নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একটি মোটরসাইকেল চুরির মামলা তদন্ত করতে গিয়ে দুই বছর আগে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিনকে হত্যায় জড়িত ব্যক্তির সন্ধান পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিএমপি ডিবি) লালবাগ বিভাগ।
হত্যার সঙ্গে জড়িত রফিকুল ইসলাম নামে গাড়ি চোরকে গত ৮ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর হেফাজত থেকে একটি মাইক্রোবাস, পাঁচটি প্রাইভেটকার ও পাঁচটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ২০২১ সালের ২৮ নভেম্বর গিয়াস উদ্দিন যাত্রী হিসেবে রফিকুল ইসলামকে নিয়ে উত্তরা যাচ্ছিলেন। উত্তরায় করে গিয়াস উদ্দিনকে চা পানের প্রস্তাব দেন। এরপর সুযোগ বুঝে চায়ের সঙ্গে ৭টি ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেন রফিকুল। অচেতন হয়ে পড়লে গিয়াস উদ্দিনকে ফেলে তাঁর মোটরসাইকেল ও মোবাইল ফোন নিয়ে পালিয়ে যান রফিকুল। ওই দিন রাত ১১টার দিকে উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টরের একটি হাসপাতাল থেকে ফোন কল পেয়ে গিয়াস উদ্দিনের পরিবার তাঁকে অসুস্থ অবস্থায় পায়। এরপর ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮ ডিসেম্বর মারা যান তিনি। এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। সম্প্রতি গাড়ি চুরির মামলা তদন্ত করতে গিয়ে অন্যান্য মোটরসাইকেলের সঙ্গে গিয়াস উদ্দিনের মোটরসাইকেলটি উদ্ধার হয়। মালিকের খোঁজ করতে গিয়ে জানা যায়, গিয়াস উদ্দিনের মৃত্যুর খবর। এরপর ওই মোটরসাইকেলের সূত্র ধরে রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রফিকুল ইসলাম হত্যা ও গাড়ির চুরির ঘটনায় দুই দিনের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ডিবি লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান।
তিনি বলেন, ‘রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের আগে ১০ ফেব্রুয়ারি ৯টি মোটরসাইকেলসহ তাঁর অন্যতম সহযোগী রানা শেখকে গ্রেপ্তার করা হয়। রানা শেখ আদালত এবং ডিবি পুলিশকে তখন জানিয়েছিলেন কীভাবে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিনকে হত্যা করে তাঁর মোটরসাইকেল এবং মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেন রফিকুল ইসলাম। এরপর থেকেই আমাদের টিম রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করে আসছিল।’
গিয়াস উদ্দিনের মোটরসাইকেলটি রানা শেখের কাছে নিয়ে যান রফিক। সেখান থেকেই গিয়াস উদ্দিনের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও কয়েক হাত ঘুরে বিক্রি হওয়া মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করে ডিবি।
মশিউর রহমান বলেন, ‘কুখ্যাত সিএনজি চোর মুসলিমের শিষ্য রফিকুল ইসলাম ডাবের পানি, শরবত, চা ও টাইগার নামক পানীয়ের মধ্যে অনেকগুলো ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে খাইয়ে সিএনজি ড্রাইভারকে অচেতন করে সিএনজি চুরি করার মধ্য দিয়ে অপরাধ জগতে প্রবেশ করেন। রফিকের নামে মোটরসাইকেল ও গাড়ি চুরির ৪২টি মামলার সন্ধান পাওয়া গেছে। বিভিন্ন পর্যায়ের আদালত থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি সংশোধিত হননি, বরং ভিন্ন কৌশলে এবং বিশেষ ধরনের মাস্টার–কি ব্যবহার করে চোখের নিমেষে চুরি করে নিয়ে যার মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাস।’
একটি মোটরসাইকেল চুরির মামলা তদন্ত করতে গিয়ে দুই বছর আগে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিনকে হত্যায় জড়িত ব্যক্তির সন্ধান পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিএমপি ডিবি) লালবাগ বিভাগ।
হত্যার সঙ্গে জড়িত রফিকুল ইসলাম নামে গাড়ি চোরকে গত ৮ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর হেফাজত থেকে একটি মাইক্রোবাস, পাঁচটি প্রাইভেটকার ও পাঁচটি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে।
রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ২০২১ সালের ২৮ নভেম্বর গিয়াস উদ্দিন যাত্রী হিসেবে রফিকুল ইসলামকে নিয়ে উত্তরা যাচ্ছিলেন। উত্তরায় করে গিয়াস উদ্দিনকে চা পানের প্রস্তাব দেন। এরপর সুযোগ বুঝে চায়ের সঙ্গে ৭টি ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেন রফিকুল। অচেতন হয়ে পড়লে গিয়াস উদ্দিনকে ফেলে তাঁর মোটরসাইকেল ও মোবাইল ফোন নিয়ে পালিয়ে যান রফিকুল। ওই দিন রাত ১১টার দিকে উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টরের একটি হাসপাতাল থেকে ফোন কল পেয়ে গিয়াস উদ্দিনের পরিবার তাঁকে অসুস্থ অবস্থায় পায়। এরপর ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮ ডিসেম্বর মারা যান তিনি। এ ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। সম্প্রতি গাড়ি চুরির মামলা তদন্ত করতে গিয়ে অন্যান্য মোটরসাইকেলের সঙ্গে গিয়াস উদ্দিনের মোটরসাইকেলটি উদ্ধার হয়। মালিকের খোঁজ করতে গিয়ে জানা যায়, গিয়াস উদ্দিনের মৃত্যুর খবর। এরপর ওই মোটরসাইকেলের সূত্র ধরে রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রফিকুল ইসলাম হত্যা ও গাড়ির চুরির ঘটনায় দুই দিনের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ডিবি লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান।
তিনি বলেন, ‘রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের আগে ১০ ফেব্রুয়ারি ৯টি মোটরসাইকেলসহ তাঁর অন্যতম সহযোগী রানা শেখকে গ্রেপ্তার করা হয়। রানা শেখ আদালত এবং ডিবি পুলিশকে তখন জানিয়েছিলেন কীভাবে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার গিয়াস উদ্দিনকে হত্যা করে তাঁর মোটরসাইকেল এবং মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেন রফিকুল ইসলাম। এরপর থেকেই আমাদের টিম রফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করে আসছিল।’
গিয়াস উদ্দিনের মোটরসাইকেলটি রানা শেখের কাছে নিয়ে যান রফিক। সেখান থেকেই গিয়াস উদ্দিনের ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ও কয়েক হাত ঘুরে বিক্রি হওয়া মোবাইল ফোনটি উদ্ধার করে ডিবি।
মশিউর রহমান বলেন, ‘কুখ্যাত সিএনজি চোর মুসলিমের শিষ্য রফিকুল ইসলাম ডাবের পানি, শরবত, চা ও টাইগার নামক পানীয়ের মধ্যে অনেকগুলো ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে খাইয়ে সিএনজি ড্রাইভারকে অচেতন করে সিএনজি চুরি করার মধ্য দিয়ে অপরাধ জগতে প্রবেশ করেন। রফিকের নামে মোটরসাইকেল ও গাড়ি চুরির ৪২টি মামলার সন্ধান পাওয়া গেছে। বিভিন্ন পর্যায়ের আদালত থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি সংশোধিত হননি, বরং ভিন্ন কৌশলে এবং বিশেষ ধরনের মাস্টার–কি ব্যবহার করে চোখের নিমেষে চুরি করে নিয়ে যার মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকার ও মাইক্রোবাস।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৮ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৭ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫