পানছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্যালিকাকে (১৯) ধর্ষণ ও ঘটনার ভিডিও ধারণ করে প্রচারের দায়ে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তি ভুক্তভোগী নারীর ভগ্নিপতি। আজ সোমবার সকালে আসামি বায়েজিদ মিয়া ওরফে সাদ্দাম (২৫) গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগীর মা। পরে প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় বায়েজিদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মামলা ও ভুক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত বায়েজিদ মিয়া ওরফে সাদ্দাম ২০২০ সালের জুলাই মাসে পারিবারিকভাবে ভুক্তভোগীর বোনকে বিয়ে করেন। গত নভেম্বর তাঁর স্ত্রী পুত্রসন্তান জন্ম দেন। স্ত্রী ও সন্তানের সেবা করার জন্য শাশুড়িকে বলে শ্যালিকাকে বাড়িতে নিয়ে আসেন। পরে বিভিন্ন সময়ে সাদ্দাম তাঁর শ্যালিকাকে দুধ ও পানীয়র সঙ্গে নেশা ও অচেতন করে শারীরিক সম্পর্ক করেন এবং ভিডিও ধারণ করে রাখেন। এসব ঘটনা লজ্জা ও ভয়ে গোপন রাখেন ভুক্তভোগী ওই তরুণী।
গত ডিসেম্বর মাসে সাদ্দামের আচরণে সন্দেহজনক মনে হলে ছোট বোনকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন তাঁর স্ত্রী। ছোট বোনকে বাড়িতে পাঠানোয় স্ত্রীর সঙ্গে খারাপ আচরণ করে তাঁকে শ্বশুরবাড়ি পাঠিয়ে দেন সাদ্দাম। এরপর ৫ জানুয়ারি কিছু আপত্তিকর ছবি সাদ্দাম তাঁর খালা শাশুড়িকে পাঠালে বিষয়টি অবগত হয় ভুক্তভোগীর পরিবার। পরে ভুক্তভোগীর মা মেয়ের কাছে বিস্তারিত জেনে পারিবারিক আলোচনার পর পুলিশের সহায়তা চান।
পানছড়ি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনচারুল করিম গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘বাদীর লিখিত অভিযোগ পেয়ে তাৎক্ষণিক আমলে নিয়ে আসামি সাদ্দামকে গ্রেপ্তার করি। অভিযোগের সত্যতা ও মোবাইল ফোনে ছবি থাকায় নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘আজ দুপুরে ভুক্তভোগীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ও গ্রেপ্তার ব্যক্তিতে খাগড়াছড়ি আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্যালিকাকে (১৯) ধর্ষণ ও ঘটনার ভিডিও ধারণ করে প্রচারের দায়ে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তি ভুক্তভোগী নারীর ভগ্নিপতি। আজ সোমবার সকালে আসামি বায়েজিদ মিয়া ওরফে সাদ্দাম (২৫) গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে এ ঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগীর মা। পরে প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় বায়েজিদের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
মামলা ও ভুক্তভোগীর পরিবার সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত বায়েজিদ মিয়া ওরফে সাদ্দাম ২০২০ সালের জুলাই মাসে পারিবারিকভাবে ভুক্তভোগীর বোনকে বিয়ে করেন। গত নভেম্বর তাঁর স্ত্রী পুত্রসন্তান জন্ম দেন। স্ত্রী ও সন্তানের সেবা করার জন্য শাশুড়িকে বলে শ্যালিকাকে বাড়িতে নিয়ে আসেন। পরে বিভিন্ন সময়ে সাদ্দাম তাঁর শ্যালিকাকে দুধ ও পানীয়র সঙ্গে নেশা ও অচেতন করে শারীরিক সম্পর্ক করেন এবং ভিডিও ধারণ করে রাখেন। এসব ঘটনা লজ্জা ও ভয়ে গোপন রাখেন ভুক্তভোগী ওই তরুণী।
গত ডিসেম্বর মাসে সাদ্দামের আচরণে সন্দেহজনক মনে হলে ছোট বোনকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন তাঁর স্ত্রী। ছোট বোনকে বাড়িতে পাঠানোয় স্ত্রীর সঙ্গে খারাপ আচরণ করে তাঁকে শ্বশুরবাড়ি পাঠিয়ে দেন সাদ্দাম। এরপর ৫ জানুয়ারি কিছু আপত্তিকর ছবি সাদ্দাম তাঁর খালা শাশুড়িকে পাঠালে বিষয়টি অবগত হয় ভুক্তভোগীর পরিবার। পরে ভুক্তভোগীর মা মেয়ের কাছে বিস্তারিত জেনে পারিবারিক আলোচনার পর পুলিশের সহায়তা চান।
পানছড়ি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনচারুল করিম গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘বাদীর লিখিত অভিযোগ পেয়ে তাৎক্ষণিক আমলে নিয়ে আসামি সাদ্দামকে গ্রেপ্তার করি। অভিযোগের সত্যতা ও মোবাইল ফোনে ছবি থাকায় নারী ও শিশু নির্যাতন এবং পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে।’
ওসি আরও বলেন, ‘আজ দুপুরে ভুক্তভোগীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য ও গ্রেপ্তার ব্যক্তিতে খাগড়াছড়ি আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৩ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫