ঢামেক প্রতিনিধি
রাজধানীর দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে চলন্ত বাস থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়ায় আহত যাত্রী আবু সায়েম মুরাদ (৩৫) হাসপাতালে মারা গেছেন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ জনতা বাসটিতে আগুন দিয়েছে। বাসের চালক-হেলপারকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
আজ শনিবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে যাত্রাবাড়ী শহীদ ফারুক রোডে টনি টাওয়ারের সামনে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় আবু সায়েম মুরাদকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সন্ধ্যা ৭টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
আবু সায়েম মুরাদ শহীদ ফারুক রোডের টনি টাওয়ার এলাকার মৃত হেদায়েত উল্লাহর ছেলে। দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে মুরাদ ছিলেন তৃতীয়। একটি বায়িং হাউসে চাকরি করতেন তিনি।
যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল ইসলাম জানান, চলন্ত বাস থেকে তাঁকে মারধর করে ফেলে দেওয়ার পর ওই বাসের চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। ঘটনার পরপর স্থানীয় ক্ষুব্ধ জনতা বাসটিতে আগুন দিয়েছে এবং চালক ও তাঁর সহকারীকে গণধোলাই দিয়েছে। আটক বাসচালক শাহআলম (৪৫) ও সহকারী মোহনকে (২০) চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মুরাদের মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।
মুরাদের বড় ভাই আবু সাদাত সায়েদ বলেন, ‘মুরাদ মতিঝিলে একটি বায়িং হাউসে চাকরি করত। বিকেলে ৮ নম্বর বাসে করে মতিঝিল থেকে যাত্রাবাড়ীর বাসায় ফিরছিল। শহীদ ফারুক রোডে বাসের কন্ডাক্টর তাকে মারধর করে চলন্ত বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন। এরপর ওই বাসের চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে মারা যায় মুরাদ।’
যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজারুল ইসলাম বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনায় এক ব্যক্তি মারা গেছেন। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে উত্তেজিত জনতা সেই বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং বাসের চালক ও হেলপারকে মারধর করে। আগুনে বাসটি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। আরও বিস্তারিত ঘটনা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
রাজধানীর দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে চলন্ত বাস থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়ায় আহত যাত্রী আবু সায়েম মুরাদ (৩৫) হাসপাতালে মারা গেছেন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ জনতা বাসটিতে আগুন দিয়েছে। বাসের চালক-হেলপারকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
আজ শনিবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে যাত্রাবাড়ী শহীদ ফারুক রোডে টনি টাওয়ারের সামনে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় আবু সায়েম মুরাদকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক সন্ধ্যা ৭টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
আবু সায়েম মুরাদ শহীদ ফারুক রোডের টনি টাওয়ার এলাকার মৃত হেদায়েত উল্লাহর ছেলে। দুই ভাই দুই বোনের মধ্যে মুরাদ ছিলেন তৃতীয়। একটি বায়িং হাউসে চাকরি করতেন তিনি।
যাত্রাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আশরাফুল ইসলাম জানান, চলন্ত বাস থেকে তাঁকে মারধর করে ফেলে দেওয়ার পর ওই বাসের চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। ঘটনার পরপর স্থানীয় ক্ষুব্ধ জনতা বাসটিতে আগুন দিয়েছে এবং চালক ও তাঁর সহকারীকে গণধোলাই দিয়েছে। আটক বাসচালক শাহআলম (৪৫) ও সহকারী মোহনকে (২০) চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। মুরাদের মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।
মুরাদের বড় ভাই আবু সাদাত সায়েদ বলেন, ‘মুরাদ মতিঝিলে একটি বায়িং হাউসে চাকরি করত। বিকেলে ৮ নম্বর বাসে করে মতিঝিল থেকে যাত্রাবাড়ীর বাসায় ফিরছিল। শহীদ ফারুক রোডে বাসের কন্ডাক্টর তাকে মারধর করে চলন্ত বাস থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন। এরপর ওই বাসের চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে মারা যায় মুরাদ।’
যাত্রাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজারুল ইসলাম বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনায় এক ব্যক্তি মারা গেছেন। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে উত্তেজিত জনতা সেই বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং বাসের চালক ও হেলপারকে মারধর করে। আগুনে বাসটি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। আরও বিস্তারিত ঘটনা জানার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫