মোস্তাকিম ফারুকী
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডের গৃহস্থালি বর্জ্য এইচটিএসে পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রতিটি বাড়ি ও ফ্ল্যাট থেকে মাসে এক শ থেকে ৫ শ টাকা আদায় করা হচ্ছে। তবে নাগরিকদের অভিযোগ, টাকা দিয়েও তাঁরা সেবা পাচ্ছে না। বর্জ্য এইচটিএসের বদলে ফেলে দেওয়া হচ্ছে বুড়িগঙ্গায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর লালবাগ বেড়ি বাঁধ, কামরাঙ্গীরচর চর, শ্যামবাজার, সদরঘাট, কেরানীগঞ্জের আগানগর, তৈল ঘাট ও পার গেন্ডারিয়া এলাকা ও আশপাশের এলাকার বাসাবাড়ি থেকে সংগৃহীত বর্জ্য নদীতে ফেলা হচ্ছে। বাসাবাড়ি থেকে ভ্যানের মাধ্যমে সংগ্রহ করা বর্জ্য নদীর পাড়ে এনে স্তূপ করা হচ্ছে। পরে রাত ও দিনের সুবিধা জনক সময়ে ওই সব বর্জ্য শ্রমিকেরা কোদাল দিয়ে টেনে নদীর পানিতে ভাসিয়ে দিচ্ছে। এলাকার বাসিন্দা ও চলাচলরত মানুষ বর্জ্যের উৎকট দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।
এ ছাড়া প্রতিদিন সদরঘাটে চলাচলকারী শতাধিক লঞ্চের বর্জ্যও সরাসরি নদীতে ফেলা হচ্ছে। শ্যামবাজার ও বাদামতলীর আড়তের বর্জ্য ছাড়ায় চর কালীগঞ্জের ডক ইয়ার্ডগুলোতে জাহাজ মেরামতকালে তেল, রং ও লোহার মরিচাসহ বিভিন্ন রাসায়নিক বর্জ্য নদীতে ফেলা হচ্ছে। ওই সব এলাকায় ময়লা ফেলা লোকেরা রাজনৈতিক মদদপুষ্ট হওয়ায় সাধারণ মানুষের প্রতিবাদ করতে পারছে না বলে জানিয়েছেন এলাকার একাধিক ব্যক্তি ও জনপ্রতিনিধিরা। শুধু গৃহস্থালি বর্জ্যই নয়, রাজধানীর থেকে ওয়াসা ও সিটি করপোরেশনের ২৫০ ড্রেনের মাধ্যমে বুড়িগঙ্গায় প্রতিদিন অন্তত ৫০ হাজার টন বর্জ্য ফেলা হচ্ছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
ইসলামবাগ এলাকায় একজন ব্যবসায়ী জানান, আগে সপ্তাহে ছয় দিন ময়লা নিলেও এখন ৪ দিন নিচ্ছে। প্রতিটি বাড়ির নিচে ড্রামে ময়লা ফেলার জন্য বলা হয়েছে। বাসিন্দারা উপায়ান্তর না পেয়ে প্রত্যেক বাড়িতে ড্রামে ময়লা জমা করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে সমগ্র এলাকা ডাস্টবিনে পরিণত হয়েছে। দুই তিন দিন পুরোনো ময়লার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে বাসিন্দারা। এভাবে পুরোনো ঢাকায় নদী পাড়ের ওয়ার্ডগুলোতে সৃষ্ট মানব বর্জ্য বুড়িগঙ্গায় নিক্ষিপ্ত হচ্ছে। বর্জ্যের দুর্গন্ধে বাসিন্দা ও নদীতে পারাপার হওয়া মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। এ ছাড়া নদী লাগোয়া কাঁচা মালের আড়ত ও নৌযান মেরামতের বর্জ্যও ফেলা হচ্ছে নদীতে। নদী দূষণ রোধে উচ্চ আদালতের নির্দেশনাও উপেক্ষিত হচ্ছে। বুড়িগঙ্গার তীর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
কাউসার নামের স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ময়লা বাণিজ্য করে ক্ষমতাসীন দলের অনেক নেতা রাতারাতি নিজেদের ভাগ্য বদলে ফেলেছেন। তাঁদের নিয়োগ দেওয়া লোকজন দিয়ে প্রতিটি বাড়ি ও ফ্ল্যাট থেকে প্রতি মাসে ১ শ থেকে ৫ শ টাকা পর্যন্ত আদায় করছেন। নদীতে বর্জ্য ফেলার নির্দেশদাতারা সাধারণত ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতা হওয়ায় ভয়ে কেউ প্রতিবাদ করেন না।
আগানগর বটতলা ঘাটে বর্জ্য ফেলা প্রসঙ্গে একাধিক মাঝি বলেন, ময়লার ইজারাদারেরা অনেক ক্ষমতাশালী। আগানগর ইউনিয়নের সমস্ত বাসাবাড়ির ময়লা রাতের আঁধারে বুড়িগঙ্গায় ফেলা হলেও কেউ কোনো টুঁ শব্দটি করে না। অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যানও কথা বলতে পারছেন না বলে জানান তাঁরা।
জানা যায়, ২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণা করেছে উচ্চ আদালত। তখন থেকে নদী দখল, ভরাট, নদী দূষণ ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে বলে ঘোষণা দেন আদালত। ওই রায়ে দেশের সব নদ-নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণা করে সরকারি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ১৭ দফা নির্দেশনা দেয় আদালত। ওই নির্দেশনা অনুযায়ী সরকার নদী দখল ও দূষণকারীদের তালিকা করে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশও করেছে। এ ছাড়া তাঁদের নির্বাচনে অযোগ্য ও ব্যাংক ঋণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া, দায়ীদের অর্থে নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। যদিও উক্ত নির্দেশনাগুলো এখন পর্যন্ত বাস্তবে প্রয়োগ হতে দেখা যায়নি।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান এ এস এম আলী কবীর বলেন, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের লজিস্টিক সাপোর্ট না থাকায় অন্যান্য সংস্থার ওপর নির্ভর করতে হয়। এর পরেও দখল ও দূষণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ তাঁর।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. আব্দুর রহমান মিয়াজী বলেন, জনগণ সচেতন না হলে নদীতে বর্জ্য ফেলা থামানো সম্ভব নয়। সিটি করপোরেশন থেকে প্রতিটি ওয়ার্ডে ময়লা ফেলার জন্য ঠিকাদার নিযুক্ত করা আছে। কিন্তু, ধার্যকৃত ৩০ টাকা বাঁচাতে তাঁরা নদীতে ময়লা ফেলছেন। আমরা বারবার বিআইডব্লিউটিএ ও লঞ্চ মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছি এবং ময়লাগুলো একটা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে বলেছি। কিন্তু তাঁরা কথা আমলে নেয়নি, নিয়মিতই ময়লা ফেলে যাচ্ছে। বিশেষ করে সদরঘাট এলাকার মুন কমপ্লেক্স অনবরত এই কাজ করে যাচ্ছে।
ডিএসসিসি ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার নূরে আলম বলেন, কামরাঙ্গীরচরে কোন সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন না থাকায় বাসা-বাড়ির ময়লা নদীর পাড়ে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় রাখা হয়। সেখান থেকে গাড়িতে করে বর্জ্য ডাম্পিং এ পৌঁছানো হয়। ঠিকাদার কর্তৃক অতিরিক্ত টাকা আদায়ের কথা অস্বীকার করেন তিনি।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রতিটি ওয়ার্ডের গৃহস্থালি বর্জ্য এইচটিএসে পৌঁছে দেওয়ার জন্য প্রতিটি বাড়ি ও ফ্ল্যাট থেকে মাসে এক শ থেকে ৫ শ টাকা আদায় করা হচ্ছে। তবে নাগরিকদের অভিযোগ, টাকা দিয়েও তাঁরা সেবা পাচ্ছে না। বর্জ্য এইচটিএসের বদলে ফেলে দেওয়া হচ্ছে বুড়িগঙ্গায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, রাজধানীর লালবাগ বেড়ি বাঁধ, কামরাঙ্গীরচর চর, শ্যামবাজার, সদরঘাট, কেরানীগঞ্জের আগানগর, তৈল ঘাট ও পার গেন্ডারিয়া এলাকা ও আশপাশের এলাকার বাসাবাড়ি থেকে সংগৃহীত বর্জ্য নদীতে ফেলা হচ্ছে। বাসাবাড়ি থেকে ভ্যানের মাধ্যমে সংগ্রহ করা বর্জ্য নদীর পাড়ে এনে স্তূপ করা হচ্ছে। পরে রাত ও দিনের সুবিধা জনক সময়ে ওই সব বর্জ্য শ্রমিকেরা কোদাল দিয়ে টেনে নদীর পানিতে ভাসিয়ে দিচ্ছে। এলাকার বাসিন্দা ও চলাচলরত মানুষ বর্জ্যের উৎকট দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।
এ ছাড়া প্রতিদিন সদরঘাটে চলাচলকারী শতাধিক লঞ্চের বর্জ্যও সরাসরি নদীতে ফেলা হচ্ছে। শ্যামবাজার ও বাদামতলীর আড়তের বর্জ্য ছাড়ায় চর কালীগঞ্জের ডক ইয়ার্ডগুলোতে জাহাজ মেরামতকালে তেল, রং ও লোহার মরিচাসহ বিভিন্ন রাসায়নিক বর্জ্য নদীতে ফেলা হচ্ছে। ওই সব এলাকায় ময়লা ফেলা লোকেরা রাজনৈতিক মদদপুষ্ট হওয়ায় সাধারণ মানুষের প্রতিবাদ করতে পারছে না বলে জানিয়েছেন এলাকার একাধিক ব্যক্তি ও জনপ্রতিনিধিরা। শুধু গৃহস্থালি বর্জ্যই নয়, রাজধানীর থেকে ওয়াসা ও সিটি করপোরেশনের ২৫০ ড্রেনের মাধ্যমে বুড়িগঙ্গায় প্রতিদিন অন্তত ৫০ হাজার টন বর্জ্য ফেলা হচ্ছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
ইসলামবাগ এলাকায় একজন ব্যবসায়ী জানান, আগে সপ্তাহে ছয় দিন ময়লা নিলেও এখন ৪ দিন নিচ্ছে। প্রতিটি বাড়ির নিচে ড্রামে ময়লা ফেলার জন্য বলা হয়েছে। বাসিন্দারা উপায়ান্তর না পেয়ে প্রত্যেক বাড়িতে ড্রামে ময়লা জমা করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে সমগ্র এলাকা ডাস্টবিনে পরিণত হয়েছে। দুই তিন দিন পুরোনো ময়লার দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে বাসিন্দারা। এভাবে পুরোনো ঢাকায় নদী পাড়ের ওয়ার্ডগুলোতে সৃষ্ট মানব বর্জ্য বুড়িগঙ্গায় নিক্ষিপ্ত হচ্ছে। বর্জ্যের দুর্গন্ধে বাসিন্দা ও নদীতে পারাপার হওয়া মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। এ ছাড়া নদী লাগোয়া কাঁচা মালের আড়ত ও নৌযান মেরামতের বর্জ্যও ফেলা হচ্ছে নদীতে। নদী দূষণ রোধে উচ্চ আদালতের নির্দেশনাও উপেক্ষিত হচ্ছে। বুড়িগঙ্গার তীর ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
কাউসার নামের স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ময়লা বাণিজ্য করে ক্ষমতাসীন দলের অনেক নেতা রাতারাতি নিজেদের ভাগ্য বদলে ফেলেছেন। তাঁদের নিয়োগ দেওয়া লোকজন দিয়ে প্রতিটি বাড়ি ও ফ্ল্যাট থেকে প্রতি মাসে ১ শ থেকে ৫ শ টাকা পর্যন্ত আদায় করছেন। নদীতে বর্জ্য ফেলার নির্দেশদাতারা সাধারণত ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতা হওয়ায় ভয়ে কেউ প্রতিবাদ করেন না।
আগানগর বটতলা ঘাটে বর্জ্য ফেলা প্রসঙ্গে একাধিক মাঝি বলেন, ময়লার ইজারাদারেরা অনেক ক্ষমতাশালী। আগানগর ইউনিয়নের সমস্ত বাসাবাড়ির ময়লা রাতের আঁধারে বুড়িগঙ্গায় ফেলা হলেও কেউ কোনো টুঁ শব্দটি করে না। অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যানও কথা বলতে পারছেন না বলে জানান তাঁরা।
জানা যায়, ২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণা করেছে উচ্চ আদালত। তখন থেকে নদী দখল, ভরাট, নদী দূষণ ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে বলে ঘোষণা দেন আদালত। ওই রায়ে দেশের সব নদ-নদীকে জীবন্ত সত্তা ঘোষণা করে সরকারি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে ১৭ দফা নির্দেশনা দেয় আদালত। ওই নির্দেশনা অনুযায়ী সরকার নদী দখল ও দূষণকারীদের তালিকা করে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশও করেছে। এ ছাড়া তাঁদের নির্বাচনে অযোগ্য ও ব্যাংক ঋণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া, দায়ীদের অর্থে নদী দখল ও দূষণমুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়। যদিও উক্ত নির্দেশনাগুলো এখন পর্যন্ত বাস্তবে প্রয়োগ হতে দেখা যায়নি।
জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান এ এস এম আলী কবীর বলেন, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের লজিস্টিক সাপোর্ট না থাকায় অন্যান্য সংস্থার ওপর নির্ভর করতে হয়। এর পরেও দখল ও দূষণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ তাঁর।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৩৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. আব্দুর রহমান মিয়াজী বলেন, জনগণ সচেতন না হলে নদীতে বর্জ্য ফেলা থামানো সম্ভব নয়। সিটি করপোরেশন থেকে প্রতিটি ওয়ার্ডে ময়লা ফেলার জন্য ঠিকাদার নিযুক্ত করা আছে। কিন্তু, ধার্যকৃত ৩০ টাকা বাঁচাতে তাঁরা নদীতে ময়লা ফেলছেন। আমরা বারবার বিআইডব্লিউটিএ ও লঞ্চ মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছি এবং ময়লাগুলো একটা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলতে বলেছি। কিন্তু তাঁরা কথা আমলে নেয়নি, নিয়মিতই ময়লা ফেলে যাচ্ছে। বিশেষ করে সদরঘাট এলাকার মুন কমপ্লেক্স অনবরত এই কাজ করে যাচ্ছে।
ডিএসসিসি ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার নূরে আলম বলেন, কামরাঙ্গীরচরে কোন সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন না থাকায় বাসা-বাড়ির ময়লা নদীর পাড়ে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় রাখা হয়। সেখান থেকে গাড়িতে করে বর্জ্য ডাম্পিং এ পৌঁছানো হয়। ঠিকাদার কর্তৃক অতিরিক্ত টাকা আদায়ের কথা অস্বীকার করেন তিনি।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৬ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৬ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২০ দিন আগে