নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের মালেকা বাপের দোকান এলাকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে শিশু তাসফিয়া আক্তার জান্নাত (৪) হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার চার আসামির প্রত্যেকর পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে আসামিদের নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। পরে শুনানি শেষে আমলি আদালত-৩-এর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদুল ইসলাম আসামিদের পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—সোহেল উদ্দিন (২৪), সুজন (২৬), নাইমুল ইসলাম (২১) এবং আকবর হোসেন (২৬)।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জেলা ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর মো. সবজেল হোসেন জানান, মঙ্গলবার দিবাগত রাতে জেলার সুবর্ণচর উপজেলার চরক্লার্ক ইউনিয়নের কেরামতপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাসফিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি রিমন ও তাঁর সহযোগী সোহেল উদ্দিন, সুজন, নাইমুল ইসলাম এবং আকবর হোসেনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। ঘটনাস্থল থেকে গোলাবারুদ, পিস্তল, পাইপগান ও ছয় রাউন্ড গুলি জব্দ করা হয়।
ইন্সপেক্টর সবজেল হোসেন আরও জানান, আজ সকালে আসামিদের মধ্যে চারজনের রিমান্ডের আবেদন করে তাঁদের আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক প্রত্যেকের পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার প্রধান আসামি রিমনের ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, গত বুধবার (১৩ এপ্রিল) তাসফিয়া হত্যাকাণ্ড ঘটে। গত ১৪ এপ্রিল বৃহস্পতিবার দুপুরে নিহতের খালু (খালার স্বামী) হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে বাদশা, রিমনসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে মামলা করেন। মামলায় এ পর্যন্ত এজাহারভুক্ত নয় আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। পরে মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য বেগমগঞ্জ থানা থেকে ডিবিতে হস্তান্তর করা হয়।
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার হাজীপুর ইউনিয়নের মালেকা বাপের দোকান এলাকায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে শিশু তাসফিয়া আক্তার জান্নাত (৪) হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার চার আসামির প্রত্যেকর পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে আসামিদের নোয়াখালী চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। পরে শুনানি শেষে আমলি আদালত-৩-এর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদুল ইসলাম আসামিদের পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—সোহেল উদ্দিন (২৪), সুজন (২৬), নাইমুল ইসলাম (২১) এবং আকবর হোসেন (২৬)।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জেলা ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর মো. সবজেল হোসেন জানান, মঙ্গলবার দিবাগত রাতে জেলার সুবর্ণচর উপজেলার চরক্লার্ক ইউনিয়নের কেরামতপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাসফিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি রিমন ও তাঁর সহযোগী সোহেল উদ্দিন, সুজন, নাইমুল ইসলাম এবং আকবর হোসেনকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। ঘটনাস্থল থেকে গোলাবারুদ, পিস্তল, পাইপগান ও ছয় রাউন্ড গুলি জব্দ করা হয়।
ইন্সপেক্টর সবজেল হোসেন আরও জানান, আজ সকালে আসামিদের মধ্যে চারজনের রিমান্ডের আবেদন করে তাঁদের আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে বিচারক প্রত্যেকের পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার প্রধান আসামি রিমনের ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে বলেও জানান মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
উল্লেখ্য, গত বুধবার (১৩ এপ্রিল) তাসফিয়া হত্যাকাণ্ড ঘটে। গত ১৪ এপ্রিল বৃহস্পতিবার দুপুরে নিহতের খালু (খালার স্বামী) হুমায়ুন কবির বাদী হয়ে বাদশা, রিমনসহ ১৭ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও ১০-১২ জনকে আসামি করে মামলা করেন। মামলায় এ পর্যন্ত এজাহারভুক্ত নয় আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। পরে মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য বেগমগঞ্জ থানা থেকে ডিবিতে হস্তান্তর করা হয়।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫