ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে টাকা না দেওয়ায় ছেলে মনির হোসেনের (৩১) ছুরিকাঘাতে বাবা মগল মিয়া (৫৫) মারা গেছেন। আজ রোববার ভোরে সরাইল উপজেলার শাহজাদাপুর ইউনিয়নের দেওড়া পশ্চিমপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে ঘাতক ছেলে ও তাঁর স্ত্রী পলাতক রয়েছেন।
মৃত মগল মিয়া ওই এলাকার মৃত নবী হোসেনের ছেলে। তাঁর দুই ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে মনির সবার বড়।
জানা গেছে, মৃত মগল মিয়া দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবে ছিলেন। এক মাস আগে দেশে ফিরেছেন তিনি। তাঁর বড় ছেলে মনির অনেকটা ভবঘুরে প্রকৃতির। তাঁর বিরুদ্ধে মাদক সেবন ও একাধিক বিয়ের অভিযোগ রয়েছে। তিনি বিভিন্ন দোকানে ও মানুষের কাছ থেকে ধারদেনা করতেন। নিজে কোনো কাজ না করে বাবার কাছ থেকে নিয়মিত টাকা নিয়ে চলতেন মনির।
আজ ফজরের নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে বাড়িতে ফেরেন মগল মিয়া। কিছুক্ষণ পর বাবার কাছে টাকা চান মনির। মগল মিয়া টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে মনির উচ্চ স্বরে চেঁচামেচি শুরু করেন। একপর্যায়ে মগল মিয়ার বুকে ছুরিকাঘাত করেন মনির। গুরুতর আহতাবস্থায় স্বজনেরা মগল মিয়াকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান তিনি।
সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন বলেন, ঘাতক ছেলে মনির ও তাঁর স্ত্রী ঘটনার পরপরই পালিয়ে গেছেন। তাঁদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ চেষ্টা চালাচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ২৫০ শয্যার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে টাকা না দেওয়ায় ছেলে মনির হোসেনের (৩১) ছুরিকাঘাতে বাবা মগল মিয়া (৫৫) মারা গেছেন। আজ রোববার ভোরে সরাইল উপজেলার শাহজাদাপুর ইউনিয়নের দেওড়া পশ্চিমপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে ঘাতক ছেলে ও তাঁর স্ত্রী পলাতক রয়েছেন।
মৃত মগল মিয়া ওই এলাকার মৃত নবী হোসেনের ছেলে। তাঁর দুই ছেলে ও তিন মেয়ের মধ্যে মনির সবার বড়।
জানা গেছে, মৃত মগল মিয়া দীর্ঘদিন ধরে সৌদি আরবে ছিলেন। এক মাস আগে দেশে ফিরেছেন তিনি। তাঁর বড় ছেলে মনির অনেকটা ভবঘুরে প্রকৃতির। তাঁর বিরুদ্ধে মাদক সেবন ও একাধিক বিয়ের অভিযোগ রয়েছে। তিনি বিভিন্ন দোকানে ও মানুষের কাছ থেকে ধারদেনা করতেন। নিজে কোনো কাজ না করে বাবার কাছ থেকে নিয়মিত টাকা নিয়ে চলতেন মনির।
আজ ফজরের নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে বাড়িতে ফেরেন মগল মিয়া। কিছুক্ষণ পর বাবার কাছে টাকা চান মনির। মগল মিয়া টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে মনির উচ্চ স্বরে চেঁচামেচি শুরু করেন। একপর্যায়ে মগল মিয়ার বুকে ছুরিকাঘাত করেন মনির। গুরুতর আহতাবস্থায় স্বজনেরা মগল মিয়াকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে মারা যান তিনি।
সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন বলেন, ঘাতক ছেলে মনির ও তাঁর স্ত্রী ঘটনার পরপরই পালিয়ে গেছেন। তাঁদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশ চেষ্টা চালাচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ২৫০ শয্যার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪