জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের স্থায়ী ভবন ও ক্লাসরুম-সংকট নিরসনের জন্য অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ওই ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।
গতকাল সোমবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘আর নয় বাহানা দিতে হবে ঠিকানা’, ‘দিতে হবে, দিতে হবে, স্থায়ী ভবন দিতে হবে’, ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট ছাত্র সংসদের সহসভাপতি (ভিপি) সোহেল রানা বলেন, ‘তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের দীর্ঘদিনের ক্লাসরুম-সংকট এবং স্থায়ী ঠিকানার দাবিতে আমাদের এই অবস্থান কর্মসূচি। আমরা এর আগে উপাচার্য স্যারের কাছে স্মারকলিপি জমা দিয়েছি এবং গত পরশুও স্যারকে জানিয়েছি, যাতে গতকালের সিন্ডিকেট মিটিং থেকে আমাদের ক্লাসরুম-সংকটের বিষয়ে একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
সোহেল রানা আরও বলেন, ‘আমরা চাই অনতিবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে যে নতুন একাডেমিক ভবন করা হচ্ছে, সেখানে যেন তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের জন্য স্থায়ী ক্লাসরুমের ব্যবস্থা করা হয়। সেটি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত সাময়িকভাবে ক্লাসরুমের ব্যবস্থা করতে হবে।’
কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ৪৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী আব্দুর রশিদ জিতু বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীদের চাওয়া ক্লাসরুম-সংকট নিরসন। সাতটি ব্যাচ চলে আসার পর কোনো একটি ব্যাচের পরীক্ষা শুরু হলে ক্লাস করা দুরূহ হয়ে যায়। ইনস্টিটিউট হিসেবে আমাদের যে অধিকার, সেটা আমরা চাই। আমরা আশা করি বর্তমান প্রশাসন একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ভবনের ব্যবস্থা করে দেবে এবং যত দিন আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হবে, শিক্ষার্থীরা তাদের যৌক্তিক দাবি চালিয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক রাশেদুল আলম বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করছি। দ্রুত সময়ে এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।’
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট নামে চালু হওয়া এই ইনস্টিটিউটের আট বছর হয়ে গেলেও ক্লাসরুম-সংকট কাটেনি। বর্তমানে সাতটি ব্যাচের শিক্ষার্থী তাঁদের একাডেমিক পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের স্থায়ী ভবন ও ক্লাসরুম-সংকট নিরসনের জন্য অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ওই ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা।
গতকাল সোমবার বেলা ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘আর নয় বাহানা দিতে হবে ঠিকানা’, ‘দিতে হবে, দিতে হবে, স্থায়ী ভবন দিতে হবে’, ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট ছাত্র সংসদের সহসভাপতি (ভিপি) সোহেল রানা বলেন, ‘তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের দীর্ঘদিনের ক্লাসরুম-সংকট এবং স্থায়ী ঠিকানার দাবিতে আমাদের এই অবস্থান কর্মসূচি। আমরা এর আগে উপাচার্য স্যারের কাছে স্মারকলিপি জমা দিয়েছি এবং গত পরশুও স্যারকে জানিয়েছি, যাতে গতকালের সিন্ডিকেট মিটিং থেকে আমাদের ক্লাসরুম-সংকটের বিষয়ে একটি ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।’
সোহেল রানা আরও বলেন, ‘আমরা চাই অনতিবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে যে নতুন একাডেমিক ভবন করা হচ্ছে, সেখানে যেন তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের জন্য স্থায়ী ক্লাসরুমের ব্যবস্থা করা হয়। সেটি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত সাময়িকভাবে ক্লাসরুমের ব্যবস্থা করতে হবে।’
কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ৪৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী আব্দুর রশিদ জিতু বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষার্থীদের চাওয়া ক্লাসরুম-সংকট নিরসন। সাতটি ব্যাচ চলে আসার পর কোনো একটি ব্যাচের পরীক্ষা শুরু হলে ক্লাস করা দুরূহ হয়ে যায়। ইনস্টিটিউট হিসেবে আমাদের যে অধিকার, সেটা আমরা চাই। আমরা আশা করি বর্তমান প্রশাসন একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ভবনের ব্যবস্থা করে দেবে এবং যত দিন আমাদের দাবি বাস্তবায়ন না হবে, শিক্ষার্থীরা তাদের যৌক্তিক দাবি চালিয়ে যাবে।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক রাশেদুল আলম বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের দাবির সঙ্গে একমত পোষণ করছি। দ্রুত সময়ে এ বিষয় নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব।’
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট নামে চালু হওয়া এই ইনস্টিটিউটের আট বছর হয়ে গেলেও ক্লাসরুম-সংকট কাটেনি। বর্তমানে সাতটি ব্যাচের শিক্ষার্থী তাঁদের একাডেমিক পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছেন।
টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
৩ দিন আগেধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
১০ দিন আগেসাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
১৯ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫