সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
গভীর রাতে ঘুমন্ত এক যুবককে যৌন নিপীড়নের চেষ্টা করেন বৃদ্ধ নুর নবী। একপর্যায়ে নুর নবীকে সজোরে লাথি মারেন ওই যুবক। এতে তিনি বিছানা থেকে ছিঁটকে নিচে পড়ে মাথায় প্রচণ্ড আঘাত পান এবং সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েন। এরপর আহত নুর নবীকে গলায় বৈদ্যুতিক তার পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন যুবক।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মাহমুদুল হকের আদালতে ১৬৪ ধারায় এই জবানবন্দি দিয়েছেন আসামি যুবক। বিয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ।
ওসি জানান, গত বৃহস্পতিবার ভোরে সলিমপুর ইউনিয়নের সাংগু অক্সিজেন রোড এলাকার একটি কালো তেলের ডিপো থেকে গলায় বৈদ্যুতিক তার প্যাঁচানো অবস্থায় পড়ে থাকা মো. নুর নবীর (৬০) রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ডিপোতে থাকা আসামি যুবককে (৩২) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে থানায় নেওয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর কথাবার্তায় বেশ কিছু অসংগতি পরিলক্ষিত হয়। তিনি এটিকে ডাকাতির ঘটনা সাজানোর চেষ্টা করেন। তবে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তিনি হত্যার সত্যতা স্বীকার করেন।
আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে জানান, সাত-আট মাস আগে নুর নবীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। আলাপের একপর্যায়ে আসামি যুবককে তাঁর সঙ্গে রাতে ডিপোতে থাকতে বলেন নুর নবী। সে জন্য ভাড়া বাবদ তাঁকে ১ হাজার টাকা দিতে বলেন। নুর নবীর সঙ্গে ডিপোতে ১০-১৫ দিন থাকার পর একদিন রাতে পেপসি খাওয়ানোর কথা বলে তাঁকে নেশাজাতীয় পানীয় পান করান নুর নবী। পেপসি খেয়ে তিনি গভীর ঘুমে ঘুমিয়ে পড়লে তাঁকে যৌন নিপীড়ন করেন নুর নবী।
সেদিনের পর থেকে প্রায় রাতেই নেশা করে এসে নুর নবী তাঁকে যৌন নিপীড়ন করতেন। গত বুধবার গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় যৌন নিপীড়নের চেষ্টা করলে তিনি নুর নবীকে সজোরে লাথি মারেন। এতে নিচে ছিটকে পড়ে আহত হন তিনি। এরপর নুর নবীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন এবং তাঁর সঙ্গে থাকা ৪০ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন আসামি। পরে পুলিশের কাছে ধরা পড়ার ভয়ে ডাকাতির নাটক সাজান এবং ডাকাতেরা নুর নবীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছেন বলে তাঁর ছেলে সাজ্জাদকে মুঠোফোনে জানান।
গভীর রাতে ঘুমন্ত এক যুবককে যৌন নিপীড়নের চেষ্টা করেন বৃদ্ধ নুর নবী। একপর্যায়ে নুর নবীকে সজোরে লাথি মারেন ওই যুবক। এতে তিনি বিছানা থেকে ছিঁটকে নিচে পড়ে মাথায় প্রচণ্ড আঘাত পান এবং সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়েন। এরপর আহত নুর নবীকে গলায় বৈদ্যুতিক তার পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন যুবক।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মাহমুদুল হকের আদালতে ১৬৪ ধারায় এই জবানবন্দি দিয়েছেন আসামি যুবক। বিয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তোফায়েল আহমেদ।
ওসি জানান, গত বৃহস্পতিবার ভোরে সলিমপুর ইউনিয়নের সাংগু অক্সিজেন রোড এলাকার একটি কালো তেলের ডিপো থেকে গলায় বৈদ্যুতিক তার প্যাঁচানো অবস্থায় পড়ে থাকা মো. নুর নবীর (৬০) রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ডিপোতে থাকা আসামি যুবককে (৩২) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে থানায় নেওয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর কথাবার্তায় বেশ কিছু অসংগতি পরিলক্ষিত হয়। তিনি এটিকে ডাকাতির ঘটনা সাজানোর চেষ্টা করেন। তবে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তিনি হত্যার সত্যতা স্বীকার করেন।
আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে জানান, সাত-আট মাস আগে নুর নবীর সঙ্গে তাঁর পরিচয় হয়। আলাপের একপর্যায়ে আসামি যুবককে তাঁর সঙ্গে রাতে ডিপোতে থাকতে বলেন নুর নবী। সে জন্য ভাড়া বাবদ তাঁকে ১ হাজার টাকা দিতে বলেন। নুর নবীর সঙ্গে ডিপোতে ১০-১৫ দিন থাকার পর একদিন রাতে পেপসি খাওয়ানোর কথা বলে তাঁকে নেশাজাতীয় পানীয় পান করান নুর নবী। পেপসি খেয়ে তিনি গভীর ঘুমে ঘুমিয়ে পড়লে তাঁকে যৌন নিপীড়ন করেন নুর নবী।
সেদিনের পর থেকে প্রায় রাতেই নেশা করে এসে নুর নবী তাঁকে যৌন নিপীড়ন করতেন। গত বুধবার গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় যৌন নিপীড়নের চেষ্টা করলে তিনি নুর নবীকে সজোরে লাথি মারেন। এতে নিচে ছিটকে পড়ে আহত হন তিনি। এরপর নুর নবীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন এবং তাঁর সঙ্গে থাকা ৪০ হাজার টাকা নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন আসামি। পরে পুলিশের কাছে ধরা পড়ার ভয়ে ডাকাতির নাটক সাজান এবং ডাকাতেরা নুর নবীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছেন বলে তাঁর ছেলে সাজ্জাদকে মুঠোফোনে জানান।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৫ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৪ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫