নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বুড়িগঙ্গাপাড়ের ওয়াকওয়ে যেন মৃত্যুফাঁদ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান হাওলাদার।
আজ শুক্রবার বিকেলে বুড়িগঙ্গাতীরের ‘জীবন ও জীবিকা বিনষ্টকারী’ ওয়াকওয়ে অপসারণের দাবিতে বছিলা পুরোনো প্রাইমারি স্কুলসংলগ্ন এলাকায় আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা এবং ধরিত্রী রক্ষায় আমরা যৌথভাবে এই সভা এবং পাশাপাশি মানববন্ধনের আয়োজন করে।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘আজকে এই নদীপাড়ে দাঁড়িয়ে আমি সত্যিই হতাশ হয়েছি। কীভাবে একজন ইঞ্জিনিয়ারের মাথায় এমন ধ্বংসাত্মক পরিকল্পনা আসে। এই মৃত্যুঝুঁকির জায়গায় শিশুরা দৌড়াতে পারবে না। এমন নির্দেশ হাইকোর্ট কখনো দেননি। হাইকোর্ট বলেছেন, নদীর পাড়ে সবুজায়ন অথবা ওয়াকওয়ে এমনভাবে নির্মাণ করতে হবে, যেন উদ্ধার করা জায়গা পুনরায় দখল করতে না পারে। কিন্তু এখানে এমনভাবে ওয়াকওয়ে তৈরি করা হয়েছে, যেন এটা একটা মৃত্যুফাঁদ। দ্রুত এই পরিকল্পনার পুনর্মূল্যায়ন করে মানুষের জন্য নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে, নদীকেও রক্ষা করতে হবে।’
সভায় পরিবেশ রক্ষা সংগঠন ধরিত্রী রক্ষায় আমরার (ধরা) সদস্যসচিব শরীফ জামিল বলেছেন, বুড়িগঙ্গাপাড়ে ওয়াকওয়ে ও সীমানা পিলার বসানোর মাধ্যমে নদীর অংশ দখলদারদের দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বিগত সরকারের আমলে একদিকে শত শত কোটি টাকার টেন্ডার-বাণিজ্য হয়েছে, অন্যদিকে হাজার হাজার কোটি টাকার নদীর পাড়, প্লাবন অঞ্চল দখলদারদের দিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ধরার সদস্যসচিব বলেন, ২০০৯ সালে হাইকোর্ট নদীর সীমানা নির্ধারণের জন্য যে রায় দিয়েছিলেন, তারই প্রেক্ষাপটে রায়ের তৃতীয় ধাপে সবুজায়ন কিংবা ওয়াকওয়ে নির্মাণ করতে বলা হয়েছে। তবে যেভাবে নদীর সঙ্গে পাড় ও ঢালকে বিচ্ছিন্ন করে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে, তাতে নদীপারের মানুষের জীবন-জীবিকাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে। তাঁদের আয়ের উৎস গবাদিপশু নদীসংলগ্ন বিচরণ এলাকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানার সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় আরও বক্তব্য দেন ইআরডিএর নির্বাহী পরিচালক মনির হোসেন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী, স্থানীয় বাসিন্দা মো. মানিক, হাজী নূর মোহাম্মদ ও মোহাম্মদ লাল এবং রিভার বাংলার সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ, মিশন গ্রীন বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক আহসান রনি প্রমুখ।
বুড়িগঙ্গাপাড়ের ওয়াকওয়ে যেন মৃত্যুফাঁদ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান হাওলাদার।
আজ শুক্রবার বিকেলে বুড়িগঙ্গাতীরের ‘জীবন ও জীবিকা বিনষ্টকারী’ ওয়াকওয়ে অপসারণের দাবিতে বছিলা পুরোনো প্রাইমারি স্কুলসংলগ্ন এলাকায় আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
স্থানীয় বাসিন্দা এবং ধরিত্রী রক্ষায় আমরা যৌথভাবে এই সভা এবং পাশাপাশি মানববন্ধনের আয়োজন করে।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, ‘আজকে এই নদীপাড়ে দাঁড়িয়ে আমি সত্যিই হতাশ হয়েছি। কীভাবে একজন ইঞ্জিনিয়ারের মাথায় এমন ধ্বংসাত্মক পরিকল্পনা আসে। এই মৃত্যুঝুঁকির জায়গায় শিশুরা দৌড়াতে পারবে না। এমন নির্দেশ হাইকোর্ট কখনো দেননি। হাইকোর্ট বলেছেন, নদীর পাড়ে সবুজায়ন অথবা ওয়াকওয়ে এমনভাবে নির্মাণ করতে হবে, যেন উদ্ধার করা জায়গা পুনরায় দখল করতে না পারে। কিন্তু এখানে এমনভাবে ওয়াকওয়ে তৈরি করা হয়েছে, যেন এটা একটা মৃত্যুফাঁদ। দ্রুত এই পরিকল্পনার পুনর্মূল্যায়ন করে মানুষের জন্য নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে, নদীকেও রক্ষা করতে হবে।’
সভায় পরিবেশ রক্ষা সংগঠন ধরিত্রী রক্ষায় আমরার (ধরা) সদস্যসচিব শরীফ জামিল বলেছেন, বুড়িগঙ্গাপাড়ে ওয়াকওয়ে ও সীমানা পিলার বসানোর মাধ্যমে নদীর অংশ দখলদারদের দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বিগত সরকারের আমলে একদিকে শত শত কোটি টাকার টেন্ডার-বাণিজ্য হয়েছে, অন্যদিকে হাজার হাজার কোটি টাকার নদীর পাড়, প্লাবন অঞ্চল দখলদারদের দিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ধরার সদস্যসচিব বলেন, ২০০৯ সালে হাইকোর্ট নদীর সীমানা নির্ধারণের জন্য যে রায় দিয়েছিলেন, তারই প্রেক্ষাপটে রায়ের তৃতীয় ধাপে সবুজায়ন কিংবা ওয়াকওয়ে নির্মাণ করতে বলা হয়েছে। তবে যেভাবে নদীর সঙ্গে পাড় ও ঢালকে বিচ্ছিন্ন করে ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হয়েছে, তাতে নদীপারের মানুষের জীবন-জীবিকাকে ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে। তাঁদের আয়ের উৎস গবাদিপশু নদীসংলগ্ন বিচরণ এলাকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানার সঞ্চালনায় প্রতিবাদ সভায় আরও বক্তব্য দেন ইআরডিএর নির্বাহী পরিচালক মনির হোসেন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক মীর মোহাম্মদ আলী, স্থানীয় বাসিন্দা মো. মানিক, হাজী নূর মোহাম্মদ ও মোহাম্মদ লাল এবং রিভার বাংলার সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ, মিশন গ্রীন বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক আহসান রনি প্রমুখ।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
০৭ নভেম্বর ২০২৪