লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে ট্রাফিক পুলিশের অভিযানে সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকদের হামলার ঘটনায় আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ভোররাতে পৌরসভার বাঞ্ছানগর ও সাহাপুরসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মাসুদ আলম (৩১), শাইনুর ইসলাম রকি (৪০), মনির হোসেন (৩১), রাজু হোসেন (২৬) ও সবুজ হোসেন (৪৭)। পরে গ্রেপ্তারকৃত পাঁচজনকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। এ নিয়ে দুই দিনে এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হলো ১৬ জন।
অপর দিকে মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেপ্তারকৃত শ্রমিকদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে পরিবহন শ্রমিক ও মালিক সমিতি। সকালে প্রেসক্লাবের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালন করা তারা।
এ সময় বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, সাবেক জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শাহীন, শ্রমিকনেতা সৌরভ হোসেন ভুলু, মুনছুর আহমেদ, আনোয়ার হোসেন জুলপু, সামছুল আহসান মামুন ও আল ইমাম মামুনসহ অনেকেই।
বক্তারা বলেন, শ্রমিকদের ভেতরে একটি চক্র প্রবেশ করে বিশৃঙ্খলা করতে পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। অথচ এই ঘটনায় নিরীহ শ্রমিকদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে জড়িতদের চিহ্নিত করে প্রকৃত আসামিদের বের করতে হবে। এখন পর্যন্ত ১৬ শ্রমিক ও মালিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হামলার সঙ্গে জড়িত নয়। তাই দ্রুত শ্রমিকদের মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান তারা। অন্যথায় আরও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন বক্তারা।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ বলেন, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এখন পর্যন্ত এই মামলায় ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। মামলায় নিরীহ কোনো শ্রমিক যেন হয়রানির শিকার না হয়, সেদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর রয়েছে।
উল্লেখ্য, ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ সড়কে বিভিন্ন পরিবহন চলাচল করছে। অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে গত বুধবার সকাল থেকে শহরের বাগবাড়ির মেঘনা সড়কের মুখে ট্রাফিক পুলিশ অভিযান শুরু করে। এ সময় বৈধ কাগজপত্র না থাকায় কয়েকটি অটোরিকশা আটক করে ট্রাফিক পুলিশ।
এ ঘটনার জের ধরে অটোরিকশাচালকেরা ট্রাফিক পুলিশের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তিন পুলিশসহ চারজন আহত হয়।
আহত পুলিশ সদস্যরা হচ্ছেন, ট্রাফিক পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক সবুজ মিয়া, কনস্টেবল ঝোটন ভট্টাচার্য ও টারজান বড়ুয়া ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার এক চালক। পরে এ ঘটনায় ট্রাফিক পুলিশের সার্জন উপপরিদর্শক মো. মহিউদ্দিন জুয়েল বাদী হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ২১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৭০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে সদর থানায় একটি মামলা করেন।
লক্ষ্মীপুরে ট্রাফিক পুলিশের অভিযানে সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকদের হামলার ঘটনায় আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার ভোররাতে পৌরসভার বাঞ্ছানগর ও সাহাপুরসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মাসুদ আলম (৩১), শাইনুর ইসলাম রকি (৪০), মনির হোসেন (৩১), রাজু হোসেন (২৬) ও সবুজ হোসেন (৪৭)। পরে গ্রেপ্তারকৃত পাঁচজনকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়। এ নিয়ে দুই দিনে এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হলো ১৬ জন।
অপর দিকে মামলা প্রত্যাহার ও গ্রেপ্তারকৃত শ্রমিকদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে পরিবহন শ্রমিক ও মালিক সমিতি। সকালে প্রেসক্লাবের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এই কর্মসূচি পালন করা তারা।
এ সময় বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, সাবেক জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম শাহীন, শ্রমিকনেতা সৌরভ হোসেন ভুলু, মুনছুর আহমেদ, আনোয়ার হোসেন জুলপু, সামছুল আহসান মামুন ও আল ইমাম মামুনসহ অনেকেই।
বক্তারা বলেন, শ্রমিকদের ভেতরে একটি চক্র প্রবেশ করে বিশৃঙ্খলা করতে পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। অথচ এই ঘটনায় নিরীহ শ্রমিকদের বিরুদ্ধে মামলা দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে জড়িতদের চিহ্নিত করে প্রকৃত আসামিদের বের করতে হবে। এখন পর্যন্ত ১৬ শ্রমিক ও মালিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা হামলার সঙ্গে জড়িত নয়। তাই দ্রুত শ্রমিকদের মুক্তি ও মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান তারা। অন্যথায় আরও কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি দেন বক্তারা।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মোন্নাফ বলেন, পুলিশের ওপর হামলার ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরও পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এখন পর্যন্ত এই মামলায় ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। মামলায় নিরীহ কোনো শ্রমিক যেন হয়রানির শিকার না হয়, সেদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর রয়েছে।
উল্লেখ্য, ফিটনেস ও লাইসেন্সবিহীন সিএনজিচালিত অটোরিকশাসহ সড়কে বিভিন্ন পরিবহন চলাচল করছে। অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে গত বুধবার সকাল থেকে শহরের বাগবাড়ির মেঘনা সড়কের মুখে ট্রাফিক পুলিশ অভিযান শুরু করে। এ সময় বৈধ কাগজপত্র না থাকায় কয়েকটি অটোরিকশা আটক করে ট্রাফিক পুলিশ।
এ ঘটনার জের ধরে অটোরিকশাচালকেরা ট্রাফিক পুলিশের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তিন পুলিশসহ চারজন আহত হয়।
আহত পুলিশ সদস্যরা হচ্ছেন, ট্রাফিক পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক সবুজ মিয়া, কনস্টেবল ঝোটন ভট্টাচার্য ও টারজান বড়ুয়া ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার এক চালক। পরে এ ঘটনায় ট্রাফিক পুলিশের সার্জন উপপরিদর্শক মো. মহিউদ্দিন জুয়েল বাদী হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ২১ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ৭০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে সদর থানায় একটি মামলা করেন।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪