তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
রাজধানীর লালমাটিয়া ও মোহাম্মদপুর এলাকায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ২০টি আবাসিক ভবন নির্মাণ করেছে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ (জাগৃক)। ছয়তলাবিশিষ্ট এসব ভবনে দুটি করে ইউনিটে ১০টি ফ্ল্যাট রয়েছে। এসব আবাসিক এলাকার সৌন্দর্য ও পরিবেশ নষ্ট করে ফ্ল্যাট সম্প্রসারণসহ ভবনের ফাঁকা জায়গায় অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে বরাদ্দগ্রহীতাদের বিরুদ্ধে।
জাগৃকের পক্ষ থেকে বাধা দিলেও তা আমলে নিচ্ছেন না বরাদ্দগ্রহীতারা। এ অবস্থায় জাগৃকের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
জানতে চাইলে জাগৃকের নির্বাহী প্রকৌশলী (ঢাকা বিভাগ-২) আহমেদ আবদুল্লাহ নূর বলেন, ‘কলোনিতে অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণের বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। কাজে বাধা দেওয়ার পর তা লিখিত অভিযোগ হিসেবে থানা-পুলিশকেও জানানো হয়েছে।’
জাগৃকের কর্মকর্তারা জানান, মোহাম্মদপুর ও লালমাটিয়া এলাকায় থাকা সরকারি ২০টি আবাসিক ভবনের বরাদ্দগ্রহীতারা ইচ্ছেমতো রুম বাড়ানোর কাজ করছেন। জাগৃকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাধা দিলেও তা আমলে নিচ্ছেন না তাঁরা। বসবাসকারীরা সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা হওয়ার তাঁরা প্রভাব বিস্তার করেন। এ অবস্থায় সম্প্রতি জাগৃকের পক্ষ থেকে মহানগর পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনারের কাছে চিঠি দেন সংস্থাটির নির্বাহী প্রকৌশলী আহমেদ আব্দুল্লাহ নূর।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ২০০৪-২০২৫ সালে নির্মিত মোহাম্মদপুর হাউজিং এস্টেটের “এ” ব্লকের নিউ কলোনি এলাকায় ৫০০ ফ্ল্যাট প্রকল্পের আওতায় নির্মিত (নিউ কলোনি খেলার মাঠ) এনএইচবি-১০ নম্বর ভবনের ১০টি ফ্ল্যাট লিজ দেওয়া হয়েছে। সরকার নির্মিত ভবনের উত্তর দিকে গাছ ও পরিবেশ ধ্বংস করে অনুমোদনহীনভাবে ভবন কমিটির উদ্যোগে আলাদা ভবন করার জন্য কলামের বেজ ও ঢালাই দেওয়া হচ্ছে। এরপর সংশ্লিষ্ট উপবিভাগীয় প্রকৌশলীর দপ্তর থেকে গত বছরের ১০ ডিসেম্বর নোটিশ দেওয়া হলে কিছুদিন কাজ বন্ধ রাখা হয়। পরে পুনরায় ভবন নির্মাণ শুরু করেন তাঁরা। এরপর গত ১১ জানুয়ারিতে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করা হয়। মাঠপর্যায়ে কিছুদিন কাজ বন্ধ করার পর গত ২৬ জানুয়ারি থেকে আবারও ছাদের শাটার করতে দেখা যায়। এভাবে সরকারি সম্পত্তিতে অবৈধ নির্মাণ, বিদ্যমান বিল্ডিং কোড লঙ্ঘন, অনুমোদিত নকশা ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাসের দরুন জানমালের ঝুঁকি তৈরি হবে। একপর্যায়ে উপবিভাগীয় প্রকৌশলীর পক্ষ থেকে ২৭ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানায় মামলা দায়েরের আবেদন করা হয়।
রাজধানীর লালমাটিয়া ও মোহাম্মদপুর এলাকায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ২০টি আবাসিক ভবন নির্মাণ করেছে জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ (জাগৃক)। ছয়তলাবিশিষ্ট এসব ভবনে দুটি করে ইউনিটে ১০টি ফ্ল্যাট রয়েছে। এসব আবাসিক এলাকার সৌন্দর্য ও পরিবেশ নষ্ট করে ফ্ল্যাট সম্প্রসারণসহ ভবনের ফাঁকা জায়গায় অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে বরাদ্দগ্রহীতাদের বিরুদ্ধে।
জাগৃকের পক্ষ থেকে বাধা দিলেও তা আমলে নিচ্ছেন না বরাদ্দগ্রহীতারা। এ অবস্থায় জাগৃকের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
জানতে চাইলে জাগৃকের নির্বাহী প্রকৌশলী (ঢাকা বিভাগ-২) আহমেদ আবদুল্লাহ নূর বলেন, ‘কলোনিতে অবৈধভাবে স্থাপনা নির্মাণের বিষয়টি আমরা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। কাজে বাধা দেওয়ার পর তা লিখিত অভিযোগ হিসেবে থানা-পুলিশকেও জানানো হয়েছে।’
জাগৃকের কর্মকর্তারা জানান, মোহাম্মদপুর ও লালমাটিয়া এলাকায় থাকা সরকারি ২০টি আবাসিক ভবনের বরাদ্দগ্রহীতারা ইচ্ছেমতো রুম বাড়ানোর কাজ করছেন। জাগৃকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাধা দিলেও তা আমলে নিচ্ছেন না তাঁরা। বসবাসকারীরা সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা হওয়ার তাঁরা প্রভাব বিস্তার করেন। এ অবস্থায় সম্প্রতি জাগৃকের পক্ষ থেকে মহানগর পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনারের কাছে চিঠি দেন সংস্থাটির নির্বাহী প্রকৌশলী আহমেদ আব্দুল্লাহ নূর।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, ২০০৪-২০২৫ সালে নির্মিত মোহাম্মদপুর হাউজিং এস্টেটের “এ” ব্লকের নিউ কলোনি এলাকায় ৫০০ ফ্ল্যাট প্রকল্পের আওতায় নির্মিত (নিউ কলোনি খেলার মাঠ) এনএইচবি-১০ নম্বর ভবনের ১০টি ফ্ল্যাট লিজ দেওয়া হয়েছে। সরকার নির্মিত ভবনের উত্তর দিকে গাছ ও পরিবেশ ধ্বংস করে অনুমোদনহীনভাবে ভবন কমিটির উদ্যোগে আলাদা ভবন করার জন্য কলামের বেজ ও ঢালাই দেওয়া হচ্ছে। এরপর সংশ্লিষ্ট উপবিভাগীয় প্রকৌশলীর দপ্তর থেকে গত বছরের ১০ ডিসেম্বর নোটিশ দেওয়া হলে কিছুদিন কাজ বন্ধ রাখা হয়। পরে পুনরায় ভবন নির্মাণ শুরু করেন তাঁরা। এরপর গত ১১ জানুয়ারিতে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে সুপারিশ করা হয়। মাঠপর্যায়ে কিছুদিন কাজ বন্ধ করার পর গত ২৬ জানুয়ারি থেকে আবারও ছাদের শাটার করতে দেখা যায়। এভাবে সরকারি সম্পত্তিতে অবৈধ নির্মাণ, বিদ্যমান বিল্ডিং কোড লঙ্ঘন, অনুমোদিত নকশা ছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে বসবাসের দরুন জানমালের ঝুঁকি তৈরি হবে। একপর্যায়ে উপবিভাগীয় প্রকৌশলীর পক্ষ থেকে ২৭ জানুয়ারি মোহাম্মদপুর থানায় মামলা দায়েরের আবেদন করা হয়।
টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
২ দিন আগেধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
৯ দিন আগেসাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
১৮ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫