাতনি নুরে জান্নাত রিদাকে গলা টিপে ও ১৬ বছর বয়সী নাতনি সুমাইয়া ইয়াছমিনকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করে। তাদের সবার শরীরে অসংখ্য আঘাতের চিহ্নও রয়েছে।
লামা থানার ওসি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, গতকাল শুক্রবার রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে লামা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের চাম্পাতলী গ্রামে কুয়েত প্রবাসী নুর মোহাম্মদের বসতঘর থেকে তার স্ত্রী ও দুই মেয়ের লাশ উদ্ধার করি। তালা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে দেখি মা–মেয়েদের লাশ খাটে ও মেঝেতে পড়ে আছে। লাশের সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য আজ ভোর ৪টার দিকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘরের আলমারি, ওয়ার্ডরোব খুলে স্বর্ণালংকার লুটপাটের আলামত পাওয়া গেছে।
চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থল সরেজমিনে পরিদর্শন করতে বান্দরবান পুলিশ সুপার জেরিন আখতার আজ দুপুরে লামায় পৌঁছেছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, আজ এ ঘটনায় লামা থানায় মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় ছয়জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য থানায় আনা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তাদের কাছ থেকে তেমন কোনো তথ্য না পাওয়া যায়নি। তবে অধিকতর তদন্তের প্রয়োজনে তাদের ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
লামা (বান্দরবান) : লামায় কুয়েত প্রবাসীর স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। নিহত নারীর মা লালমতি খাতুন (৬০) বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে এ মামলা রুজু করেন। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া ছয়জনকে ছেড়ে দেওয়ার ব্যাপারেও এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) মো. আলমগীর হোসেন।
মামলার বাদী লালমতি খাতুন বলেন, আমার মেয়ে মাজেদা বেগমের স্বামী নুর মোহাম্মদ কুয়েতে থাকেন। তার অনুপস্থিতির সুযোগে অপরাধীরা লুটপাটের উদ্দেশ্যে ২০ মে দিবাগত রাতে লামা পৌরসভার চাম্পাতলী এলাকার বাড়িতে হানা দেয়। তারা টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে আমার মেয়ে মাজেদা বেগমকে গলায় কাপড় পেঁচিয়ে, আমার দশ মাস বয়সী নাতনি নুরে জান্নাত রিদাকে গলা টিপে ও ১৬ বছর বয়সী নাতনি সুমাইয়া ইয়াছমিনকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করে। তাদের সবার শরীরে অসংখ্য আঘাতের চিহ্নও রয়েছে।
লামা থানার ওসি মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, গতকাল শুক্রবার রাত ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে লামা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ডের চাম্পাতলী গ্রামে কুয়েত প্রবাসী নুর মোহাম্মদের বসতঘর থেকে তার স্ত্রী ও দুই মেয়ের লাশ উদ্ধার করি। তালা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে দেখি মা–মেয়েদের লাশ খাটে ও মেঝেতে পড়ে আছে। লাশের সুরতহাল করে ময়নাতদন্তের জন্য আজ ভোর ৪টার দিকে বান্দরবান সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘরের আলমারি, ওয়ার্ডরোব খুলে স্বর্ণালংকার লুটপাটের আলামত পাওয়া গেছে।
চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থল সরেজমিনে পরিদর্শন করতে বান্দরবান পুলিশ সুপার জেরিন আখতার আজ দুপুরে লামায় পৌঁছেছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) মো. আলমগীর হোসেন বলেন, আজ এ ঘটনায় লামা থানায় মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় ছয়জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য থানায় আনা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তাদের কাছ থেকে তেমন কোনো তথ্য না পাওয়া যায়নি। তবে অধিকতর তদন্তের প্রয়োজনে তাদের ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫