ইয়াহইয়া মারুফ, সিলেট
২৫তম বিসিএসের পুলিশ কর্মকর্তা খন্দকার খালিদ বিন নূর। ক্ষমতার পালাবদলের পর পুলিশ সুপার (এসপি) হিসেবে ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর যোগদান করেন ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট রিজিয়নে। দুদিন পরই অফিসে কর্মরত সুন্দরী কনস্টেবলকে নিজের ‘বডিগার্ড’ নিয়োগ করেন। এক দিন পর বডিগার্ডের দায়িত্ব পালন করতে অপারগতা জানান ওই নারী কনস্টেবল। এরপরই শুরু হয় নিপীড়ন। এলসি (লিটারেট কনস্টেবল) থেকে রেগুলার ফোর্স করে তাঁকে পাঠানো হয় টানা ডিউটিতে। বাবা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা স্ট্রোকের রোগী এবং প্যারালাইজড মায়ের দোহাই দিয়েও বদলির জন্য একটা মাস সময় মেলেনি ওই নারী পুলিশ সদস্যের।
শুধু এই নারী সহকর্মী নয়; এসপি খন্দকার খালিদ বিন নূর সিলেট রিজিয়নে যোগদানের পর থেকেই অফিসার-ফোর্সদের সঙ্গে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ, গালাগালিসহ নানাভাবে হয়রানি করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ফোর্সদের ‘চামেলি’র (ভাইরাল কথিত গার্মেন্টসকর্মী) ছেলে, গার্মেন্টসকর্মী, সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে সম্বোধন করেন। কুকুরের সঙ্গে দাঁড় করিয়ে ছবি তোলেন। তিনি অফিসার-ফোর্সদের বলেন, ‘এই ...বাচ্চারা’, তোদের ৫ তারিখে (৫ আগস্ট) মেরে ফেলা উচিত ছিল। সেন্ট্রি পোস্টে যাঁরা ডিউটি করেন, তাঁদের বলেন, ‘তরা সিকিউরিটি গার্ড, বাইরের গেটে দাঁড়িয়ে থাকবি। গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি, কুত্তা তাড়াবি; এ ছাড়া তোদের কোনো কাজ নেই।’ চাকরির ভয়ে তাঁর বিরুদ্ধে কেউই মুখ খোলার সাহস পান না। ইউনিট প্রধানের অসদাচরণ সইতে না পেরে অনেকেই বদলি হয়ে যাচ্ছেন। সর্বশেষ এসপি খন্দকার খালিদের এসব অপকর্ম, ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ, গালাগালি সইতে না পেরে চাকরি ছাড়ার আবেদন করেছেন ইন্দ্রজিত নামের এক পুলিশ সদস্য।
অনন্যোপায় হয়ে গত বৃহস্পতিবার ট্যুরিস্ট পুলিশপ্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মো. মাইনুল হাসানের কাছে লিখিতভাবে বিস্তারিত তুলে ধরেন কনস্টেবল ইন্দ্রজিত দেব। এমন পরিস্থিতিতে চাকরি করা সম্ভব নয় জানিয়ে তিনি ২৩ মার্চের মধ্যে অব্যাহতি চান।
পরদিন বিকেলে অনলাইনে ট্যুরিস্ট পুলিশপ্রধান সিলেট রিজিয়নের অফিসার-ফোর্সদের সঙ্গে জুম মিটিং করেন। মিটিংয়ে রিজিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি) মোল্লা মোহাম্মদ শাহীন, পরিদর্শক গোলাম দস্তগীর আহমেদসহ শতাধিক অফিসার-ফোর্স যুক্ত হয়ে কথা বলেন। অভিযোগের সত্যতা পেয়ে ট্যুরিস্ট পুলিশপ্রধান দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। তবে গতকাল পর্যন্ত এসপি খন্দকার খালিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
বডিগার্ড নিয়োগ হওয়া নারী কনস্টেবল আজকের পত্রিকা'র সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি। তবে তাঁর একটি বক্তব্য আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে। সেখানে তাঁকে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলতে শোনা যায়, ‘স্যার আসার দুদিন পরই আমার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা না করেই আমাকে ওনার বডিগার্ড নিয়োগ করেন। ওনার বিছানা গুছিয়ে দেওয়া, বাথরুম পরিষ্কার করা, রুম ঝাড়ু দেওয়াসহ সব কাজ খুব কষ্ট করে এক দিন করেছি। পরদিন পারিবারিক সমস্যা দেখিয়ে বডিগার্ডের দায়িত্ব পালন করতে অপারগতা জানাই। পুরুষ এসপি স্যার কোথাও নারী বডিগার্ড নেয় না। উনি কেন নিতে চাচ্ছেন, এটা আপনারাই বোঝেন। এরপরই শুরু নিপীড়ন, নানাভাবে হয়রানি। একপর্যায়ে বদলি। অসুস্থ বাবা-মায়ের দোহাই দিয়ে এক মাস সময় চেয়েছিলাম, সেটিও মেলেনি।’
আরেক নারী কনস্টেবল বলেন, ‘উনি (এসপি) মেয়েদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন। উনার মুখের ভাষা খুবই খারাপ।’
২৪তম বিসিএস পুলিশের একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বডিগার্ডের বিষয়ে পিআরবিতে পুরুষ-মহিলা উল্লেখ নেই। শুধু বলা আছে, একজন “আর্দালি” নেওয়া যাবে। তবে কোথাও কখনো নারী কনস্টেবলকে পুরুষ এসপির বডিগার্ড হিসেবে নিতে দেখিনি, শুনিওনি।’
এসপির অসদাচরণ সহ্য করতে না পেরে এএসআই মো. রাসেল মিয়া বদলি হয়ে গেছেন। আরও অনেকেই বদলির চেষ্টায় আছেন। আর এসপি বদলি করেছেন ৬ জন নায়েক ও কনস্টেবলকে।
অভিযোগ অস্বীকার করে ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট রিজিয়নের এসপি খন্দকার খালিদ বিন নূর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি হক-হালালি, ইমানদারি জীবনযাপন করি। ইন্দ্রজিত ছেলেটাকে অনিয়ম-দুর্নীতির জন্য বারবার বোঝানোর পরও কাজ হয়নি। এরপর সতর্ক করেও লাভ না হওয়ায় বদলি করেছি। অন্যায়কে আমি প্রশ্রয় দেব না।’ নারী কনস্টেবলকে বডিগার্ড নিয়োগসংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না না, ও কে বডিগার্ড করার প্রশ্নই আসে না। ও না শুধু আরও কয়েক নারী কনস্টেবলকে বদলি করেছি। কারণ, আমার এখানে ৯টি পদের জায়গায় ১৯ জন আছেন। অথচ অন্যান্য জোনে কাজ বেশি, লোক নেই। তাঁরা যেতে চান না, এ জন্য মন খারাপ।’
জানতে চাইলে ট্যুরিস্ট পুলিশপ্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মো. মাইনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি তো বাহিনীর ইন্টারন্যাল (অভ্যন্তরীণ)। এটা সমাধান হয়ে গেছে।’
আরও খবর পড়ুন:
২৫তম বিসিএসের পুলিশ কর্মকর্তা খন্দকার খালিদ বিন নূর। ক্ষমতার পালাবদলের পর পুলিশ সুপার (এসপি) হিসেবে ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর যোগদান করেন ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট রিজিয়নে। দুদিন পরই অফিসে কর্মরত সুন্দরী কনস্টেবলকে নিজের ‘বডিগার্ড’ নিয়োগ করেন। এক দিন পর বডিগার্ডের দায়িত্ব পালন করতে অপারগতা জানান ওই নারী কনস্টেবল। এরপরই শুরু হয় নিপীড়ন। এলসি (লিটারেট কনস্টেবল) থেকে রেগুলার ফোর্স করে তাঁকে পাঠানো হয় টানা ডিউটিতে। বাবা অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা স্ট্রোকের রোগী এবং প্যারালাইজড মায়ের দোহাই দিয়েও বদলির জন্য একটা মাস সময় মেলেনি ওই নারী পুলিশ সদস্যের।
শুধু এই নারী সহকর্মী নয়; এসপি খন্দকার খালিদ বিন নূর সিলেট রিজিয়নে যোগদানের পর থেকেই অফিসার-ফোর্সদের সঙ্গে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ, গালাগালিসহ নানাভাবে হয়রানি করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ফোর্সদের ‘চামেলি’র (ভাইরাল কথিত গার্মেন্টসকর্মী) ছেলে, গার্মেন্টসকর্মী, সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে সম্বোধন করেন। কুকুরের সঙ্গে দাঁড় করিয়ে ছবি তোলেন। তিনি অফিসার-ফোর্সদের বলেন, ‘এই ...বাচ্চারা’, তোদের ৫ তারিখে (৫ আগস্ট) মেরে ফেলা উচিত ছিল। সেন্ট্রি পোস্টে যাঁরা ডিউটি করেন, তাঁদের বলেন, ‘তরা সিকিউরিটি গার্ড, বাইরের গেটে দাঁড়িয়ে থাকবি। গরু, ছাগল, হাঁস, মুরগি, কুত্তা তাড়াবি; এ ছাড়া তোদের কোনো কাজ নেই।’ চাকরির ভয়ে তাঁর বিরুদ্ধে কেউই মুখ খোলার সাহস পান না। ইউনিট প্রধানের অসদাচরণ সইতে না পেরে অনেকেই বদলি হয়ে যাচ্ছেন। সর্বশেষ এসপি খন্দকার খালিদের এসব অপকর্ম, ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ, গালাগালি সইতে না পেরে চাকরি ছাড়ার আবেদন করেছেন ইন্দ্রজিত নামের এক পুলিশ সদস্য।
অনন্যোপায় হয়ে গত বৃহস্পতিবার ট্যুরিস্ট পুলিশপ্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মো. মাইনুল হাসানের কাছে লিখিতভাবে বিস্তারিত তুলে ধরেন কনস্টেবল ইন্দ্রজিত দেব। এমন পরিস্থিতিতে চাকরি করা সম্ভব নয় জানিয়ে তিনি ২৩ মার্চের মধ্যে অব্যাহতি চান।
পরদিন বিকেলে অনলাইনে ট্যুরিস্ট পুলিশপ্রধান সিলেট রিজিয়নের অফিসার-ফোর্সদের সঙ্গে জুম মিটিং করেন। মিটিংয়ে রিজিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি) মোল্লা মোহাম্মদ শাহীন, পরিদর্শক গোলাম দস্তগীর আহমেদসহ শতাধিক অফিসার-ফোর্স যুক্ত হয়ে কথা বলেন। অভিযোগের সত্যতা পেয়ে ট্যুরিস্ট পুলিশপ্রধান দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। তবে গতকাল পর্যন্ত এসপি খন্দকার খালিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
বডিগার্ড নিয়োগ হওয়া নারী কনস্টেবল আজকের পত্রিকা'র সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি। তবে তাঁর একটি বক্তব্য আজকের পত্রিকার হাতে এসেছে। সেখানে তাঁকে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলতে শোনা যায়, ‘স্যার আসার দুদিন পরই আমার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা না করেই আমাকে ওনার বডিগার্ড নিয়োগ করেন। ওনার বিছানা গুছিয়ে দেওয়া, বাথরুম পরিষ্কার করা, রুম ঝাড়ু দেওয়াসহ সব কাজ খুব কষ্ট করে এক দিন করেছি। পরদিন পারিবারিক সমস্যা দেখিয়ে বডিগার্ডের দায়িত্ব পালন করতে অপারগতা জানাই। পুরুষ এসপি স্যার কোথাও নারী বডিগার্ড নেয় না। উনি কেন নিতে চাচ্ছেন, এটা আপনারাই বোঝেন। এরপরই শুরু নিপীড়ন, নানাভাবে হয়রানি। একপর্যায়ে বদলি। অসুস্থ বাবা-মায়ের দোহাই দিয়ে এক মাস সময় চেয়েছিলাম, সেটিও মেলেনি।’
আরেক নারী কনস্টেবল বলেন, ‘উনি (এসপি) মেয়েদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন। উনার মুখের ভাষা খুবই খারাপ।’
২৪তম বিসিএস পুলিশের একজন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বডিগার্ডের বিষয়ে পিআরবিতে পুরুষ-মহিলা উল্লেখ নেই। শুধু বলা আছে, একজন “আর্দালি” নেওয়া যাবে। তবে কোথাও কখনো নারী কনস্টেবলকে পুরুষ এসপির বডিগার্ড হিসেবে নিতে দেখিনি, শুনিওনি।’
এসপির অসদাচরণ সহ্য করতে না পেরে এএসআই মো. রাসেল মিয়া বদলি হয়ে গেছেন। আরও অনেকেই বদলির চেষ্টায় আছেন। আর এসপি বদলি করেছেন ৬ জন নায়েক ও কনস্টেবলকে।
অভিযোগ অস্বীকার করে ট্যুরিস্ট পুলিশ সিলেট রিজিয়নের এসপি খন্দকার খালিদ বিন নূর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি হক-হালালি, ইমানদারি জীবনযাপন করি। ইন্দ্রজিত ছেলেটাকে অনিয়ম-দুর্নীতির জন্য বারবার বোঝানোর পরও কাজ হয়নি। এরপর সতর্ক করেও লাভ না হওয়ায় বদলি করেছি। অন্যায়কে আমি প্রশ্রয় দেব না।’ নারী কনস্টেবলকে বডিগার্ড নিয়োগসংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না না, ও কে বডিগার্ড করার প্রশ্নই আসে না। ও না শুধু আরও কয়েক নারী কনস্টেবলকে বদলি করেছি। কারণ, আমার এখানে ৯টি পদের জায়গায় ১৯ জন আছেন। অথচ অন্যান্য জোনে কাজ বেশি, লোক নেই। তাঁরা যেতে চান না, এ জন্য মন খারাপ।’
জানতে চাইলে ট্যুরিস্ট পুলিশপ্রধান ও অতিরিক্ত আইজিপি মো. মাইনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি তো বাহিনীর ইন্টারন্যাল (অভ্যন্তরীণ)। এটা সমাধান হয়ে গেছে।’
আরও খবর পড়ুন:
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগের (এলজিইডি) চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা কার্যালয়ে প্রকৌশলী নিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা হারুনুর রশীদের বিরুদ্ধে। জানা গেছে, চলতি মাসে উপজেলা প্রকৌশলী হিসেবে যোগদান করেছিলেন নুরুল আফসার মোহাম্মদ সুলতানুল ইমাম নামের এক কর্মকর্তা। তবে রহস্যজনক কারণে যোগদানের মাত্
১০ মিনিট আগেঢাকা-বরিশাল নৌপথে যাত্রী পরিবহনে একধরনের খরা চলছে। তবে আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে কাঙ্ক্ষিত যাত্রীদের দেখা মেলার আশা করছেন লঞ্চমালিক ও শ্রমিকেরা। এ জন্য ২৫ মার্চ থেকে এই নৌপথে লঞ্চ চালানোর রোটেশন বা পালা প্রথা উঠে যাচ্ছে। ওই দিন থেকে ঢাকা হতে বরিশালে ছয়টি করে লঞ্চ পরিচালনার জন্য বিআইডব্লিউটিএর কাছে
১০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে ইফতার মাহফিলকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের দফায় দফায় সংঘর্ষ ও পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে একজন গুলিবিদ্ধসহ উভয় পক্ষের অন্তত ১৩ জন আহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে পাঁচটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশালের মুলাদীতে হত্যার ভয় দেখিয়ে এক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে (১৫) হাত ও মুখ বেঁধে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) রাত ৯টার দিকে উপজেলার নাজিপুর ইউনিয়নের একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী কিশোরী উপজেলার একটি মাদ্রাসা থেকে দাখিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে