নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে ঢুকতেই সারিবদ্ধ কয়েকটি দোকান। তার মধ্যে খোলা মাত্র দুটো। নিরিবিলি এই এলাকায় ছোটখাটো দোকানগুলোতে মানুষের সমাগম থাকে কম। কিন্তু বৃহস্পতিবার বিকেলে দেখা গেল দোকান দুটোতে উপচেপড়া ভিড়। ঠান্ডা পানীয় বিক্রি করতে করতে দোকানদার বলছিলেন, 'কখনো হম্বিতম্বি করতে দেখি নাই তারে। খুব আস্তে কথা বলতেন। উনি যে এত নামকরা মানুষ তা জানতামও না আগে।'
যাকে নিয়ে কথাগুলো বলা হচ্ছিল তিনি ইভ্যালির এমডি (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) মোহাম্মদ রাসেল। এই মানুষটির বাড়িতে র্যাবের অভিযানের খবর ছড়িয়ে পড়তেই সরগরম হয়ে ওঠে স্যার সৈয়দ রোড। গণমাধ্যমকর্মী আর ইভ্যালি গ্রাহকেরা ভিড় জমাতে শুরু করেন ৫ /৫এ নম্বর বাড়িটির সামনে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই দোকানি জানান, 'ওই এলাকার অনেকেই ইভ্যালিতে অর্ডার করেছিলেন। এর মধ্যে কয়েকজন মোহাম্মদ রাসেলের কাছে আটকে থাকা টাকা ফেরত চাইতে গেলে সেটা তখনই পরিশোধ করেছেন তিনি। নিজের পকেট থেকেও টাকা দিছেন উনি। কিন্তু কয়জনরে আর এইভাবে দেওয়া যায়। কাস্টমার (গ্রাহক) তো হাজার হাজার।'
তিনি জানান, মোহাম্মদ রাসেল প্রায়ই তাঁর দোকানে টুকটাক জিনিস কিনতে আসতেন। কিন্তু দুই আড়াই মাস যাবৎ তাঁকে দেখেননি তিনি। জরুরি কিছু দরকার হলে ড্রাইভারদের কিনতে পাঠাতেন।
মোহাম্মদ রাসেলের পাশের বাড়ির গাড়িচালক হূমায়ুন জানান, সাড়ে চার বছর আগে স্যার সৈয়দ রোডের বাড়িটিতে থাকতে শুরু করেন মোহাম্মদ রাসেল। শুরুতে তাঁদের কেবল একটি টয়োটা এক্স করোলা গাড়ি ছিল। কিন্তু রাতারাতি রেঞ্জ রোভার, অডির মতো দামি গাড়ির মালিক হয়ে যান তিনি।
বৃহস্পতিবার বিকেলে র্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার হন মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রী। স্যার সৈয়দ রোডের বাড়িটিতে একমাত্র ছেলেকে নিয়ে থাকতেন তাঁরা দুজন। বাড়ির বৃদ্ধ দারোয়ান জানান, গ্রেপ্তারের বিষয়টি আগেই বুঝতে পেরেছিলেন এই দম্পতি। এ জন্য তাঁদের একমাত্র ছেলেকে আগেই নানাবাড়ি পাঠিয়ে দেন তাঁরা।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের স্যার সৈয়দ রোডে ঢুকতেই সারিবদ্ধ কয়েকটি দোকান। তার মধ্যে খোলা মাত্র দুটো। নিরিবিলি এই এলাকায় ছোটখাটো দোকানগুলোতে মানুষের সমাগম থাকে কম। কিন্তু বৃহস্পতিবার বিকেলে দেখা গেল দোকান দুটোতে উপচেপড়া ভিড়। ঠান্ডা পানীয় বিক্রি করতে করতে দোকানদার বলছিলেন, 'কখনো হম্বিতম্বি করতে দেখি নাই তারে। খুব আস্তে কথা বলতেন। উনি যে এত নামকরা মানুষ তা জানতামও না আগে।'
যাকে নিয়ে কথাগুলো বলা হচ্ছিল তিনি ইভ্যালির এমডি (ব্যবস্থাপনা পরিচালক) মোহাম্মদ রাসেল। এই মানুষটির বাড়িতে র্যাবের অভিযানের খবর ছড়িয়ে পড়তেই সরগরম হয়ে ওঠে স্যার সৈয়দ রোড। গণমাধ্যমকর্মী আর ইভ্যালি গ্রাহকেরা ভিড় জমাতে শুরু করেন ৫ /৫এ নম্বর বাড়িটির সামনে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই দোকানি জানান, 'ওই এলাকার অনেকেই ইভ্যালিতে অর্ডার করেছিলেন। এর মধ্যে কয়েকজন মোহাম্মদ রাসেলের কাছে আটকে থাকা টাকা ফেরত চাইতে গেলে সেটা তখনই পরিশোধ করেছেন তিনি। নিজের পকেট থেকেও টাকা দিছেন উনি। কিন্তু কয়জনরে আর এইভাবে দেওয়া যায়। কাস্টমার (গ্রাহক) তো হাজার হাজার।'
তিনি জানান, মোহাম্মদ রাসেল প্রায়ই তাঁর দোকানে টুকটাক জিনিস কিনতে আসতেন। কিন্তু দুই আড়াই মাস যাবৎ তাঁকে দেখেননি তিনি। জরুরি কিছু দরকার হলে ড্রাইভারদের কিনতে পাঠাতেন।
মোহাম্মদ রাসেলের পাশের বাড়ির গাড়িচালক হূমায়ুন জানান, সাড়ে চার বছর আগে স্যার সৈয়দ রোডের বাড়িটিতে থাকতে শুরু করেন মোহাম্মদ রাসেল। শুরুতে তাঁদের কেবল একটি টয়োটা এক্স করোলা গাড়ি ছিল। কিন্তু রাতারাতি রেঞ্জ রোভার, অডির মতো দামি গাড়ির মালিক হয়ে যান তিনি।
বৃহস্পতিবার বিকেলে র্যাবের অভিযানে গ্রেপ্তার হন মোহাম্মদ রাসেল ও তাঁর স্ত্রী। স্যার সৈয়দ রোডের বাড়িটিতে একমাত্র ছেলেকে নিয়ে থাকতেন তাঁরা দুজন। বাড়ির বৃদ্ধ দারোয়ান জানান, গ্রেপ্তারের বিষয়টি আগেই বুঝতে পেরেছিলেন এই দম্পতি। এ জন্য তাঁদের একমাত্র ছেলেকে আগেই নানাবাড়ি পাঠিয়ে দেন তাঁরা।
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
১৬ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
১৬ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
১৬ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
২০ দিন আগে