পাংশা (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর পাংশায় জেসমিন খাতুন (২২) নামের এক পুত্রবধূর মরদেহ হাসপাতালে রেখে ভয়ে পালিয়ে গেছেন শ্বশুর বাড়ির লোকজন। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পাংশা উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জেসমিন খাতুন উপজেলার সরিষা ইউনিয়নের কোলানগর গ্রামের মাজেদ আলী মণ্ডলের কন্যা ও উপজেলার মৌরাট ইউপির ধূলিয়াট গ্রামের মন্টু আলী মিয়ার ছেলে লাবলু মিয়ার স্ত্রী। জেসমিন লাবলু দম্পতির রিজভী নামের ৩ বছরের এক ছেলে সন্তান এবং লাবিয়া নামের আড়াই মাসের এক কন্যা সন্তান রয়েছে।
পাংশা মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোতালেব হোসেন বিষয়টা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় পাংশা মডেল থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
এ বিষয়ে জেসমিনের শ্বশুর বাড়ির লোকজন বলেন, স্বামী-স্ত্রী মধ্যে ঝগড়া হলে জেসমিন গলায় ফাঁস নেন।
নিহত পুত্রবধূ জেসমিনের (বাবার বাড়ি) লোকজনের অভিযোগ, বিগত ৫-৬ বছর পূর্বে জেসমিন দম্পতির বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই জেসমিনের স্বামী লাবলু সহ পরিবারের লোকজন জেসমিনকে প্রায়ই গালিগালাজ ও গালমন্দসহ নির্যাতন করতেন। ঘটনার দিবাগত রাতে স্বামী-স্ত্রী মধ্যে ঝগড়া হলে জেসমিন রাতেই মনের ক্ষোভে ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস নেন। পরে বাড়ির লোকজন টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে জেসমিনের বাবার বাড়ির লোকজন হাসপাতালে আসলে উভয়ের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। এ সময় জেসমিনের বাবার বাড়ির লোকজন ও স্বজনদের ভয়ে স্বামীর বাড়ির লোকজন জেসমিনের মরদেহ হাসপাতালে ফেলে রেখে ভয়ে পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে পাংশা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) উত্তম কুমার ঘোষ জানান, এ ঘটনায় (বুধবার) থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা করেছে এবং মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ী মর্গে পাঠানো হয়েছে।
রাজবাড়ীর পাংশায় জেসমিন খাতুন (২২) নামের এক পুত্রবধূর মরদেহ হাসপাতালে রেখে ভয়ে পালিয়ে গেছেন শ্বশুর বাড়ির লোকজন। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পাংশা উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, জেসমিন খাতুন উপজেলার সরিষা ইউনিয়নের কোলানগর গ্রামের মাজেদ আলী মণ্ডলের কন্যা ও উপজেলার মৌরাট ইউপির ধূলিয়াট গ্রামের মন্টু আলী মিয়ার ছেলে লাবলু মিয়ার স্ত্রী। জেসমিন লাবলু দম্পতির রিজভী নামের ৩ বছরের এক ছেলে সন্তান এবং লাবিয়া নামের আড়াই মাসের এক কন্যা সন্তান রয়েছে।
পাংশা মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোতালেব হোসেন বিষয়টা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় পাংশা মডেল থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
এ বিষয়ে জেসমিনের শ্বশুর বাড়ির লোকজন বলেন, স্বামী-স্ত্রী মধ্যে ঝগড়া হলে জেসমিন গলায় ফাঁস নেন।
নিহত পুত্রবধূ জেসমিনের (বাবার বাড়ি) লোকজনের অভিযোগ, বিগত ৫-৬ বছর পূর্বে জেসমিন দম্পতির বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই জেসমিনের স্বামী লাবলু সহ পরিবারের লোকজন জেসমিনকে প্রায়ই গালিগালাজ ও গালমন্দসহ নির্যাতন করতেন। ঘটনার দিবাগত রাতে স্বামী-স্ত্রী মধ্যে ঝগড়া হলে জেসমিন রাতেই মনের ক্ষোভে ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস নেন। পরে বাড়ির লোকজন টের পেয়ে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে জেসমিনের বাবার বাড়ির লোকজন হাসপাতালে আসলে উভয়ের মধ্যে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। এ সময় জেসমিনের বাবার বাড়ির লোকজন ও স্বজনদের ভয়ে স্বামীর বাড়ির লোকজন জেসমিনের মরদেহ হাসপাতালে ফেলে রেখে ভয়ে পালিয়ে যান।
এ বিষয়ে পাংশা মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) উত্তম কুমার ঘোষ জানান, এ ঘটনায় (বুধবার) থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা করেছে এবং মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ী মর্গে পাঠানো হয়েছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৭ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৬ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫